Showing posts with label বাংলাদেশ. Show all posts
Showing posts with label বাংলাদেশ. Show all posts

অবশেষে মুক্তি পাচ্ছে পরবাসিনী

অবশেষে মুক্তি পাচ্ছে পরবাসিনী
ছবিটির শুটিং শুরু হয় ২০১২ সালে। এর পর ছবিটির শুটিং বন্ধ হওয়া আবার শুরু, আবার বন্ধ হওয়া নিয়ে চলে অনেকে গুঞ্জন। তখন অনেকেই তখন ভাবতে শুরু করেন ছবিটি হয়ত মক্তির আলো দেখতে পারবে না। পরিচালক স্বপন আহম্মদ বরাবরই এই সম্ববনাকে নাকচ করে এসেছেন। ছবিটির শুটিং শেষ হওয়ার দীর্ঘ দিন পরও তখন দর্শকদের মাজে কিছুটা হতাশা লক্ষ করা যার সোসাল মিডিয়াতে।



অনেক জল্পনা-কল্পনার পর অবশেষে ছবিটির মুক্তির দিন ঠিক করা হয়। গতকাল বিকেলে পরবাসিনী এর অফিসিয়াল ফেইসবুক পেইজে ছবির পরিচালক স্বপন আহম্মদ সয়ং এক ভিডিও বার্তা নিয়ে হাজির হন। সেখানে তিনি ছবিটি নিয়ে কথা বলেন।তিনি বলেন ছবিটি মুক্তির তারিখ আগামি ৫ এপ্রিল ২০১৭।  তিনি আরও বলেন- বাংলাদেশের প্রথম সায়েন্স ফিকশন ছবি পরবাসিনী। যেহেতু এটি প্রথম সেহেতু এখানে অনেক ভুল-ত্রুটি থাকবে। আমরা হয়তো সমাধান করতে পারিনি, আপনারা স্বাবাবিক ভাবে নিলেই আমরা খুশি হব।

এর আগে গত ২১শে অক্টবর ২০১৫ তে পরবাসিনী এর Youtube চ্যানেলে এর প্রথম ত্রেলর মুক্তি দেয়া হয়।



ছবিটিতে অভিনয় করেন ইমন, রিত মজুমদার, কাজী উজ্জ্বল, আফসার আলি, দাউদ হোসেইন, সোহেল খান,  এছাড়া বিভিন্ন চরিত্রে অংশ নিয়েছেন কলকাতার সব্যসাচী চক্রবর্তী, জুন মালিয়াসহ ফ্রান্স, জার্মানি ও ইতালির কয়েকজন শিল্পী অভিনয় করবেন।

serverpoint hosting banner

‘পরবাসিনী’র ছবির আইটেম গানে নেচেছেন ভারতীয় সুপার মডেল ও মিস ইউনিভার্স ইন্ডিয়া-২০১২ বিজয়ী উর্বশী রাওতেলা

আইটেম গান




পরবাসিনী’র গানগুলো লিখেছেন সৃজাতো, জাহিদ আকবর, জনি হক, রবিউল ইসলাম জীবন ও স্বপন আহমেদ। সুর ও সঙ্গীত পরিচালনায় ইবরার টিপু, আরিফ রানা, মুম্বাইয়ের ডিজে একেএস ও কলকাতার বিনিত রঞ্জন মিত্র। গান গেয়েছেন রুপংকর, সুকন্যা, কনা, পড়শী, এলিটা, তিশমা, ইবরার টিপু, তানভীর তারেক, পারভেজ ও আরিফ রানা।

বাংলাদেশ, ভারত, বেলজিয়াম, লুক্সেমবার্গ, ফ্রান্স, জার্মানি,  হল্যান্ড, সুইজারল্যান্ড ও আমেরিকার বিভিন্ন লোকেশনে ছবিটির শুটিং হয়েছে।



