এ যেন এলেন, দেখলেন এবং জয় করলেন...
অভিষেক ছবিতেই এমন বড় সাফল্য আজ পর্যন্ত খুব বেশি পরিচালকের ভাগ্যে জোটেনি। জি, বলছিলাম অভিতাভ রেজা চৌধুরীর ‘আয়নাবাজি’র কথা।
সিনেমা হল গুলোতে চলছে এক রকম ঝড়। ঘন্টার পর ঘন্টা লাইনে দাঁড়িয়েও পাচ্ছেন না নিজের কংখিত সময়ের টিকেট। বেশির ভাগ হলেই বিলি করতে হচ্ছে অগ্রিম টিকেট। আয়নাবাজির দর্শক ঠেকাতে হল কর্তিপক্ষের রিতিমত হিমশিম খেতে হচ্ছে।
আজ শ্যামলি সিনেমা হলে গিয়ে দেখা যায় দীর্ঘ লাইনে দাঁড়িয়ে টিকেটের জন্য অপেক্ষা করছেন দর্শকরা। তবে তাদের সাথে কথা বলে জানা যায় তারা এই ছবিটি নিয়ে খুব আশাবাদি। অনেককে পাওয়া গেল যরা দ্বিতিয় বার ছবি দেখার জন্য টিকেট কাটতে এসেছেন। অনেকেই দল বেধে ছবি দেখতে এসে টিকেটের লম্বা লাইন দেখে কিছুটা অভাক হন। আরো অভাক হন যখন শুনেন আজ বা কালকের কোন টিকেট নাই । টিকেট কাউন্টারে কথা বলে জানা গেল আজ আগামি বুধবার ও বৃহস্পতি বারের টিকেট দেয়া হচ্ছে।
দর্শকদের মধ্যে একজন পাওয়া গেল যিনি জাহাঙ্গির নাগর ইউনিভার্সিটি থেকে এসেছেন অগ্রিম টিকেট কিনতে।
গত ৩০শে সেপ্টেম্বর আয়নাবাজি ছবিটি সারা দেশে মুক্তি পায়। ছবিটির প্রধান ভূমিকায় অভিনয় করেন চঞ্চল চৌধুরী তার সাথে আরোও অভিনয় করেন নাবিলা, লুৎফর রহমান জর্জ, পার্থ বড়ুয়া প্রমুখ।
পরিচালকঃ অমিতাভ রেজা
প্রযোজকঃ কন্টেন্ট ম্যাটারস লিমিটেড হাফ স্টপ ডাউন
চিত্রনাট্যকারঃ গাউসুল আলম শাওন ও অনম বিশ্বাস
গল্পকারঃ গাউসুল আলম শাওন
সম্পূর্ণ ছবিটির দৃশ্যায়ন ঢাকাতেই করা হয়। ছবিটির দৃশ্যায়ন শুরু হয় ২০১৫ সালের ফেব্রুয়ারিতে এবং শেষ হয় একই বছরের অগাস্টে। এই চলচ্চিত্রে করতে গিয়ে তিনি সাড়ে তিন মাস ভাত খাননি চঞ্চল চৌধুরী।
মুক্তির আগে ছবিটির ট্রেলর দর্শকদের মাজে ব্যপক জনপ্রিয়তা। দর্শকপ্রিয়তা ছবিটির গান গুলো। বিশেষ করে চিরকুটের গাওয়া " না বুঝি দুনিয়া, না বুঝি তোমায়" ব্যপক ভাবে দর্শক গ্রহন করে।
কাহিনি সংক্ষেপঃ
শরাফত করিম আয়না (চঞ্চল চৌধুরী) –সাধারণ অভিনয় শিক্ষক আর পার্টটাইম জাহাজের কুকের ছদ্মবেশে লুকিয়ে থাকা এক অপরাধী ! তবে অপরাধের জগতে তার বিচরণ হল অন্য দাগী অপরাধীদের হয়ে জেল খাটা- অন্যের হাঁটাচলা থেকে অঙ্গভঙ্গি সুনিপুণভাবে অনুকরণ করতে পারা মানে তার অভিনয়গুণই এক্ষেত্রে তার বড় যোগ্যতা। এই চলচ্চিত্রে সে ছয়টি চরিত্রে অভিনয় করেছে। ছয়টি চরিত্রের প্রতিটি আলাদা। সাধারণের চোখ ফাঁকি দিতে পারলেও এক হতাশাগ্রস্ত ক্রাইম রিপোর্টার (পার্থ বড়ুয়া) সত্য উদ্ঘাটনের জন্য আয়না-র পিছু নেয়, অন্যদিকে পাড়ায় নতুন আসা মেয়েটি (নাবিলা)-র প্রতিও আয়না অনুরক্ত হয়ে পড়ে। ক্ষমতা আর টাকার জোরে বড় বড় অন্যায় আর ক্রিমিনালদের এভাবে পার পেয়ে যাওয়ার খেলায় আয়না তার আয়নাবাজি কতদিন চালাতে পারবে?
