Showing posts with label বিনোদন. Show all posts
Showing posts with label বিনোদন. Show all posts

অবশেষে মুক্তি পাচ্ছে পরবাসিনী

অবশেষে মুক্তি পাচ্ছে পরবাসিনী
ছবিটির শুটিং শুরু হয় ২০১২ সালে। এর পর ছবিটির শুটিং বন্ধ হওয়া আবার শুরু, আবার বন্ধ হওয়া নিয়ে চলে অনেকে গুঞ্জন। তখন অনেকেই তখন ভাবতে শুরু করেন ছবিটি হয়ত মক্তির আলো দেখতে পারবে না। পরিচালক স্বপন আহম্মদ বরাবরই এই সম্ববনাকে নাকচ করে এসেছেন। ছবিটির শুটিং শেষ হওয়ার দীর্ঘ দিন পরও তখন দর্শকদের মাজে কিছুটা হতাশা লক্ষ করা যার সোসাল মিডিয়াতে।



অনেক জল্পনা-কল্পনার পর অবশেষে ছবিটির মুক্তির দিন ঠিক করা হয়। গতকাল বিকেলে পরবাসিনী এর অফিসিয়াল ফেইসবুক পেইজে ছবির পরিচালক স্বপন আহম্মদ সয়ং এক ভিডিও বার্তা নিয়ে হাজির হন। সেখানে তিনি ছবিটি নিয়ে কথা বলেন।তিনি বলেন ছবিটি মুক্তির তারিখ আগামি ৫ এপ্রিল ২০১৭।  তিনি আরও বলেন- বাংলাদেশের প্রথম সায়েন্স ফিকশন ছবি পরবাসিনী। যেহেতু এটি প্রথম সেহেতু এখানে অনেক ভুল-ত্রুটি থাকবে। আমরা হয়তো সমাধান করতে পারিনি, আপনারা স্বাবাবিক ভাবে নিলেই আমরা খুশি হব।

এর আগে গত ২১শে অক্টবর ২০১৫ তে পরবাসিনী এর Youtube চ্যানেলে এর প্রথম ত্রেলর মুক্তি দেয়া হয়।



ছবিটিতে অভিনয় করেন ইমন, রিত মজুমদার, কাজী উজ্জ্বল, আফসার আলি, দাউদ হোসেইন, সোহেল খান,  এছাড়া বিভিন্ন চরিত্রে অংশ নিয়েছেন কলকাতার সব্যসাচী চক্রবর্তী, জুন মালিয়াসহ ফ্রান্স, জার্মানি ও ইতালির কয়েকজন শিল্পী অভিনয় করবেন।

serverpoint hosting banner

‘পরবাসিনী’র ছবির আইটেম গানে নেচেছেন ভারতীয় সুপার মডেল ও মিস ইউনিভার্স ইন্ডিয়া-২০১২ বিজয়ী উর্বশী রাওতেলা

আইটেম গান




পরবাসিনী’র গানগুলো লিখেছেন সৃজাতো, জাহিদ আকবর, জনি হক, রবিউল ইসলাম জীবন ও স্বপন আহমেদ। সুর ও সঙ্গীত পরিচালনায় ইবরার টিপু, আরিফ রানা, মুম্বাইয়ের ডিজে একেএস ও কলকাতার বিনিত রঞ্জন মিত্র। গান গেয়েছেন রুপংকর, সুকন্যা, কনা, পড়শী, এলিটা, তিশমা, ইবরার টিপু, তানভীর তারেক, পারভেজ ও আরিফ রানা।

বাংলাদেশ, ভারত, বেলজিয়াম, লুক্সেমবার্গ, ফ্রান্স, জার্মানি,  হল্যান্ড, সুইজারল্যান্ড ও আমেরিকার বিভিন্ন লোকেশনে ছবিটির শুটিং হয়েছে।



কাহিনি সংক্ষেপ
তেজস্ক্রিয়তার কারণে পৃথিবী প্রায় ধ্বংসের মুখে। মানুষের বসতির জন্য একটি নিরাপদ গ্রহ খুঁজে বের করার জন্য চেষ্টা করছেন বিজ্ঞানীরা। আর এতে সাফল্য অর্জন করে বাংলাদেশ। নভোচারীরা আবিস্কার করে মানব বসতির জন্য আদর্শ গ্রহ ‘এরিস-৩২’। দূষিত পৃথিবী থেকে মানুষেরা ‘এরিস-৩২’ গ্রহে বসতি গড়ার পরিকল্পনা করে। মানুষের এই পরিকল্পনা জানতে পারে ভিনগ্রহের প্রাণীরা। তারা মানুষের মহাকাশ প্রযুক্তি ধ্বংস করার মিশন নিয়ে পৃথিবীতে আসে। এ মিশনে নের্তৃত্ব দেয় মেহেজ নামের এক মেধাবী এলিয়েন। মানুষের স্যাটালাইট প্রযুক্তি ধ্বংস করার খুব কাছাকাছি পৌছে মেহেজ প্রেমে পড়ে যান পৃথিবীর এক তরুণের।






আশা ইউনিভার্সিটি বিজনেস ক্লাবের ৭ম বর্ষপূর্তি উয্যাপন

আশা ইউনিভার্সিটি বিজনেস ক্লাবের ৭ম বর্ষপূর্তি উয্যাপন
আশা ইউনিভার্সিটি বিজনেজ ক্লাব হাটি হাটি পা পা করে সাতটি বছর অতিক্রম করে ফেলেছে। আর গতকাল ১৭ই নভেম্ভের ৭ বছর ফুর্তি উয্যাপন করে নিলো আশা ইউনিভার্সিটি বিজনেস ক্লাব মেম্বাররা। সব সময় ছোট আকারে বর্স্য ফুর্তি উয্যাপন করলেও এবারই তারা
বড় পরিসরে উয্যাপনের ব্যাবস্থা করা হয়।

এই অনুষ্ঠান টি বিজনেস ক্লাব একটু ভিন্ন ভাবে উয্যাপন করে। তারা এবার সদ্য এইচ এস সি পাশ করা ছাত্র ছাত্রীদের আমন্ত্রন জানায় তাদের এই অনুষ্ঠানে যোগ দেয়ার জন্য। আরোও আমাওন্ত্রন জানানো হয় ভিবিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের স্বনাম ধন্য শিক্ষকদের। অনুষ্ঠানে আমন্ত্রিত শিক্ষার্থীদের মেডেল দিয়ে সংবর্ধনা জানানো হয়। আর শিক্ষকদের দেয়া হয় সম্মান সূচক ক্রেস্ট।

 এদিন সকাল ১০ টা ৩০ মিনিটে কোরান তেলাওয়াত দিয়ে  আনুষ্ঠান শুরু হয়। তারপর  প্রধান অতিথী  বিশেষ অতিথী দের ফুল দিয়ে মঞ্চে আমান্ত্রন জানানো হয়। এসময় আমন্ত্রিত শিক্ষার্থীদের দেখানো আশা ইউনিভার্সিটির উপর নিন্মিত একটি প্রামান্য চিত্র। এর পরই একে একে বক্তব্য দেন বিশেষ অতিথী, সবাপতি এবং প্রধান অতিথী। তাদের সবার বক্তব্যতে আশা ইউনিভার্সিটি বিজনেস ক্লাবকে শুভেচ্ছা জানানো ও ভার্সিটির ভিবিন্ন সুযোগ সুবিধার কথা উঠে আসে। বেলা সাড়ে ১২ টা থেকে দুপরের খাবের বিরতি দেয়া হয়।
সংগীত পরিবেশ করছেন সাজল

বেলা ২ টায় শুরু হয় অনুষ্ঠানের ২য় অংশ। এই অংশে নাচ পরিবেশন করেন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা। এই অনুষ্ঠানে সঙ্গিত পরিবেশন করেন ক্লোজয়াপ ওয়ান তারকা তারেক । আরো গান পরিবেশন করেন গৌতম ঘোষ , হাসিন প্রমূখ। আর প্রধান আকর্ষণ হিসেবে সঙ্গিত পরিবেশন করেন পাওয়ার ভয়েজ সুপার স্টার সজল



এর আগে গত এক মাস যাবত বিজনেস ক্লাবের সদস্যরা ভার্সিটির ছাত্র-ছাত্রীদের মাধ্যমে সদ্য এইচ এস সি পাশ করা শিক্ষার্থীদের তথ্য সংগ্রহ করে। এই তথ্যের ভিত্তিতে দুইশত শিক্ষার্থীকে আমন্ত্রন জানানো হয় এই অনুষ্ঠানে।