কাহিনি সংক্ষেপ
তেজস্ক্রিয়তার কারণে পৃথিবী প্রায় ধ্বংসের মুখে। মানুষের বসতির জন্য একটি নিরাপদ গ্রহ খুঁজে বের করার জন্য চেষ্টা করছেন বিজ্ঞানীরা। আর এতে সাফল্য অর্জন করে বাংলাদেশ। নভোচারীরা আবিস্কার করে মানব বসতির জন্য আদর্শ গ্রহ ‘এরিস-৩২’। দূষিত পৃথিবী থেকে মানুষেরা ‘এরিস-৩২’ গ্রহে বসতি গড়ার পরিকল্পনা করে। মানুষের এই পরিকল্পনা জানতে পারে ভিনগ্রহের প্রাণীরা। তারা মানুষের মহাকাশ প্রযুক্তি ধ্বংস করার মিশন নিয়ে পৃথিবীতে আসে। এ মিশনে নের্তৃত্ব দেয় মেহেজ নামের এক মেধাবী এলিয়েন। মানুষের স্যাটালাইট প্রযুক্তি ধ্বংস করার খুব কাছাকাছি পৌছে মেহেজ প্রেমে পড়ে যান পৃথিবীর এক তরুণের।






সিনেমা হল গুলোতে চলছে আয়নাবাজির ভেলকি

সিনেমা হল গুলোতে চলছে আয়নাবাজির ভেলকি
এ যেন এলেন, দেখলেন এবং জয় করলেন...
অভিষেক ছবিতেই এমন বড় সাফল্য আজ পর্যন্ত খুব বেশি পরিচালকের ভাগ্যে জোটেনি। জি, বলছিলাম অভিতাভ রেজা চৌধুরীর ‘আয়নাবাজি’র কথা।
সিনেমা হল গুলোতে চলছে এক রকম ঝড়।  ঘন্টার পর ঘন্টা লাইনে দাঁড়িয়েও পাচ্ছেন না  নিজের কংখিত সময়ের টিকেট। বেশির ভাগ হলেই বিলি করতে হচ্ছে অগ্রিম টিকেট। আয়নাবাজির দর্শক ঠেকাতে হল কর্তিপক্ষের রিতিমত হিমশিম খেতে হচ্ছে।

আজ শ্যামলি সিনেমা হলে গিয়ে দেখা যায় দীর্ঘ  লাইনে দাঁড়িয়ে টিকেটের জন্য অপেক্ষা করছেন দর্শকরা। তবে তাদের সাথে কথা বলে জানা যায় তারা এই ছবিটি নিয়ে খুব আশাবাদি। অনেককে পাওয়া গেল যরা দ্বিতিয় বার ছবি দেখার জন্য টিকেট কাটতে এসেছেন।  অনেকেই দল বেধে ছবি দেখতে এসে টিকেটের লম্বা লাইন দেখে কিছুটা অভাক হন। আরো অভাক হন যখন শুনেন আজ বা কালকের কোন টিকেট নাই । টিকেট কাউন্টারে কথা বলে জানা গেল আজ আগামি বুধবার ও বৃহস্পতি বারের টিকেট দেয়া হচ্ছে।
লাইনে দাঁড়ানো দর্শকদের একাংশ
দর্শকদের মধ্যে একজন পাওয়া গেল যিনি জাহাঙ্গির নাগর ইউনিভার্সিটি থেকে এসেছেন অগ্রিম টিকেট কিনতে।
গত ৩০শে সেপ্টেম্বর আয়নাবাজি ছবিটি সারা দেশে মুক্তি পায়। ছবিটির প্রধান ভূমিকায় অভিনয় করেন  চঞ্চল চৌধুরী তার সাথে আরোও অভিনয় করেন নাবিলা, লুৎফর রহমান জর্জ, পার্থ বড়ুয়া প্রমুখ।
 পরিচালকঃ     অমিতাভ রেজা
প্রযোজকঃ    কন্টেন্ট ম্যাটারস লিমিটেড হাফ স্টপ ডাউন
চিত্রনাট্যকারঃ    গাউসুল আলম শাওন ও অনম বিশ্বাস
গল্পকারঃ     গাউসুল আলম শাওন