অভিষেক ছবিতেই এমন বড় সাফল্য আজ পর্যন্ত খুব বেশি পরিচালকের ভাগ্যে জোটেনি। জি, বলছিলাম অভিতাভ রেজা চৌধুরীর ‘আয়নাবাজি’র কথা।
সিনেমা হল গুলোতে চলছে এক রকম ঝড়। ঘন্টার পর ঘন্টা লাইনে দাঁড়িয়েও পাচ্ছেন না নিজের কংখিত সময়ের টিকেট। বেশির ভাগ হলেই বিলি করতে হচ্ছে অগ্রিম টিকেট। আয়নাবাজির দর্শক ঠেকাতে হল কর্তিপক্ষের রিতিমত হিমশিম খেতে হচ্ছে।
আজ শ্যামলি সিনেমা হলে গিয়ে দেখা যায় দীর্ঘ লাইনে দাঁড়িয়ে টিকেটের জন্য অপেক্ষা করছেন দর্শকরা। তবে তাদের সাথে কথা বলে জানা যায় তারা এই ছবিটি নিয়ে খুব আশাবাদি। অনেককে পাওয়া গেল যরা দ্বিতিয় বার ছবি দেখার জন্য টিকেট কাটতে এসেছেন। অনেকেই দল বেধে ছবি দেখতে এসে টিকেটের লম্বা লাইন দেখে কিছুটা অভাক হন। আরো অভাক হন যখন শুনেন আজ বা কালকের কোন টিকেট নাই । টিকেট কাউন্টারে কথা বলে জানা গেল আজ আগামি বুধবার ও বৃহস্পতি বারের টিকেট দেয়া হচ্ছে।
লাইনে দাঁড়ানো দর্শকদের একাংশ |
গত ৩০শে সেপ্টেম্বর আয়নাবাজি ছবিটি সারা দেশে মুক্তি পায়। ছবিটির প্রধান ভূমিকায় অভিনয় করেন চঞ্চল চৌধুরী তার সাথে আরোও অভিনয় করেন নাবিলা, লুৎফর রহমান জর্জ, পার্থ বড়ুয়া প্রমুখ।
পরিচালকঃ অমিতাভ রেজা
প্রযোজকঃ কন্টেন্ট ম্যাটারস লিমিটেড হাফ স্টপ ডাউন
চিত্রনাট্যকারঃ গাউসুল আলম শাওন ও অনম বিশ্বাস
গল্পকারঃ গাউসুল আলম শাওন
টিকেট পাপ্ত একজন ভাগ্যবান দর্শক |
মুক্তির আগে ছবিটির ট্রেলর দর্শকদের মাজে ব্যপক জনপ্রিয়তা। দর্শকপ্রিয়তা ছবিটির গান গুলো। বিশেষ করে চিরকুটের গাওয়া " না বুঝি দুনিয়া, না বুঝি তোমায়" ব্যপক ভাবে দর্শক গ্রহন করে।
কাহিনি সংক্ষেপঃ
শরাফত করিম আয়না (চঞ্চল চৌধুরী) –সাধারণ অভিনয় শিক্ষক আর পার্টটাইম জাহাজের কুকের ছদ্মবেশে লুকিয়ে থাকা এক অপরাধী ! তবে অপরাধের জগতে তার বিচরণ হল অন্য দাগী অপরাধীদের হয়ে জেল খাটা- অন্যের হাঁটাচলা থেকে অঙ্গভঙ্গি সুনিপুণভাবে অনুকরণ করতে পারা মানে তার অভিনয়গুণই এক্ষেত্রে তার বড় যোগ্যতা। এই চলচ্চিত্রে সে ছয়টি চরিত্রে অভিনয় করেছে। ছয়টি চরিত্রের প্রতিটি আলাদা। সাধারণের চোখ ফাঁকি দিতে পারলেও এক হতাশাগ্রস্ত ক্রাইম রিপোর্টার (পার্থ বড়ুয়া) সত্য উদ্ঘাটনের জন্য আয়না-র পিছু নেয়, অন্যদিকে পাড়ায় নতুন আসা মেয়েটি (নাবিলা)-র প্রতিও আয়না অনুরক্ত হয়ে পড়ে। ক্ষমতা আর টাকার জোরে বড় বড় অন্যায় আর ক্রিমিনালদের এভাবে পার পেয়ে যাওয়ার খেলায় আয়না তার আয়নাবাজি কতদিন চালাতে পারবে?