আশা ইউনিভার্সিটি বিজনেস ক্লাবের সপ্তম বর্ষপূর্তিতে স্পন্সর করে সাউথইস্ট ব্যাংক, রেডিও পার্টনার ছিলো রেডিও ৭১ ও  অনলাইন পার্টনার ছিলো ধুমকেতু ব্লগ ও সংসদ গ্যালারি২৪।

পুরো অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন আরজে ফয়সাল আহমেদ রনি।

সিনেমা হল গুলোতে চলছে আয়নাবাজির ভেলকি

সিনেমা হল গুলোতে চলছে আয়নাবাজির ভেলকি
এ যেন এলেন, দেখলেন এবং জয় করলেন...
অভিষেক ছবিতেই এমন বড় সাফল্য আজ পর্যন্ত খুব বেশি পরিচালকের ভাগ্যে জোটেনি। জি, বলছিলাম অভিতাভ রেজা চৌধুরীর ‘আয়নাবাজি’র কথা।
সিনেমা হল গুলোতে চলছে এক রকম ঝড়।  ঘন্টার পর ঘন্টা লাইনে দাঁড়িয়েও পাচ্ছেন না  নিজের কংখিত সময়ের টিকেট। বেশির ভাগ হলেই বিলি করতে হচ্ছে অগ্রিম টিকেট। আয়নাবাজির দর্শক ঠেকাতে হল কর্তিপক্ষের রিতিমত হিমশিম খেতে হচ্ছে।

আজ শ্যামলি সিনেমা হলে গিয়ে দেখা যায় দীর্ঘ  লাইনে দাঁড়িয়ে টিকেটের জন্য অপেক্ষা করছেন দর্শকরা। তবে তাদের সাথে কথা বলে জানা যায় তারা এই ছবিটি নিয়ে খুব আশাবাদি। অনেককে পাওয়া গেল যরা দ্বিতিয় বার ছবি দেখার জন্য টিকেট কাটতে এসেছেন।  অনেকেই দল বেধে ছবি দেখতে এসে টিকেটের লম্বা লাইন দেখে কিছুটা অভাক হন। আরো অভাক হন যখন শুনেন আজ বা কালকের কোন টিকেট নাই । টিকেট কাউন্টারে কথা বলে জানা গেল আজ আগামি বুধবার ও বৃহস্পতি বারের টিকেট দেয়া হচ্ছে।
লাইনে দাঁড়ানো দর্শকদের একাংশ
দর্শকদের মধ্যে একজন পাওয়া গেল যিনি জাহাঙ্গির নাগর ইউনিভার্সিটি থেকে এসেছেন অগ্রিম টিকেট কিনতে।
গত ৩০শে সেপ্টেম্বর আয়নাবাজি ছবিটি সারা দেশে মুক্তি পায়। ছবিটির প্রধান ভূমিকায় অভিনয় করেন  চঞ্চল চৌধুরী তার সাথে আরোও অভিনয় করেন নাবিলা, লুৎফর রহমান জর্জ, পার্থ বড়ুয়া প্রমুখ।
 পরিচালকঃ     অমিতাভ রেজা
প্রযোজকঃ    কন্টেন্ট ম্যাটারস লিমিটেড হাফ স্টপ ডাউন
চিত্রনাট্যকারঃ    গাউসুল আলম শাওন ও অনম বিশ্বাস
গল্পকারঃ     গাউসুল আলম শাওন

টিকেট পাপ্ত একজন ভাগ্যবান দর্শক
সম্পূর্ণ ছবিটির দৃশ্যায়ন ঢাকাতেই করা হয়। ছবিটির দৃশ্যায়ন শুরু হয় ২০১৫ সালের ফেব্রুয়ারিতে এবং শেষ হয় একই বছরের অগাস্টে। এই চলচ্চিত্রে করতে গিয়ে তিনি সাড়ে তিন মাস ভাত খাননি চঞ্চল চৌধুরী।

মুক্তির আগে ছবিটির ট্রেলর দর্শকদের মাজে ব্যপক জনপ্রিয়তা। দর্শকপ্রিয়তা ছবিটির গান গুলো। বিশেষ করে চিরকুটের গাওয়া " না বুঝি দুনিয়া, না বুঝি তোমায়" ব্যপক ভাবে দর্শক গ্রহন করে।



 


কাহিনি সংক্ষেপঃ
শরাফত করিম আয়না (চঞ্চল চৌধুরী) –সাধারণ অভিনয় শিক্ষক আর পার্টটাইম জাহাজের কুকের ছদ্মবেশে লুকিয়ে থাকা এক অপরাধী ! তবে অপরাধের জগতে তার বিচরণ হল অন্য দাগী অপরাধীদের হয়ে জেল খাটা- অন্যের হাঁটাচলা থেকে অঙ্গভঙ্গি সুনিপুণভাবে অনুকরণ করতে পারা মানে তার অভিনয়গুণই এক্ষেত্রে তার বড় যোগ্যতা। এই চলচ্চিত্রে সে ছয়টি চরিত্রে অভিনয় করেছে। ছয়টি চরিত্রের প্রতিটি আলাদা। সাধারণের চোখ ফাঁকি দিতে পারলেও এক হতাশাগ্রস্ত ক্রাইম রিপোর্টার (পার্থ বড়ুয়া) সত্য উদ্ঘাটনের জন্য আয়না-র পিছু নেয়, অন্যদিকে পাড়ায় নতুন আসা মেয়েটি (নাবিলা)-র প্রতিও আয়না অনুরক্ত হয়ে পড়ে। ক্ষমতা আর টাকার জোরে বড় বড় অন্যায় আর ক্রিমিনালদের এভাবে পার পেয়ে যাওয়ার খেলায় আয়না তার আয়নাবাজি কতদিন চালাতে পারবে?


আশার চেয়েও ভালো ব্যবসা করেছে "নিয়তি"

আশার চেয়েও ভালো ব্যবসা করেছে "নিয়তি"
নিয়তি! এটি একটি বাংলা চলচিত্র তা আমরা মোটামুটি সবাই জানি। ছবিটই মুক্তি পায় গত ১২ই আগস্ট। এরই মধ্যে ছবিট ব্যপক সাড়া ফেলেছে দর্শকদের মধ্যে। ব্যবসাও করছে আশা অনুরুপ। এ নিয়ে সন্তোস প্রকাশ করেছে খোদ প্রজোজনা প্রতিষ্ঠান জাজ মাল্টিমিডিয়া। গত কাল দুপুরে তাদের অফিসিয়াল ফেইজবুক পেইজে এ নিয়ে একটি পোস্ট দেন। আপনাদের সুবিধার্থে তাদের পোস্টি হুবহু নিচে তুলে দেয়া হল-


"নিয়তি -
আমাদের আশার চেয়েও ভালো ব্যবসা করেছে । চলচিত্রে একটা রীতি আছে, কোন সিনেমা যদি খুব বেশী বাম্পার হিট হয়, তাহলে তার পরবর্তী ৩ মাস কোন সিনেমা চলে না । সেখানে শিকারি ও বাদশা এর মত বড় দুইটা সুপার ডুপার হিট সিনেমা এর কন্টিউসনে মুক্তি পেল নিয়তি ।
এ ছাড়া আরও একটা রীতি আছে, দুই ঈদ এর মাঝে সিনেমা চলে না (অবশ্য এই রীতি জাজ ভেঙ্গেছে, ভালোবাসার রং ও তুবুও ভালোবাসি দিয়ে) । কিন্তু দুই ঈদের মাঝ সময়েই মুক্তি পেল নিয়তি ।

আমাদের কিছুটা ভয় যে ছিল না, তা না । কারণ দুই দুইটি একশন ধামাকা সিনেমার পরে মুক্তি পেল, সম্পূর্ণ সোশ্যাল ও ট্রাজেটিক লাভ স্টোরি সিনেমা - নিয়তি ।
প্রথমেই আল্লাহ্‌ এর অশেষ রহমত ও মেহেরবানি এর জন্য শূকরীয়া আদায় করি । তারপর ধন্যবাদ জানাই বাংলাদেশের মানুষকে, বাংলাদেশের সিনেমা প্রেমী মানুষদের । কারণ, সমগ্র দেশবাসি আস্থা রেখেছে জাজ এর উপর, আমাদের বিশ্বাস জাজ এর উপর আস্থা রেখেই এতো মানুষ হল এ এসেছে । আমরা ঈদ ছাড়াই মোটামোটি ঈদ এর সেল পেয়েছি ।
এতে আমাদের দায়িত্ব আরও বেড়ে গেল । এখন আরও সাবধানে, আরও ভালো সিনেমা তৈরি করতে হবে । কোন মতেই দর্শকের এই আস্থা নষ্ট করা যাবে না ।
অনেকে মনে করে নিয়তি কম বাজেটের সিনেমা । তাদের বলতে চাই, শুধু ৬টা গানের বাজেট ৯০ লক্ষ টাকা ।
গতকাল পর্যন্ত সেল ভালো, এটা অনেক বড় ব্যাপার আর আশা করছি আজ আরও ভালো সেল হবে । বিশ্বাস রাখি, নিয়তি সিনেমাটা আরেফিনা শুভর জন্য একটি মাইল ফলক হয়ে থাকবে ।
দয়া করে, আপনারা সবাই নিয়তি টিম ও জাজ এর জন্য দোয়া করবেন ।।
সঙ্গে থাকুন ।।" 