টিকেট পাপ্ত একজন ভাগ্যবান দর্শক
সম্পূর্ণ ছবিটির দৃশ্যায়ন ঢাকাতেই করা হয়। ছবিটির দৃশ্যায়ন শুরু হয় ২০১৫ সালের ফেব্রুয়ারিতে এবং শেষ হয় একই বছরের অগাস্টে। এই চলচ্চিত্রে করতে গিয়ে তিনি সাড়ে তিন মাস ভাত খাননি চঞ্চল চৌধুরী।

মুক্তির আগে ছবিটির ট্রেলর দর্শকদের মাজে ব্যপক জনপ্রিয়তা। দর্শকপ্রিয়তা ছবিটির গান গুলো। বিশেষ করে চিরকুটের গাওয়া " না বুঝি দুনিয়া, না বুঝি তোমায়" ব্যপক ভাবে দর্শক গ্রহন করে।



 


কাহিনি সংক্ষেপঃ
শরাফত করিম আয়না (চঞ্চল চৌধুরী) –সাধারণ অভিনয় শিক্ষক আর পার্টটাইম জাহাজের কুকের ছদ্মবেশে লুকিয়ে থাকা এক অপরাধী ! তবে অপরাধের জগতে তার বিচরণ হল অন্য দাগী অপরাধীদের হয়ে জেল খাটা- অন্যের হাঁটাচলা থেকে অঙ্গভঙ্গি সুনিপুণভাবে অনুকরণ করতে পারা মানে তার অভিনয়গুণই এক্ষেত্রে তার বড় যোগ্যতা। এই চলচ্চিত্রে সে ছয়টি চরিত্রে অভিনয় করেছে। ছয়টি চরিত্রের প্রতিটি আলাদা। সাধারণের চোখ ফাঁকি দিতে পারলেও এক হতাশাগ্রস্ত ক্রাইম রিপোর্টার (পার্থ বড়ুয়া) সত্য উদ্ঘাটনের জন্য আয়না-র পিছু নেয়, অন্যদিকে পাড়ায় নতুন আসা মেয়েটি (নাবিলা)-র প্রতিও আয়না অনুরক্ত হয়ে পড়ে। ক্ষমতা আর টাকার জোরে বড় বড় অন্যায় আর ক্রিমিনালদের এভাবে পার পেয়ে যাওয়ার খেলায় আয়না তার আয়নাবাজি কতদিন চালাতে পারবে?


আশা ইউনিভার্সিটি এর পক্ষ থেকে বন্যা কবলিত এলাকায় ত্রান বিতরন

আশা ইউনিভার্সিটি এর পক্ষ থেকে বন্যা কবলিত এলাকায় ত্রান বিতরন
বাংলাদেশের অন্তত ১৬টি জেলার বিস্তীর্ণ এলাকা এবার বন্যায় প্লাবিত হয়েছে। জুলাই মাসে শুরু হওয়া এ বন্যায় সরকারি হিসেবেই ৩৪ লাখের বেশি মানুষ দুর্গত হয়েছে। সেই সব জায়গায় চলছে ত্রানের জন্য হাহাকার।

ত্রান দিচ্ছেন প্রফেসর ইকবাল আহম্মেদ
আর এই সব বন্যা কবলিত মানুষকে একটু খানি সাহায্য করার উদেশ্য আশা ইউনিভার্সিটি ত্রান বিতরনের উদ্যোগ নেয়। আজ ১৯শে আগস্ট মানিকগঞ্জের দৌলতপুরে ত্রন বিতরন করে। এই ত্রান বিরতরনে যোগদেন আশা ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশ এর বিজনেস ফ্যাকাল্টির সম্মানিত ডীন প্রফেসর ইকবাল আহম্মেদ। তিনি নিজ হাতে বন্যা কবলিত মানুষের হাতে ত্রান তুলে দেন। এ সময় আরোও উপস্থিত ছিলেন ইউনিভার্সিটি এর কয়েকজন শিক্ষক এবং ভিবিন্ন ফ্যাকাল্টির ছাত্র-ছাত্রী গন।
ব্যানার লাগাচ্ছে ইউনিভার্সিটির ছাত্র'রা

