গত রাতে নেট ব্রউজ করতে গিয়ে থমেকে যাই!! কারন মুক্তির আগেই আমার চোখে পড়লো ব্ল্যাক ছবি! মোটামুটি কৌতুহল নিয়েই ডাউনলোড করলাম ছবিটি।
ইন্টারনেট থেকে নেয়া ছবিটি দেখে বুঝা যায় সেটি কেউ একজন হলে বসে
ক্যামেরা দিয়ে ভিডিও করেছে। এখন কথা হচ্ছে ভারতের হলগুলোতে কি এই ব্যাপারে
কি কোন মোনিটোরিং ব্যবস্থা নাই? যেখানে তাদের প্রায় সব ছবিই মুক্তির পর
পর-ই ইন্টারনেটে পাওয়া যায় সেখানে কেনো তারা কোন ধরনের আইনগত ব্যবস্থা নেন
না।
ছবিটিতে আরোও একটি বিষয় নজরে আসে সেটা হল সেখানে কোন একটা হারবাল ওষধ এর বিজ্ঞাপন দিচ্ছে। তাহলে কি এরাই এই অপরাধের সাথে জড়িত??
উল্যেখ্য গত শুক্রবার কলকাতায় মুক্তি পায় যৌথ প্রযোজনার ছবি ব্ল্যাক। একই দিন বাংলাদেশে মুক্তির কথা থাকলেও সেন্সর জটিলতায় বাংলাদেশে মুক্তির তারিখ পিছিয়ে যায়। যার কারনে এক সপ্তাহ আগে মুক্তি পায় কলকাতায়।
এ ব্যাপারে কলকাতায় প্রদর্শন বন্ধ করার দাবিতে গত শুক্রবার কলকাতা হাইকোর্টে একটি মামলা দায়ের করেন এই ছবির বাংলাদেশের প্রযোজক কামাল মোহাম্মদ কিবরিয়া। কিন্তু সিনেমাটি ইতোমধ্যে মুক্তি পেয়ে যাওয়ায় আর স্থগিতাদেশ দিতে রাজি হননি বিচারপতি সৌমেন সেন।
তবে আশার কথা হচ্ছে, চুক্তিভঙ্গ করার কারণে ক্ষতিপূরণ হিসেবে পশ্চিমবঙ্গে 'ব্ল্যাক'- এর প্রথম
চার সপ্তাহের বক্স-অফিস আয়ের একটি অংশ কিবরিয়া ফিল্মসকে দেয়ার নির্দেশ
দিয়েছে কলকাতা হাইকোর্ট।
কিন্তু এখন কথা হচ্ছে ছবিটি অনলাইনে আসলো কি ভাবে?? যেহেতু সিনেমাটি ইন্টারনেটে পাওয়া যাচ্ছে, সেহেতু সিনেমাটির লাভ করা নিয়ে রয়েছে বিশাল ঝুকি।
উল্যেখ্য বাংলাদেশের কিবরিয়া ফিল্মসের সঙ্গে মিলে সিনেমাটি প্রযোজনা করেছে কলকাতার দাগ ক্রিয়েটিভ মিডিয়া প্রাইভেট লিমিটেড।এতে অভিনয় করেছেন সোহম(কলকাতা), মীম (বাংলাদেশ), অমিত হাসান, আশীষ বিদ্যাথী, রজতাভ দত্ত প্রমুখ।
ব্ল্যাক |
ছবিটিতে আরোও একটি বিষয় নজরে আসে সেটা হল সেখানে কোন একটা হারবাল ওষধ এর বিজ্ঞাপন দিচ্ছে। তাহলে কি এরাই এই অপরাধের সাথে জড়িত??
উল্যেখ্য গত শুক্রবার কলকাতায় মুক্তি পায় যৌথ প্রযোজনার ছবি ব্ল্যাক। একই দিন বাংলাদেশে মুক্তির কথা থাকলেও সেন্সর জটিলতায় বাংলাদেশে মুক্তির তারিখ পিছিয়ে যায়। যার কারনে এক সপ্তাহ আগে মুক্তি পায় কলকাতায়।
এ ব্যাপারে কলকাতায় প্রদর্শন বন্ধ করার দাবিতে গত শুক্রবার কলকাতা হাইকোর্টে একটি মামলা দায়ের করেন এই ছবির বাংলাদেশের প্রযোজক কামাল মোহাম্মদ কিবরিয়া। কিন্তু সিনেমাটি ইতোমধ্যে মুক্তি পেয়ে যাওয়ায় আর স্থগিতাদেশ দিতে রাজি হননি বিচারপতি সৌমেন সেন।
কিন্তু এখন কথা হচ্ছে ছবিটি অনলাইনে আসলো কি ভাবে?? যেহেতু সিনেমাটি ইন্টারনেটে পাওয়া যাচ্ছে, সেহেতু সিনেমাটির লাভ করা নিয়ে রয়েছে বিশাল ঝুকি।
উল্যেখ্য বাংলাদেশের কিবরিয়া ফিল্মসের সঙ্গে মিলে সিনেমাটি প্রযোজনা করেছে কলকাতার দাগ ক্রিয়েটিভ মিডিয়া প্রাইভেট লিমিটেড।এতে অভিনয় করেছেন সোহম(কলকাতা), মীম (বাংলাদেশ), অমিত হাসান, আশীষ বিদ্যাথী, রজতাভ দত্ত প্রমুখ।