এর আগে ছবিটি কয়েকটি গান পায় দর্শক প্রিয়তা।  তার মধ্যে একটি হচ্ছে রিমেক গান "অনেক সাধনার পরে"। এটিতে কন্ঠ দেন হালের সেরা- ন্যাঞ্চি ও ইমরান।

ছবিটি পরিচালনা করেন জাকির হোসেন রাজু।  নিয়তি ছবিতে অভিনয় করেছেন- আরিফিন শুভ, জলি, সুপ্রিয় দত্ত, ঈশানী, মৌসুমী সাহা, আরমান পারভেজ, নাদের চৌধুরী। 
এই ছবির মাধ্যমে আবারো প্রমানিত হল ভালো গল্প নিয়ে নিন্মিত ছবি যে কোন সময়ই ব্যবসা করতে সক্ষম।


মুসাফির ছবি নতুন ট্রেলর

মুসাফির ছবি নতুন ট্রেলর
আজ ৩ মার্চ আবার ইউটিউবে আবার আপলোড  করা হল মুসাফির ছবির নতুন আরোও একটি ট্রেলর। এর আগে গত ১৫ মে ২০১৫ তে ২মিনিট ১০ সেকেন্ড এর একটি ট্রেলর মুক্তি পায়। আজ মুক্তি পায় ৩ মিনিট ২৬ সেকেন্ড এর একটি ট্রিজার।ইতি মধ্যে ছবিটির মুক্তির তারিখ ঠিক করা হয় ২২শে  এপ্রিল।



এর আগে ছবির কয়েকটি গান ইউটিউবে আপলোড করা হয়। যেগুলো দর্শকদের মাজে ব্যপক জনপ্রিয়তা পায়।
প্রতি দিন বাড়ছে গানের ভিউ।ছবির মূল চরিত্রে অভিনয় করেছে আরেফিন শুভ ও নবাগত মারজান। এ ছাড় মিশা সওদাগর, টাইগার রবি, সিন্ডি রোলিং ও শিমুল খান অছেন বিশেষ কিছু চরিত্রে।





আপনি আরোও দেখতে পারেন



মুসাফির ছবির সব গান এক সাথে 

মুসাফিরের প্রথম ট্রেলার


মুসাফির ছবির সব গান এক সাথে

মুসাফির ছবির সব গান এক সাথে
মুসাফির! আশিকুর রহমানের আরোও একটি নিম্মান। আশিকুর রহমান আলোচনায় চলে এসেছেন তাঁর নিন্মান শৈলি দিয়ে। মুসাফির ছবি নিয়ে ইতিমধ্যে আশার আলো তৈরি করে ফেলেছেন দর্শকদে মাজে। ছবির ট্রেলর থেকে প্রত্যেকটি গান, গানের শিল্পী, গানের লোকেশন নির্বাচনে তাঁর দক্ষতার চাপ রেখেছেন।

আমরা জানি ইতি মধ্যে মুসাফির ছবি পেয়েগেছে সেন্সর ছাড় পত্র। তবে এখনো মুক্তির দিন ঠিক করা হয়নি।  তবে প্রথমিক ভাবে আগামি মার্চে মুক্তি দেয়ার কথা ভাবছেন পরিচালক আশিকুর রহমান।

ইউটিউবে বলতে গেলে মুসাফির ছবির গানের জয় জয়-কার চলছে। প্রতি দিন বাড়ছে গানের ভিউ।ছবির মূল চরিত্রে অভিনয় করেছে আরেফিন শুভ ও নবাগত মারজান। এ ছাড় মিশা সওদাগর, টাইগার রবি, সিন্ডি রোলিং ও শিমুল খান অছেন বিশেষ কিছু চরিত্রে।

মুসাফির শুধু দেশের মানুষের কাছেই নয়, প্রশংসা কুড়াচ্ছে বিশ্বের মানুষের কাছেও। আর এর পরিপেক্ষিতে ইউটিউবে মুসারিরের রিয়েকশন ভিডিও পাবলিশ করা হল বিদেশী এক চ্যানেল স্টেজফ্লিক্স থেকে।  বাংলায় এমন বিগ বাজেট মুভি অবাক করে তাদের, রিভিউতে আরিফিন শুভর প্রশংসা সহ মুসাফিরের একশন মুগ্ধ হোন তারা।

এখন দেখে নিন মুসাফির ছবির সব গুলো গান এক সাথে-

১।  পথ জানা নেই (তাহসান) 


  
২। আলতো ছোয়াতে (ইমরান)



৩।রঙ (বেলাল খাব ও কোনাল)


৪। ফিরে আয় (পড়শি ও তাহসিন)










জেনে নিন আপনার প্রিয় তারকা জন সিনা'র অতিত এবং বর্তমান

জেনে নিন আপনার প্রিয় তারকা জন সিনা'র অতিত এবং বর্তমান
কেমন আসেন সবাই? আশা করি ভালো। আজ আপনাদের হাজির হলাম একটি নতুন বিষয় নিয়ে। এখন থেকে আমরা ধারাবাহিক ভাবে তারকাদের জীবন-যাপন সম্পর্কে আপনাদের সাথে তুলে ধরবো। বাংলাদেশী থেকে শুরু করে জানবো বলিউড, হলিউড, ক্রিকেটার, ফুটবলার দের জীবন ইতিহাস।

আর আজ শুরু করছি এমন একজন তারকাকে নিয়ে যিনি ছোট বড় সবার কাছেই খুব জনপ্রিয়। বিশেষ করে ছেলেদের কাছে। আর তার নাম "জন সিনা" যিনি প্রপেশনে একজন কুস্তিগির বা রেসলার।  জানবো জন সিনা রেসলিং এর আগে কি ছিলেন? কোথায় ছিলেন? কোথায় পড়াশোনা করেছেন ইত্যাদি।

পুরো নামঃ জন ফিলিক্স অ্যন্থনিও সিনা
জন্মঃ ২৩ এপ্রিল , ১৯৭৭(ওয়েস্ট নিউবারি, ম্যাসাচুসেটস)
বর্তমান বাসস্থানঃ  টাম্পা, ফ্লোরিডা
উচ্চতাঃ ছয় ফুট এক ইঞ্চি
ওজনঃ ১১৪ কেজি
পেশাঃ কুস্তিগির (১৯৯৯ থেকে বর্তমান)
                   অভিনেতা (২০০০ থেকে বর্তমান)
                   র‍্যাপ সঙ্গিত শিল্পী (২০০৪-২০০৫, ২০১৪)
অর্জনঃ ১৫ বার হেবিওয়েট চ্যাম্পিয়ন; পাঁচ বার ইউ এস চ্যাম্পিয়ন;  WWE ট্যাগ টিম চ্যাম্পিয়ন; দুই বার  রয়্যাল রাম্বল ম্যাচ বিজয়ী;মানি  ব্যাংক  ম্যাচ বিজয়ী 2012;

একাডেমী থেকে স্নাতক হওয়ার পর ম্যাসাচুসেটস স্প্রিংফিল্ড কলেজ যোগ দেন। সেখানে তিনি . এনসিএএ তৃতীয়  বিভাগ  ফুটবল দল অল-আমেরিকান সেন্টার এর সাথে যোগ দেন।
Monetize your website traffic with yX Media

জন সিনা ১৯৯৮ সালে14141ত্রে তাঁর উল্লেখযোগ্য অবদান।  তখন লিমোউসিন কোম্পানির নামে একটি কোম্পানিতে  ড্রাইভার হিসেবে কাজ করে তার কর্ম জীবন শুরু করেন।