এর আগে গত এক সপ্তাহ ইউনিভার্সিটিতে চালানো হয় বন্যার্তদের সাহায্য বিষয়ক ক্যাম্পেইন। এই ক্যাম্পেইনে সাহায্য করেন ইউনিভার্সিটির শিক্ষক, কর্মকর্তা-কর্মচারি ও ছাত্র-ছাত্রী'রা। সবাই যে যার মত টাকা, ওষধ, চাল ইত্যাদি দিয়ে সাহায্য করেন। এর সাথে ইউনিভার্সিটির  ফার্মেসি ভিবাগ যোগ করে ৩০০০ এর বেশি স্যালাইন।
ত্রান পার্থীদের একাংশ

ইন্টারন্যাশনাল ফেডারেশন অফ রেড ক্রস অ্যান্ড রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটিজ-এর সোমবারের এক প্রতিবেদনে বলা হয়, বাংলাদেশে এবার গত ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে ভয়াবহ বন্যা হয়েছে৷

ত্রান সামগ্রি প্যাকিং করার সময় (আগের দিন)
এর আগে, ১৯৮৮ সালে, বাংলাদেশে সবচেয়ে বড় বন্যা হয়েছিল৷ তখন যমুনার পানি উঠেছিল বিপদসীমার ১১২ সেন্টিমিটার উপরে৷ অর্থাৎ এবার সেটি ১২২ সেন্টিমিটার উঠে রেকর্ড সৃষ্টি করেছে৷


 নেপাল ও ভারতে অতিবৃষ্টি এবং বন্যার পানি ব্রহ্মপুত্র ও যমুনা দিয়ে ঢুকেছে বাংলাদেশে৷ পানি উন্নয়ন বোর্ডের সাবেক মহাপরিচালক মাসুদ আহমেদ ডয়চে ভেলেকে বলেন, ‘‘এবার বন্যা হয়েছে যমুনার পানি বেড়ে যাওয়ার কারণে৷''

তাঁর কথায়, ‘‘বন্যায় আমাদের এখানে যে পানি আসছে, তার ৯৫ শতাংশ বাংলাদেশের বাইরের পানি৷ নেপাল, ভুটান, ভারত ও চীন থেকে এই পানি আসছে৷ আসলে নেপাল এবং ভারতে বৃষ্টিপাতের কারণেই যমুনায় পানি বাড়ছে৷''

বলা হচ্ছে এবার বাংলাদেশে কোথাও দীর্ঘ সময় ধরে পানি আটকে থাকেনি বলে পরিস্থিতি মারাত্মক আকার ধারণ করেনি। তবে গত প্রায় এক দশকের মধ্যে বাংলাদেশের মানুষের জন্য এটি বড় বন্যার অভিজ্ঞতা।

এবার ও ধুমকেতু ব্লগে পাচ্ছেন এইচ এস সি ২০১৬ পরিক্ষার ফলাফল

এবার ও ধুমকেতু ব্লগে পাচ্ছেন এইচ এস সি ২০১৬ পরিক্ষার ফলাফল
আজ ১৯শে আগস্ট এইচ এস সি ২০১৬  পরীকক্ষার রেজাল্ট দিবে। প্রতি বছরের ন্যায় এবার ও ধুমকেতু ব্লগ সবার জন্য জামেলা মুক্ত রেজাল্ট দেখের ব্যবস্থা করেছে। ধুমকেতু ব্লগের পক্ষ থেকে সকল রেজাল্ট পার্থিদের জন্য রইলো শুভ কামনা।






আশার চেয়েও ভালো ব্যবসা করেছে "নিয়তি"

আশার চেয়েও ভালো ব্যবসা করেছে "নিয়তি"
নিয়তি! এটি একটি বাংলা চলচিত্র তা আমরা মোটামুটি সবাই জানি। ছবিটই মুক্তি পায় গত ১২ই আগস্ট। এরই মধ্যে ছবিট ব্যপক সাড়া ফেলেছে দর্শকদের মধ্যে। ব্যবসাও করছে আশা অনুরুপ। এ নিয়ে সন্তোস প্রকাশ করেছে খোদ প্রজোজনা প্রতিষ্ঠান জাজ মাল্টিমিডিয়া। গত কাল দুপুরে তাদের অফিসিয়াল ফেইজবুক পেইজে এ নিয়ে একটি পোস্ট দেন। আপনাদের সুবিধার্থে তাদের পোস্টি হুবহু নিচে তুলে দেয়া হল-


"নিয়তি -
আমাদের আশার চেয়েও ভালো ব্যবসা করেছে । চলচিত্রে একটা রীতি আছে, কোন সিনেমা যদি খুব বেশী বাম্পার হিট হয়, তাহলে তার পরবর্তী ৩ মাস কোন সিনেমা চলে না । সেখানে শিকারি ও বাদশা এর মত বড় দুইটা সুপার ডুপার হিট সিনেমা এর কন্টিউসনে মুক্তি পেল নিয়তি ।
এ ছাড়া আরও একটা রীতি আছে, দুই ঈদ এর মাঝে সিনেমা চলে না (অবশ্য এই রীতি জাজ ভেঙ্গেছে, ভালোবাসার রং ও তুবুও ভালোবাসি দিয়ে) । কিন্তু দুই ঈদের মাঝ সময়েই মুক্তি পেল নিয়তি ।

আমাদের কিছুটা ভয় যে ছিল না, তা না । কারণ দুই দুইটি একশন ধামাকা সিনেমার পরে মুক্তি পেল, সম্পূর্ণ সোশ্যাল ও ট্রাজেটিক লাভ স্টোরি সিনেমা - নিয়তি ।
প্রথমেই আল্লাহ্‌ এর অশেষ রহমত ও মেহেরবানি এর জন্য শূকরীয়া আদায় করি । তারপর ধন্যবাদ জানাই বাংলাদেশের মানুষকে, বাংলাদেশের সিনেমা প্রেমী মানুষদের । কারণ, সমগ্র দেশবাসি আস্থা রেখেছে জাজ এর উপর, আমাদের বিশ্বাস জাজ এর উপর আস্থা রেখেই এতো মানুষ হল এ এসেছে । আমরা ঈদ ছাড়াই মোটামোটি ঈদ এর সেল পেয়েছি ।
এতে আমাদের দায়িত্ব আরও বেড়ে গেল । এখন আরও সাবধানে, আরও ভালো সিনেমা তৈরি করতে হবে । কোন মতেই দর্শকের এই আস্থা নষ্ট করা যাবে না ।
অনেকে মনে করে নিয়তি কম বাজেটের সিনেমা । তাদের বলতে চাই, শুধু ৬টা গানের বাজেট ৯০ লক্ষ টাকা ।
গতকাল পর্যন্ত সেল ভালো, এটা অনেক বড় ব্যাপার আর আশা করছি আজ আরও ভালো সেল হবে । বিশ্বাস রাখি, নিয়তি সিনেমাটা আরেফিনা শুভর জন্য একটি মাইল ফলক হয়ে থাকবে ।
দয়া করে, আপনারা সবাই নিয়তি টিম ও জাজ এর জন্য দোয়া করবেন ।।
সঙ্গে থাকুন ।।" 

এর আগে ছবিটি কয়েকটি গান পায় দর্শক প্রিয়তা।  তার মধ্যে একটি হচ্ছে রিমেক গান "অনেক সাধনার পরে"। এটিতে কন্ঠ দেন হালের সেরা- ন্যাঞ্চি ও ইমরান।