১৯৯৯ সালে জন সিনা শুরু করেন তার কুস্তিগিরি(WWE) ক্যারিয়ার। আর ২০০০ অচিনেতা হিসেবে যুক্ত হন হলিউড সিনেমার সাথে।  অভিনয় করেন বেশ কয়েকটি ছবিতে। তার উল্যেখ যোগ্য কয়েকটি ছবি হল Ready to Rumble (২০০০),  The Marine (২০০৬), 12 Rounds (২০০৯), Legendary (২০১০), Fred: The Movie (২০১০) ইত্যাদি। আর ২০১৪ সালে Scooby-Doo! WrestleMania Mystery নামে ছবিতে অভিনয় করেন নিজের চরিত্রে।

কিছু চিরচেন ভঙ্গিতে জন সিনা
তিনি ২০০৫ সাল থেকে ডাব্লিউডাব্লিউই-এর ফ্র্যাঞ্চাইজি খেলোয়াড় এবং পরবর্তীতে তাকে আখ্যায়িত করা হয়েছে সংস্থার জনপ্রিয় মুখ হিসেবে।
সিনা অনেক জনসেবামূলক কাজের সাথে জড়িত। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো মেইক-আ-উইশ ফাউন্ডেশনের সাথে তার সম্পৃক্ততা । তিনি মেইক-আ-উইশ ইতিহাসের সবচেয়ে বেশি ইচ্ছা পূরণ করেছেন।

দেখে নিন এক সাথে মুসাফির ছবির ২টি গান

দেখে নিন এক সাথে মুসাফির ছবির  ২টি গান
মুসাফির ছবি নিয়ে বলার নুতন কিছু বলার  নাই। কারন ইতিমধ্যে ব্যাপক আলোচনায় চলে এসেছে এই ছবিটি। বিশেষ করে এই ছবির গান এবং ট্রেলর ব্যাপক ভাবে সাড়া ফেলেছে দর্শকদের মনে।


গত ২০ মার্চ এফডিসিতে শুরু হয়েছিল ছবিটির মহরত। ছবিতে শুভর বিপরীতে থাকছেন মারজান জেনিফা। ছবিতে আরও অভিনয় করেছেন মিশা সওদাগর, টাইগার রবি। ছবিটির মিউজিক করেছেন নাভিদ, ইমরান এবং বেলাল খান।

অ্যাকশন ধর্মি এই ছবিটি পরিচালনা করেছেন আশিকুর রহমান, প্রযোজনা করেছে পারসেপচুয়াল পিকচার্স। ইতি মধ্যে জানা গেছে মুক্তির আগেই ছবিটির স্যাটেলিট স্বত্ব কিনে নিয়েছে একটি বেসরকারি টিভি চ্যানেল।

পরিচালোক আশিকুর রহামানের মতে ছবিটি হবে সচারচর অ্যাকশন ছবির ছেয়ে আকটু আলাদা হবে কারন এই ছবিতে ক্লোজ কোয়াটার কম্বেট ফাইট ব্যাবহার করা হয়েছে যা সাধারনত মিলিটিরি ফোর্সে ব্যবহার করা হয়। আর এই ছবিতে যারা ফাইট ডিরেক্টর ছিলেন এলিট ফোর্সদের ট্রেইন করে থাকেন। সে দিক থেকে বলতে গেলে বাংলাদেশের অ্যাকশন প্রেমি দর্শকরা পাবেন অ্যাকশনের ভিন্ন আমেজ। ছবিটির মুক্তির তারিখ এখনো জানা যায় নি।

দেখে নিন মুসাফির ছবির গানগুলি

আলতো ছোয়াতে-


এই পথ জানা নেই-





বিঃদ্রাঃ এই পোষ্টটি এই ব্লগে আমার প্রথম পোষ্ট

মুসাফিরের প্রথম ট্রেলার

বাংলাদেশে মুক্তির আগেই অনলাইন এ পাওয়া যাচ্ছে ব্ল্যাক ছবি।

বাংলাদেশে মুক্তির আগেই অনলাইন এ পাওয়া যাচ্ছে ব্ল্যাক ছবি।
গত রাতে নেট ব্রউজ করতে গিয়ে থমেকে যাই!! কারন মুক্তির আগেই আমার চোখে পড়লো ব্ল্যাক ছবি! মোটামুটি কৌতুহল নিয়েই ডাউনলোড করলাম ছবিটি।

ব্ল্যাক
ইন্টারনেট থেকে নেয়া ছবিটি দেখে বুঝা যায় সেটি কেউ একজন হলে বসে ক্যামেরা দিয়ে ভিডিও করেছে। এখন কথা হচ্ছে ভারতের হলগুলোতে কি এই ব্যাপারে কি কোন মোনিটোরিং ব্যবস্থা নাই? যেখানে তাদের প্রায় সব ছবিই মুক্তির পর পর-ই ইন্টারনেটে পাওয়া যায় সেখানে কেনো তারা কোন ধরনের আইনগত ব্যবস্থা নেন না। 

ছবিটিতে আরোও একটি বিষয় নজরে আসে সেটা হল সেখানে কোন একটা হারবাল ওষধ এর বিজ্ঞাপন দিচ্ছে। তাহলে কি এরাই এই অপরাধের সাথে জড়িত??

উল্যেখ্য গত শুক্রবার কলকাতায় মুক্তি পায় যৌথ প্রযোজনার  ছবি ব্ল্যাক। একই দিন বাংলাদেশে মুক্তির কথা থাকলেও সেন্সর জটিলতায় বাংলাদেশে মুক্তির তারিখ পিছিয়ে যায়। যার কারনে এক সপ্তাহ আগে মুক্তি পায় কলকাতায়।

এ ব্যাপারে কলকাতায় প্রদর্শন বন্ধ করার দাবিতে গত শুক্রবার কলকাতা  হাইকোর্টে একটি মামলা দায়ের করেন এই ছবির বাংলাদেশের প্রযোজক কামাল মোহাম্মদ কিবরিয়া। কিন্তু সিনেমাটি ইতোমধ্যে মুক্তি পেয়ে যাওয়ায় আর স্থগিতাদেশ দিতে রাজি হননি বিচারপতি সৌমেন সেন।

তবে আশার কথা হচ্ছে,  চুক্তিভঙ্গ করার কারণে ক্ষতিপূরণ হিসেবে পশ্চিমবঙ্গে 'ব্ল্যাক'- এর প্রথম চার সপ্তাহের বক্স-অফিস আয়ের একটি অংশ কিবরিয়া ফিল্মসকে দেয়ার নির্দেশ দিয়েছে কলকাতা হাইকোর্ট।

কিন্তু এখন কথা হচ্ছে ছবিটি অনলাইনে আসলো কি ভাবে?? যেহেতু সিনেমাটি ইন্টারনেটে পাওয়া যাচ্ছে, সেহেতু সিনেমাটির লাভ করা নিয়ে রয়েছে  বিশাল ঝুকি।

উল্যেখ্য বাংলাদেশের কিবরিয়া ফিল্মসের সঙ্গে মিলে সিনেমাটি প্রযোজনা করেছে কলকাতার দাগ ক্রিয়েটিভ মিডিয়া প্রাইভেট লিমিটেড।এতে অভিনয় করেছেন সোহম(কলকাতা), মীম (বাংলাদেশ), অমিত হাসান, আশীষ বিদ্যাথী, রজতাভ দত্ত প্রমুখ।





দেখে নিন রানা প্লাজা ছবির ভিডিও গান

দেখে নিন রানা প্লাজা ছবির ভিডিও গান
বাংলাদেশের ইতিহাসে স্মরণকালের ভবন ধস সাভারের রানা প্লাজা ধস নিয়ে ‘রানা প্লাজা’ নামে একটি চলচ্চিত্র নির্মাণ করেছেন  তরুণ পরিচালক নজরুল ইসলাম খান। ২০১৪ সালের  জানুয়ারি মাসে মহরতের মাধ্যমে এ ছবির শুটিং শুরু হয়।


আগামী ৪ সেপ্টেম্বর সারাদেশে একযোগে মুক্তি পেতে যাচ্ছে বহুল আলোচিত এই  চলচ্চিত্র। রান প্লাজার বিস্ময়কন্যা ‘রেশমা’ চরিত্রে অভিনয় করেন  পরীমনি। তার বিপরীতে নায়ক হিসেবে আছে সাইমন। ছবিতে আরও অভিনয়  করেছেন আবুল হায়াৎ, মিজু আহমেদ, শিরিন আলম, রাশেদা চৌধুরী, হাবিব খান এবং প্রবীর মিত্র ও কাবিলা।
ছবিটির কোন ট্রেলর মুক্তি না পেলেও দুটি ভিডিও গান অন-লাইনে পাওয়া যাচ্ছে-