ছবিটি পরিচালনা করেন জাকির হোসেন রাজু।  নিয়তি ছবিতে অভিনয় করেছেন- আরিফিন শুভ, জলি, সুপ্রিয় দত্ত, ঈশানী, মৌসুমী সাহা, আরমান পারভেজ, নাদের চৌধুরী। 
এই ছবির মাধ্যমে আবারো প্রমানিত হল ভালো গল্প নিয়ে নিন্মিত ছবি যে কোন সময়ই ব্যবসা করতে সক্ষম।


আশা বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রথমবারের মত অনুষ্ঠিত হয়ে গেল "আলোকচিত্র প্রদর্শনী"

 আশা বিশ্ববিদ্যালয়ে  প্রথমবারের মত অনুষ্ঠিত হয়ে গেল "আলোকচিত্র প্রদর্শনী"
 ফটোগ্রাফি কেউ শখের বশে করে আর কেউ প্রপেশনাল। আজ কাল ইউনিভার্সি পড়ুয়া ছাত্র'রা ক্যামেরা নিয়ে হয়ে উঠে  স্ব-ঘোশিত কাঁচা হাতের ফটোগ্রাফার। এমনই কিছু ফটোগ্রাফার আছে আশা বিশ্ববিদ্যালয়ে। আর তাদের এই কাঁচা হাত পাকা করার জন্যগ গড়ে তোলা  হয় আশা ইউনিভার্সিটি ফটোগ্রাফি ক্লাব।

আর  এই  ফটোগ্রাফি ক্লাব এর আয়োজনে প্রথমবারের মত আশা বিশ্ববিদ্যালয়ে অনুষ্ঠিত হল "আলোকচিত্র প্রদর্শনী"। প্রদর্শনীটির উদ্বোধন করেন আশা বিশ্ববিদ্যালয় বাংলাদেশের মাননীয় উপাচার্য এবং প্রদর্শনীর প্রধান অতিথী প্রোফেসর ড. ডালেম চন্দ্র বর্মন। আজকের এই আয়োজনে বিশেষ অতিথী হিসেবে উপস্থিত ছিলেন আশা বিশ্ববিদ্যালয় বাংলাদেশের বিজনেস ফ্যাকাল্টির ডিন প্রোফেসর ইকবাল আহমেদ। 
প্রদর্শনীতে আলোকচিত্র দেখছেন অথিতি'রা

আশাইউবি ফটোগ্রাফি ক্লাবের বর্তমান প্রেসিডেন্ট জনাব মাসুদ রানা জানান এই ক্লাব নিয়ে জানান তার ভবিষৎ পরিকল্পনা। তিনি বলেন আমরা প্রতি মাসে এই রকম একটি করে প্রদর্শনীর আয়োজন করব। এরই ধারাবাহিকতায় সামনে আয়োজন করবেন ইন্টার ডিপার্টমেন্ট ফটোগ্রাফি প্রতিযোগিতা। তিনি আরোও বলেন, ভবিষৎতে ইন্টার ইউনিভার্সিটি ফটোগ্রাফি প্রতিযোগিতার আয়োজন করার ইচ্ছা আছে।

দেখে নিন আপনার প্রিয় ক্রিকেরটার মাশরাফির অতিত এবং বর্তমান

 দেখে নিন আপনার প্রিয় ক্রিকেরটার মাশরাফির অতিত এবং বর্তমান
মাশরাফি বিন মুর্তজা।  বাংলাদেশী ক্রিকেটার। বর্তমান বাংলাদেশ জাতিয় টি-২০ দলের অধিনায়ক। ২০০১ সালে জিম্বাবুয়ের  বিরুদ্ধে অভিষেক হয় এই ক্রিকেটারের। মাশরাফি বাংলাদেশের হয়ে অধিনায়কত্ব করে ১টি টেস্ট, ৭টি ওয়ান ডে ম্যাচ ২০০৯ এবং ২০১০ সালের মধ্যে। এর পরেই মাশরাফি বড় ধরনের ইঞ্জুরিতে পড়েন। আর তখন মাশরাফির জায়গায় আসেন সহকারি অধিনায়ক সাকিব আল হাসান।

মাশরাফির ক্রিকেট ক্যারিয়ারের চির শ্ত্রু হয়ে দাঁড়ায় ইঞ্জুরি। এ পর্যন্ত তার হাটু এবং  গোড়ালীতে ১০ বার অপারেশন করা হয়।ক্রিকেট বিশ্বের কাছে এ এক বিস্ময় যে একজন পেস বোলার এত বার অপারেশন করার পরও কি ভাবে মাঠে  ফিরে আসতে পারে। এর ফলে যে কোন সময় সে পঙ্গুত্ব বরন করতে পারে।
সাধারনত মাশরাফির বোলিং স্পিড ১৩৫ কি.মি./ঘন্টায়।

মাশরাফি ২০০৯ সালে ইন্ডিন প্রিমিয়ার লিগে কলকাতা নাইট রাইডার্স এর হয়ে মাঠে নামেন।
বাইক প্রিয় মর্তুজাকে সবাই খুব হাসিখুশি আর উদারচেতা মানুষ হিসেবেই জানে। প্রায়শঃই তিনি বাইক নিয়ে স্থানীয় ব্রিজের এপার-ওপার চক্কর মেরে আসেন। নিজের শহরে তিনি প্রচণ্ড রকমের জনপ্রিয়। এখানে তাকে "প্রিন্স অব হার্টস" বলা হয়।

মাশরাফি ২০০৩-২০০৪ ব্যাচে জাহাঙ্গির নগর বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হয় সাইকোলজি বিভাগে।  এর আগে নিজ শহরেরই সরকারি ভিক্টোরিয়া কলেজে পড়ার সময় সুমনা হক সুমির সাথে তার পরিচয় হয়। দু'জনে ২০০৬ সালে বিবাহসূত্রে আবদ্ধ হন।


ব্যক্তিগত তথ্যঃ

পুরো নামঃ মাশরাফি বিন মুর্তজা
জন্মঃ ৫ অক্টোবর, ১৯৮৩
ডাক নামঃ কৌশিক, নড়াইল এক্সপ্রেস, ম্যাশ
উচ্চতাঃ ৬ ফুট ৩ ইঞ্চি (১.৯১ মিটার)
ব্যাটিং ধরনঃ ডানহাতি।
বোলিংঃ ডানহাতি মিডিয়াম পেস।
রোলঃ বোলার, বাংলাদেশ ক্রিকেট অধিনায়ক।



serverpoint hosting banner

আন্তরজাতিক তথ্যঃ

জাতিয়তাঃ বাংলাদেশী
টেস্ট অভিষেকঃ ৮ নভেম্বর, ২০০১। বিপক্ষ দল জিম্বাবুয়ে ( ক্যাপ নংঃ ১৯)
OID অভিষেকঃ ২৩ নভেম্বর, ২০০১ । বিপক্ষ দল জিম্বাবুয়ে ( ক্যাপ নংঃ ৫৩)
T20 অভিষেকঃ  ২৮ নভেম্বর ২০০৬। বিপক্ষ দল জিম্বাবুয়ে ( ক্যাপ নংঃ ৪)


লিগে খেলার তথ্য

সাল দল
২০০২ থেকে বর্তমান খুলনা ডিভিসিন
২০০৯ কলকাতা নাইট রাইডার্স
২০১২ ঢাকা গ্লাডিএটরস
২০১৫ থেকে বর্তমান কুমিল্লা ভিক্ট্রোরিয়াস
ক্রিকেট মাঠের তথ্যঃ