# গান ১

# গান ২


এ বছর-ই মুক্তি পাবে পরবাসিনী

এ বছর-ই মুক্তি পাবে পরবাসিনী
বাংলাদেশের প্রথম সাইঞ্চ ফিকশন ছবি পরবাসিনি মুক্তি দেয়ার জন্য এ বছরের ডিসেম্বর মাসকে পছন্দ করেছেন ছবির পরিচালক স্বপন আহমেদের। ছবিটি প্রযোজনা করেছে Reggae Entertainment and Tourism Limited।
ছবিটির শুটিং শুরু হয় ২০১২ সালে। অনেক জল্পনা-কল্পনার পর শেষ পর্যন্ত ছবিটি সম্প্রতি সেন্সর বোর্ডে জমা পড়েছে। এখন শুধু ছাড়পত্র আর মুক্তির অপেক্ষা।



ছবিটিতে অভিনয় করেন ইমন, রিত মজুমদার, কাজী উজ্জ্বল, আফসার আলি, দাউদ হোসেইন, সোহেল খান,  এছাড়া বিভিন্ন চরিত্রে অংশ নিয়েছেন কলকাতার সব্যসাচী চক্রবর্তী, জুন মালিয়াসহ ফ্রান্স, জার্মানি ও ইতালির কয়েকজন শিল্পী অভিনয় করবেন।
ইমন
 

‘পরবাসিনী’র ছবির আইটেম গানে নেচেছেন ভারতীয় সুপার মডেল ও মিস ইউনিভার্স ইন্ডিয়া-২০১২ বিজয়ী উর্বশী রাওতেলা
আইটেম গানে বিজয়ী উর্বশী রাওতেলা

পরবাসিনী’র গানগুলো লিখেছেন সৃজাতো, জাহিদ আকবর, জনি হক, রবিউল ইসলাম জীবন ও স্বপন আহমেদ। সুর ও সঙ্গীত পরিচালনায় ইবরার টিপু, আরিফ রানা, মুম্বাইয়ের ডিজে একেএস ও কলকাতার বিনিত রঞ্জন মিত্র। গান গেয়েছেন রুপংকর, সুকন্যা, কনা, পড়শী, এলিটা, তিশমা, ইবরার টিপু, তানভীর তারেক, পারভেজ ও আরিফ রানা।

বাংলাদেশ, ভারত, বেলজিয়াম, লুক্সেমবার্গ, ফ্রান্স, জার্মানি,  হল্যান্ড, সুইজারল্যান্ড ও আমেরিকার বিভিন্ন লোকেশনে ছবিটির শুটিং হয়েছে।

কাহিনি সংক্ষেপ
তেজস্ক্রিয়তার কারণে পৃথিবী প্রায় ধ্বংসের মুখে। মানুষের বসতির জন্য একটি নিরাপদ গ্রহ খুঁজে বের করার জন্য চেষ্টা করছেন বিজ্ঞানীরা। আর এতে সাফল্য অর্জন করে বাংলাদেশ। নভোচারীরা আবিস্কার করে মানব বসতির জন্য আদর্শ গ্রহ ‘এরিস-৩২’। দূষিত পৃথিবী থেকে মানুষেরা ‘এরিস-৩২’ গ্রহে বসতি গড়ার পরিকল্পনা করে। মানুষের এই পরিকল্পনা জানতে পারে ভিনগ্রহের প্রাণীরা। তারা মানুষের মহাকাশ প্রযুক্তি ধ্বংস করার মিশন নিয়ে পৃথিবীতে আসে। এ মিশনে নের্তৃত্ব দেয় মেহেজ নামের এক মেধাবী এলিয়েন। মানুষের স্যাটালাইট প্রযুক্তি ধ্বংস করার খুব কাছাকাছি পৌছে মেহেজ প্রেমে পড়ে যান পৃথিবীর এক তরুণের।

গুরু জেমসের শুরুটা যেমন ছিল

গুরু জেমসের শুরুটা যেমন ছিল
জেমস! সংগীত প্রেমিরা যাকে গুরু হিসেবেই বেশি জানে। এই গুরুকে চিনেন না এমন মানুষ পাওয়া দুস্কর্। গুরু যেখানেই গান করতে যান সেখানেই নামে জনতার স্রোত। আর এই গুরু সম্পর্কে জানার আগ্রহ কম বেশি সবারই আসে। আর তাই আপনাদের জন্য নিয়ে আসলাম গুরুর শুরুটা কোথা থেকে সে সম্পর্কে 
জেমস
ফারুক মাহফুজ আনাম জেমস। শুধু জেমস নামেই এখন তাঁকে বিশ্ব চেনে। বাংলাদেশের সীমানা পেরিয়ে তাঁর কণ্ঠ কাঁপায় পুরো ভারতে। অথচ জেমস হিন্দি তেমন বোঝেন না  এমনকী একদমই বলতে পারেন না। জেমসের মিউজিক জীবন শুরু আশির দশকের একেবারে শুরুতে, চট্টগ্রামে। বাবার চাকরিসূত্রে চট্টগ্রামে চলেযান। কিন্তু বাবা যখন ঢাকা উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডের ডিরেক্টর জেনারেল হয়ে চলে আসেন। জেমস থেকে যান চট্টগ্রামে। আজিজ বোর্ডিং এর 'বারো বাই বারো'র একটি ছোট্ট রুমে চলে সংগ্রামী জীবন। সামনের একটা রেস্টুরেন্টে খাওয়া-দাওয়া আর সন্ধ্যায় চলে যেতেন আগ্রাবাদের হোটেলে। সেখানের নাইটক্লাবে বাজাতেন-গান করতেন। তারকা হওয়ার জন্য জেমস কখনো গান করেননি, মনের তাগিদ থেকেই মিউজিক নিয়ে পড়ে থাকতেন দুষ্টু ছেলের দলের জেমস। সে সময় তিনি ইংরেজি কাভার গানগুলো করতেন। ৮৬ সালে ঢাকায় এসে প্রথম অ্যালবাম 'স্টেশন রোড' প্রকাশ করেন। তারপরে 'জেল থেকে বলছি' 'অনন্যা'র মতো অ্যালবামগুলো জেমসকে আকাশচুম্বী খ্যাতি। এরপরে নব্বইয়ের দশকের পুরোটা জুড়েই চলে জেমস উন্মাদনা। তরুণ-যুবকের মুখে মুখে জেমস। আজকের বিশ্বতারকা জেমসের দুঃখ জেমসের সাফল্য বাবা-মা কেউই দেখে যেতে পারেন নাই। আর তাইতো তাঁর কণ্ঠে 'বাবা কতদিন দেখি না তোমায়' কিংবা 'মা' গানে এতটা দরদ ঝরে পড়েছে। দেশের সবধরনের শ্রোতাদের এই গান স্পর্শ করে যায় এখনো।

সূত্র: কালের কন্ঠ

শাহরুখ খানের নতুন ছবি "ফ্যান" ট্রিজার (ভিডিও)

শাহরুখ খানের নতুন ছবি "ফ্যান" ট্রিজার (ভিডিও)
অবশেষে পাবলিশ হল শাহরুখ খানের নতুন ছবি ফ্যান এর First Look। ছবির ট্রিজারটি গত কাল ইউটিউবে আপলোড করা হয়। ছবিটির পরিচালক মনিষ শর্মা। ছবিটি নিন্মিত হচ্ছে ইয়াশ রাজ ফ্লিম এর ব্যানারে।
Fan

শাহরুখ খানেরকে নিয়ে সিনেমা বানাবেন আর পরিচালক কোন বাড়তি সুবিধা  পাবে না সেটা কি ভাবে হয়। ১ মিনিট ৩ সেকেন্ড এর এই ট্রিজারে শাহরুখ খানের ফ্যানদের উন্মাদনা আর আবেগ মহূর্ত্য গুলই প্রধান্য পায়। মজার বিষয় হল এইউন্মাদনা আর আবেগ মহূর্ত্য গুল কোন অভিনয় না। এই সবই রিয়েল। এই সবের জন্য পরিচালকে কোন আলাদা শুট করতে হয়নি। এই সিন গুল বলিউড সুপারস্টার শাহরুখ খানের জন্মদিনউপলক্ষে শ্যুট করা হয়।

বলিউড বাদশা যেখানে আছেন সেখানে অভিনয়ের জন্য আলাদা ফ্যানদের ডেকে আনার জামেলা পরিচালকে করতে হয়নি। শাহরুখ খান যেখানে শুটিং করেন সেখানে হাজার হাজার মানুষের ঢল এমনিতেই নেমে আসে।
ফ্যান ছবির রিলিজ সময় ঠিক করা হয়েছে এপ্রিল ১৫, ২০১৬ তারিখ।



ইউটিউবে চলছে বানজারা ঝড়!

ইউটিউবে চলছে বানজারা ঝড়!
বানজারা! নাম শুনে ভাবতে পারেন কোন হিন্দি গান। না এটা হিন্দি গান না। এটি জাজ মাল্টিমিডিয়ার ছবি অগ্নি-২ এর গান।

গত ৩০ জুন ইউটিউবে বানজারা শিরনামের গানটি আপলোড করার পর দর্শক এক রকম হুম্রি খেয়ে পড়ে। অসাধারন নিন্মান শৈলি সবাইকে মুগ্ধ করতে সক্ষম হয়েছে। গত কাল রাত পর্যন্ত ইউটিউবে এই গানটি ভিউ হয়েছে ১,৪৫,৭০০ এর বেশি। এই গানটির নাচে অংশ নিয়েছেন মাহি ও তার নায়ক কলকাতার ওম।
গানটিতে কন্ঠ দিয়েছেন "মোহাম্মদ ইরফান"। গানটির মিউজিক করেছে আকাশ।






অন্যরা যা পড়েছেন 

►অগ্নি'র আগুনে পুড়ে যাচ্ছে Youtube 
►রিলিজ হল অগ্নি ২ ছবির আইটেম সং 
►মুক্তি পেল অগ্নি-২ ছবির ট্রেলর

একই চলচ্চিত্রে অভিনয় করলেন আগুন ও তার ছেলে

একই চলচ্চিত্রে অভিনয় করলেন আগুন ও তার ছেলে
 আগুন কন্ঠ শিল্পী নাকি অভিনেতা বর্তমানে এটা বলা মুস্কিল। তারপরেও তিনি কন্ঠ শিল্পী হিসেবেই বেশি পরিচিত। তার গান যেমন দর্শকদের মন চুঁয়ে যায় তেমনি তার অভিনয়। এবার তার সাথে যোগ দিলেন তার ছেলে। দুই বাপ-ছেলে অভিনয় করলেন একই ছবিতে।

আগুন ও তার ছেলে মিছিল

চলচ্চিত্রে একসঙ্গে অভিনয় করলেন আগুন ও ছেলে মিছিল। নাম অমি ও আইস্ক্রিমঅলা। ফরিদুর রেজা সাগরের গল্পে এর চিত্রনাট্য লিখেছেন ও পরিচালনা করেছেন সুমন ধর। চ্যানেল আইতে ঈদের পঞ্চম দিন সকাল সাড়ে ১০টায় এর ওয়ার্ল্ড প্রিমিয়ার হবে।

এতে আব্দুল চরিত্রে আগুন, অমি চরিত্রে মিছিল আর আইস্ত্রিমওয়ালার ভূমিকায় অভিনয় করেছেন তারিক আনাম খান। এ ছাড়াও আছেন আবুল হায়াত, জয়ন্ত চট্টোপাধ্যায়, নয়ন, পাপিয়া আলী সরকার প্রমুখ। গল্পে দেখা যায়, নটরডেম কলেজের

প্রথম বর্ষের ছাত্র অমি। সে বুদ্ধিমান, দেশপ্রেমিক এবং ভ্রমণপ্রিয়। ময়মনসিংহ যাওয়ার পথে মাঝপথে গাড়ি নষ্ট হওয়ায় ড্রাইভারের কাছে গাড়িটা ছেড়ে দিয়ে মহাসড়কের পাশেই পরিত্যক্ত বাড়িতে যায় সে। এর বর্তমান মালিক অমির মামা কালাম সাহেব। এতে অমির মামাসহ কেয়ারটেকার আবদুল থাকে। পুরনো বাড়িটির মূল মালিক মুক্তিযুদ্ধের শহীদ জমিদার রায় বল্লভ রায়। তার আত্মা আইসক্রিমঅলার রূপে আসতে থাকে অমির সামনে।

ফরিদুর রেজা সাগর ইমপ্রেস টেলিফিল্ম লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক, তার প্রতিষ্ঠান থেকে অনেক ছবি তৈরি হয়েছে। কিন্তু জনপ্রিয় এই শিশুসাহিত্যিকের গল্প নিয়ে এবারই প্রথম তৈরি হলো চলচ্চিত্র।

সুত্রঃ BMDB

মুক্তি পেল অগ্নি-২ ছবির ট্রেলর

মুক্তি পেল অগ্নি-২ ছবির ট্রেলর
অবশেষে গতকাল রিলিজ হল অগ্নি ২ ছবির অফিসিয়াল ট্রেলর। action এ ভরপুর এই ট্রেলর দেখলে যে কেউই ধারনা করতে পারবেন কতটা প্রস্তুতি নিয়ে আসছে এই ছবি।

যদিও গত ২২ জুন রাতে ইউটিউবে আপলোড করা হবে বলে জানিয়েছিল জাজ মাল্টিমিডিয়ার অফিসিয়াল ফেইজবুক পেইজে। পরে এই পেইজ থেকে জানানো হয় ট্রিজারের কাজ শেষ না হওয়ায় ২২ তারিখে তা  আপলোড করা সম্বব না। এবং পরবর্তি তারিখ জানানো হবে।
এ ছবিতে মাহির সাথে দেখা যাবে ভারতের ওমকে ।ছবিটি পরিচালনা করেছেন ইফতেখার চৌধুরী।

চলুন দেখে নেই ট্রেলরটি-

আপনি আরোও দেখতে পারেন 

রিলিজ হল অগ্নি ২ ছবির আইটেম সং 
অগ্নি'র আগুনে পুড়ে যাচ্ছে Youtube


ক্রিকেট নিয়ে পড়শির নতুন মিউজিক ভিডিও

ক্রিকেট নিয়ে পড়শির নতুন মিউজিক ভিডিও
চলছে বাংলাদেশ, ভারত ক্রিকেট সিরিজ। ইতিমধ্যে বাংলাদেশ প্রথম ম্যাচে ৭৯ রানের বিশাল জয় নিয়ে ৩ ম্যাচ সিরিজে ১-০ এগিয়ে গেল। আর এই আমেজ মূখর সময়ে পড়শি তৈরি করলো ক্রিকেট নিয়ে নতুন এক মিউজিক ভিডিও।
পড়শি

আজ রাত ৯ টায় ইউটিউবে পড়শি প্রকাশ করবেন তাঁর গাওয়া জনপ্রিয় গান ‘জয় হবেই হবে’-এর মিউজিক ভিডিও। দেশ ও দেশের খেলাকে কেন্দ্র করে নির্মিত গানের এই ভিডিওটি অনেকবার প্রকাশ করতে চেয়েও তারিখ পিছিয়েছেন পড়শি। তবে আজ ভিডিওটি প্রকাশ পাবে বলে নিশ্চিত করেছেন পড়শির বড় ভাই স্বাক্ষর এহসান।
রবিউল ইসলাম জীবনের লেখা এই গানটির সুর ও সংগীতায়োজন করেছেন ইমরান এবং ভিডিওটি নির্মাণ করেছেন চন্দন রায় চৌধুরী। বাংলাদেশের সিলেট, কক্সবাজার, বান্দরবান, ঢাকাসহ বেশ কিছু জায়গায় ভিডিওটির দৃশ্য ধারণ করা হয়েছে। ভিডিওতে পড়শিকে শাস্ত্রীয় নৃত্যশিল্পী হিসেবে দেখা যাবে।
এতে পড়শির সঙ্গে মডেল হয়েছেন সোয়েল সিরাজ ও আশফাক রানা।


ভারতের সঙ্গে বাংলাদেশের ক্রিকেট ম্যাচ চলছে। এমন সময়ে পড়শির গানটি সবাই পছন্দ করবেন বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা। আর পড়শি নিজেও ক্রিকেট খেলা পছন্দ করেন। তিনি একা একা ক্রিকেট খেলা দেখেন না। বাসার সবাইকে নিয়ে খেলা দেখতে পছন্দ করেন। বাংলাদেশের মুশফিকের খেলা খুব পছন্দ করেন পড়শি। ভিডিওর একটি অংশে পড়শি ক্রিকেট খেলছে এমন দৃশ্যও দেখা যাবে।
এ প্রসঙ্গে পড়শি বলেন, ‘গানটি দেশের। আমাদের দেশের ক্রিকেটাররা অনেক সুনাম অর্জন করেছে। তাই ভিডিওটিতে দেশের অন্যান্য ঐতিহ্যের পাশাপাশি আমরা ক্রিকেটও রেখেছি। আশা করছি গানটির মতো ভিডিওটিও সবাই অনেক পছন্দ করবে।’
রবিউল ইসলাম জীবন বলেন, ‘পড়শির অনেক গানের কথাই আমি লিখেছি। তবে এই গানের মধ্যে আলাদা ম্যাজিক আছে। লেখার সময় ভাবিনি গানটি এত জনপ্রিয়তা পাবে।’





খবরঃ Ntv Online

অগ্নি'র আগুনে পুড়ে যাচ্ছে Youtube

অগ্নি'র আগুনে পুড়ে যাচ্ছে Youtube
শিরোনাম দেখে অবাক হওয়ার কিছু নেই। এমনটিই হচ্ছে ইউটিউবে। অগ্নি ২ ছবির ভিডিও গান একের পর এক গান রিলিজ দেয়া হচ্ছে Youtube এ। আর অগ্নি ঝড়ছে সেখানেই। অগ্নি প্রেমিরা হুমড়ি খেয়ে পড়ছেন সেই গান দেখার জন্য।



গত ৪ জুন Youtube মুক্তি পায় অগ্নির আইটেম সঙ "ম্যাজিক মামুনি"। আর তাতেই আলোচনার কেন্দ্রে পরিনত হয় অগ্নি২। অনেকেই এই গানটিকে অস্লিল বলে আখ্যা দিলেও গানটির পক্ষে বলার মত লোকের ও অভাব হয় নি।
ছবির ২য় গানটি আপলোড করা হয় গত ১১ই জুন। একখান চুমু শিরোনামের এই গানটি দর্শক অনেক বেশি পছন্দ করেছে।
এরই ধারাবাহিকতায় ১৮ই জুন Youtube এ আপলোড করা হয়  আল্লাহ জানে শিরোনামে আরো একটি গান। নাচে গানে বর-পুর এই গানটি দর্শকদের ভালোই নজর কাটতে সক্ষম হয়েছে।

তাহলে চলুন গান তিটি দেখে আসি




অগ্নির আইটেম সঙ "ম্যাজিক মামুনি"


 একখান চুমু দিয়ে যা


 আল্লাহ জানে তুই আমার লায়লা




জেনে নিন আপনার প্রিয় হিরোর বাজেট কত

জেনে নিন আপনার প্রিয় হিরোর বাজেট কত
কেউ পাচ্ছেন দুই লাখ, কেউবা হাঁকাচ্ছেন কোটি টাকা। ঢাকাই চলচ্চিত্রে নায়কদের পারিশ্রমিকের ব্যবধানটা এমনই আকাশ পাতাল। নতুনদের মধ্যে পারিশ্রমিক মাত্র দুই লাখ টাকা হলেও দীর্ঘদিন কাজ করেও কেউ কেউ হাতে পাচ্ছেন বড়জোর পাঁচ-ছয় লাখ টাকা। আবার কেউ একসময় চল্লিশ লাখ পেলেও এখন পান লাখ বিশেকের মতো। তারকাদের পারিশ্রমিকের অঙ্ক মেলানোটা সোজাসাপ্টা সরলরেখায় চলে না। তারকা, পরিচালক ও প্রযোজকসহ সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে কথা বলে ঢাকাই নায়কদের ছবি প্রতি পারিশ্রমিকের একটা সার্বিক চিত্র তুলে এনেছেন মনজুর কাদের।




 অনন্ত জলিল
অনন্ত জলিল : দর উঠেছে ৫০ থেকে ৬০ লাখ টাকা। কিন্তু এক কোটি না হলে কিছুতেই রাজি হবেন না তিনি। জানিয়েছেন খোঁজ-দ্য সার্চ চলচ্চিত্রের নায়ক অনন্ত জলিল। খোঁজ-দ্য সার্চ সিনেমার মাধ্যমে ঢাকাই চলচ্চিত্রে নায়ক হিসেবে অভিষেক ঘটে অনন্তর। এখন পর্যন্ত ছয়টি সিনেমায় তাঁকে অভিনয় করতে দেখা গেছে। যদিও সবগুলো ছবিরই প্রযোজক অনন্ত নিজেই। ছবি প্রতি তাঁর সম্মানি কত ধরা হয়েছিল জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘আমার কোনো ছবিতে এখন পর্যন্ত কোনো পারিশ্রমিক ধরিনি। বিষয়টি নিয়ে আমি আসলে ভাবিওনি। তবে দর্শকের কাছে আমার জনপ্রিয়তা কারণে কিছু নির্মাতা আমাকে দিয়ে ছবি নির্মাণের ব্যাপারে আগ্রহ দেখিয়েছেন। তাঁদেরকে আমি সাফ সাফ জানিয়ে দিয়েছি, যদি এক কোটি টাকা পারিশ্রমিক দেওয়া হয় তাহলে আমি ছবিতে অভিনয় করতে রাজি আছি। এঁদের কেউ কেউ অবশ্য ৫০ থেকে ৬০ লাখ টাকা পারিশ্রমিক দিতে রাজি হয়েছিলেন বলেই অনন্ত জানান।

সাকিব খান
শাকিব খান: প্রায় দেড় যুগ আগে ঢাকাই চলচ্চিত্রে অভিষেক ঘটে শাকিব খানের। তাঁর অভিনীত প্রথম ছবি অনন্ত ভালোবাসা। সোহানুর রহমান সোহান পরিচালিত এই ছবিতে তাঁর বিপরীতে অভিনয় করেন ইরিন জামান। ক্যারিয়ার শুরু থেকে নানা চড়াই-উতরাই পেরিয়ে অবশেষে সাত বছরের মাথায় প্রথম ব্যবসাসফল ছবি উপহার দেন শাকিব খান। এর পর আর পেছন ফিরে তাকাতে হয়নি তাঁকে। ঢালিউডের অন্যতম সফল ও জনপ্রিয় অভিনেতা হিসেবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করেন শাকিব। ২০০৮ সালের শেষের দিকে হঠাৎ করেই দর বাড়িয়ে দেন শাকিব। ছবি প্রতি দর হাঁকেন ৪০ লাখ টাকাও। তারকা সংকটের কারণে নির্মাতারাও একরকম বাধ্য হয়ে শাকিবের চাওয়া পূরণের চেষ্টা করে গেছেন। অবশ্য সময়ের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে শাকিবের পারিশ্রমিকের অংকটা কমতে থাকে। বর্তমানে ছবি প্রতি ১৫ থেকে ২৫ লাখ টাকার মতো পারিশ্রমিক পাচ্ছেন।

ফেরদৌস
ফেরদৌস: কথা ছিল সাংবাদিক হওয়ার। গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিষয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ডিগ্রিও অর্জন করেন। কিন্তু শেষ পর্যন্ত আর সাংবাদিকতাকে পেশা হিসেবে বেছে নেওয়া হয়নি। জড়িয়ে গেছেন বিনোদন জগতের সঙ্গে। শুরুটা হয়েছিল নব্বইয়ের দশকে, র‌্যাম্প মডেল হিসেবে। একটা সময় তাঁর সঙ্গে পরিচয় হয় প্রয়াত নৃত্য পরিচালক আমির হোসেন বাবুর। তাঁর একটি ছবিতে অভিনয় করার কথা ছিল ফেরদৌসের। কিন্তু শেষ পর্যন্ত ছবিটির কাজ শুরু করতে পারেননি আমির হোসেন বাবু। বুকের ভেতর আগুন ছবির কাজ শেষ হওয়ার আগেই মারা যান ছবির নায়ক সালমান শাহ। তাঁর আকস্মিক মৃত্যুতে ছবিটি নিয়ে বিপাকে পড়ে যান নির্মাতা ছটকু আহমেদ। গল্পে কিছুটা পরিবর্তন এনে ফেরদৌসকে দিয়ে ছবির কাজ শেষ করেন ছটকু আহমেদ। ১৯৯৭ সালে মুক্তি পাওয়া এই ছবির মাধ্যমে ঢাকাই চলচ্চিত্রে অভিষেক ঘটে ফেরদৌসের। চলচ্চিত্রে শুরুটা হতে যত বেশি বেগ পেতে হয়েছে সফলতা লাভ করতে ততটা হয়নি। প্রথম ছবি মুক্তির বছর খানেকের মাথায় মুক্তি পায় কলকাতার নির্মাতা বাসু চ্যাটার্জি পরিচালিত হঠাৎ বৃষ্টি ছবিটি। এই ছবিটি রাতারাতি তারকা বানিয়ে দেয় ফেরদৌসকে। অর্জন করেন জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারও। এই ছবির মাধ্যমে কেবল বাংলাদেশে নয়, কলকাতাতেও ব্যাপক জনপ্রিয়তা পান ফেরদৌস। এরপর দুই বাংলায় অনেক ছবিতে অভিনয় করেছেন তিনি। এখনো আগের মতোই দুই বাংলায় সমানতালে অভিনয় করে চলেছেন। আগে ছবি প্রতি ১২ থেকে ১৪ লাখ টাকা পারিশ্রমিক নিলেও ইদানীং সে অঙ্কটায় ভাটা পড়েছে। এখন তাঁর পারিশ্রমিক ৫ থেকে ৭ লাখ টাকার ঘরে।

আরিফিন শুভ
আরিফিন শুভ: শোবিজে আরিফিন শুভর শুরু র‍্যাম্প মডেলিংয়ের মধ্য দিয়ে। পাশাপাশি রেডিওতে কথাবন্ধুর কাজও করতেন। এরপর নাটকে অভিনয় করেন। একটা সময় সব কিছুকে বিদায় দিয়ে নিজেকে চলচ্চিত্রের জন্য উপযোগী করে তোলেন। পেয়েছেন সফলতাও। তাঁর প্রথম ছবির নাম ‘জাগো’। এই ছবিতে তাঁর উপস্থিতি অল্প সময়ের জন্য হলেও, শুভ ঠিকই দর্শক হৃদয়ে স্থান করে নেন। এরপর একে একে কাজ করেন ‘পূর্ণদৈর্ঘ্য প্রেমকাহিনি’, ‘ভালোবাসা জিন্দাবাদ’, ‘ছায়াছবি’, ‘অগ্নি’, ‘কিস্তিমাত’, ‘ওয়ার্নিং’ ও ‘ছুঁয়ে দিলে মন’ ছবিগুলোতে। অগ্নি ছবির সাফল্যের পর চলচ্চিত্র প্রযোজক ও পরিচালকদের কাছে নির্ভরযোগ্য নায়ক হয়ে ওঠেন শুভ। কিস্তিমাত ছবিতেও বাজিমাত করেন শুভ। আর সর্বশেষ ছুঁয়ে দিলে মন ছবিটি শুভকে এনে দেয় আকাশছোঁয়া সাফল্য। শুভ বর্তমানে প্রতিটি ছবিতে অভিনয়ের বিনিময়ে ৮ থেকে ১০ লাখ টাকার মতো পারিশ্রমিক নিচ্ছেন।

বাপ্পি চৌধুরী
বাপ্পি চৌধুরী: নারায়ণগঞ্জের ছেলে বাপ্পি চৌধুরী। কোনো দিন ভাবেননি চলচ্চিত্রে কাজ করবেন। পরিবারেও কেউ এ মাধ্যমের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন না। বন্ধু-বান্ধবের উৎসাহে চলচ্চিত্রেবাপ্পি চৌধুরী অভিনয়ের প্রতি আগ্রহ তৈরি হয় তাঁর। রূপালি পর্দায় অভিষেকের জন্য খুব বেশিদিন অপেক্ষা করতে হয়নি তাঁকে। ২০১২ সালে সেই সুযোগটা পেয়ে যান বাপ্পি। তাঁর প্রথম ছবি ভালোবাসার রং। এই ছবিতে তাঁর সহশিল্পী হালের আলোচিত নায়িকা মাহি। ভালোবাসার রং মুক্তির আগেই একাধিক ছবিতেও চুক্তি স্বাক্ষর করে বেশ আলোচিত হয়ে ওঠেন বাপ্পি। আর ছবি মুক্তির পর পেয়ে যান জনপ্রিয়তা ও তারকাখ্যাতি। মাত্র তিন বছরের চলচ্চিত্র ক্যারিয়ারে অভিনয় করেছেন এক ডজনেরও বেশি ছবিতে। বর্তমানে প্রতিটি ছবিতে অভিনয়ের বিনিময়ে ৭ লাখ থেকে ১০ লাখ টাকার মতো পারিশ্রমিক নিচ্ছেন।

সাইমন
সাইমন: শুরুটা করেছিলেন জ্বি-হুজুর সিনেমার মধ্য দিয়ে। সালটা ছিল ২০১২। প্রথম ছবিতে সাফল্যের মুখ না দেখলেও পরের বছর বাজিমাত করেন সাইমন। তাঁর অভিনীত পোড়ামন ছবিটি দারুণ দর্শকপ্রিয়তা পায়। ছবিটিতে সাইমন অভিনয় করেন মাহিয়া মাহির বিপরীতে। তিন বছরের ক্যারিয়ারে অভিনয় করেছেন ১০ টিরও বেশি ছবিতে। তুলনামূলকভাবে ছবির সংখ্যা কম হলেও তাঁর পারিশ্রমিকের অঙ্কটা ভালোই বলতে হয়। বর্তমানে ছবি প্রতি ৫ থেকে ৭ লাখ টাকা পাচ্ছেন তিনি।


ইমন
ইমন: শুরুটা হয়েছিল ছোটপর্দা দিয়ে। মডেলিংয়ের পাশাপাশি অভিনয় করতেন টিভি নাটকে। ২০০৭ সালে তৌকির আহমেদ ইমন পরিচালিত দারুচিনি দ্বীপ ছবির মাধ্যমে প্রথম চলচ্চিত্রে অভিনয় করেন ইমন। একই বছর মুক্তি পায় ইমন অভিনীত এক বুক ভালোবাসা ছবিটি। এরপর তিন বছরের বিরতি। ২০১০ সালে গহিনে শব্দ ছবিতে অভিনয় করে দর্শকমহলে প্রশংসা কুড়ান। ২০১২ সালে মুক্তি পাওয়া লালটিপ ছবিতেও তাঁর অভিনয় প্রশংসিত হয়। আসছে ঈদে মুক্তি পাওয়ার কথা রয়েছে ইমন অভিনীত নতুন চলচ্চিত্র পদ্ম পাতার জল। এই ছবিতে ইমনের বিপরীতে অভিনয় করেছেন মিম। ঢাকাই ছবির আলোচিত এই নায়কের ছবি প্রতি পারিশ্রমিকের অঙ্কটা চার লাখের কোটায়। ক্ষেত্রবিশেষে তা ওঠানামাও করে।


নিরব
নিরব: মডেলিংয়ের মাধ্যমে শোবিজে আসেন নিরব। টিভি নাটকেও অভিনয় করেন তিনি। তাঁর প্রথম সিনেমা মন যেখানে হৃদয় সেখানে। প্রথম ছবিতে তিনি পারিশ্রমিক হিসেবে পেয়েছিলেন ২ লাখ টাকা। এখন পর্যন্ত ঢাকাই ছবির এই নায়কের ১৯টি ছবি মুক্তি পেয়েছে। কাজ চলছে আর তিন-চারটির মতো ছবির। ঢাকাই ছবির এই নায়ক ছবি প্রতি পারিশ্রমিক হাঁকাচ্ছেন ৩ থেকে ৪ লাখ টাকা।


জায়েদ খান
জায়েদ খান: পিরোজপুরের ছেলে জায়েদ খান। চলচ্চিত্রে নায়ক হওয়ার আশায় অংশ নেন এফডিসির ‘নতুন মুখের সন্ধানে’ কার্যক্রমে। সৌভাগ্যক্রমে চলচ্চিত্রে কাজ করার জায়েদ খানসুযোগটাও পেয়ে যান তিনি। আর তাঁকে এই সুযোগটা করে দেন পিরোজপুরেরই এক প্রযোজক | ছবির নাম ভালোবাসা ভালোবাসা। পরিচালক মোহাম্মদ হান্নান। চলচ্চিত্রে জায়েদ খানের যাত্রা হলো শুরু। ২০০৭ সালে ভালোবাসা ভালোবাসা ছবিটি মুক্তি পায়। প্রথম ছবি মুক্তির আগেই জমিদারবাড়ির মেয়ে ও পাপের প্রায়শ্চিত্ত নামে আরও দুটি ছবিতে সুযোগ পেয়ে যান তিনি। এরপর মন ছুঁয়েছে মন, আত্মগোপন, আমার স্বপ্ন আমার সংসার, তোকে ভালোবাসতেই হবে, অদৃশ্য শত্রু, কাছের মানুষ, প্রেম করব তোমার সঙ্গে, নাগ-নাগিনের স্বপ্ন ছবিতে অভিনয় করেন তিনি। জনপ্রিয়তার দৌড়ে খুব বেশি পিছিয়ে না থাকলেও পারিশ্রমিকের দৌড়ে অনেকটাই পিছিয়ে আছেন জায়েদ খান। ছবি প্রতি তাঁর পারিশ্রমিক মাত্র দুই লাখের মতো।
সুত্র ইন্টারনেট