প্রতিযোগিতা Test ODI First Class List A T20
ম্যাচ ৩৬ ১৬০ ৫৪ ২০৬ ৪৯
রান ৭৯৭ ১৪৪২ ১৪৩৩ ২৩৮৫ ৩৬৬
ব্যাটিং অ্যাভারেজ ১২.৮৫ ১৪.৫৬ ১৬.১০ ১৭.৫৩ ১৪.৬৪
১০০/৫০ ০/৩ ০/১ ১/৬ ১/৭ ০/০
সর্বোচ্চ রান ৭৯ ৫১* ১৩২* ১০৪ ৩৬
মোট বলের পরিমান ৫৯৯০ ৭৯৫৭ ৮৬৭৩ ১০১৪৯ ১০২৯
উইকেটের পরিমান ৭৮ ২০৪ ১২৯ ২৭৯ ৩৮
বোলিং অ্যাভারেজ ৪১.৫২ ৩০.৭৬ ৩৫.১৯ ২৮.৫৫ ৩৫.৮৬
১ ম্যাচে ৫ উইকেট পেয়েছেন
১ ম্যাচে ১০ উইকেট
বেস্ট বোলিং ৪/৬০ 6/26 ৪/২৭ ৬/২৬ ৪/১৯
ক্যাচ ৫০ ২৩ ৬৭

রেকর্ডঃ 


টেস্ট ম্যাচ
  • ৯ নম্বর উইকেটে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ রানের জুটি। শাহাদাত হোসেনের সাথে ৭৭ রান করেন ২০০৭ সালে ১৮ই মে ইন্ডিয়ার বিপক্ষে।
  •  বাংলাদেশের খেলোয়াড়দের মধ্যে সবচেয়ে বেশি স্টাইক রেট। ৬৭.২০ (১০০০ বা তার বেশি বলে)
ওয়ান ডে ম্যাচঃ

  • ৯ নম্বর উইকেটে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ রানের জুটি। সাকিব আল হাসান এর সাথে ৯৭ রান করেন ২০০৭ সালে ১৬ই এপ্রিল পাকিস্তানের বিপক্ষে।
  •  বাংলাদেশের খেলোয়াড়দের মধ্যে সবচেয়ে বেশি স্টাইক রেট। ৮৬.৪৬ (১০০০ বা তার বেশি বলে)



 বাংলাদেশ জাতীয় ক্রিকেট দলের অধিনায়ক ও দেশের ইতিহাসে অন্যতম সেরা পেসার মাশরাফি বিন মুর্তজার জীবনীভিত্তিক বই 'মাশরাফি'-এর মোড়ক উন্মোচন করা হয় গত ১৭ই জানুয়ারি ২০১৬ তারিখে।
এদিন সকালে খুলনায় একটি হোটেলে বইটির মোড়ক উন্মোচন করেন জাতীয় দলের কোচ চান্দিকা হাতুরুসিংহে ও মাশরাফি বিন মুর্তজা। বইটি লিখেছেন দৈনিক ইত্তেফাকের ক্রীড়া সাংবাদিক দেবব্রত মুখোপাধ্যায়।

বইটি প্রকাশ করেছে বাংলাদেশি ক্রিকেট সমর্থকদের সংগঠন বাংলাদেশ ক্রিকেট সাপোটার্স অ্যাসোসিয়েশন (বিসিএসএ)।

(বিঃ দ্রাঃ উপরের বেশির ভাগ তথ্য পরিবর্তন যোগ্য) 

মুসাফির ছবি নতুন ট্রেলর

মুসাফির ছবি নতুন ট্রেলর
আজ ৩ মার্চ আবার ইউটিউবে আবার আপলোড  করা হল মুসাফির ছবির নতুন আরোও একটি ট্রেলর। এর আগে গত ১৫ মে ২০১৫ তে ২মিনিট ১০ সেকেন্ড এর একটি ট্রেলর মুক্তি পায়। আজ মুক্তি পায় ৩ মিনিট ২৬ সেকেন্ড এর একটি ট্রিজার।ইতি মধ্যে ছবিটির মুক্তির তারিখ ঠিক করা হয় ২২শে  এপ্রিল।



এর আগে ছবির কয়েকটি গান ইউটিউবে আপলোড করা হয়। যেগুলো দর্শকদের মাজে ব্যপক জনপ্রিয়তা পায়।
প্রতি দিন বাড়ছে গানের ভিউ।ছবির মূল চরিত্রে অভিনয় করেছে আরেফিন শুভ ও নবাগত মারজান। এ ছাড় মিশা সওদাগর, টাইগার রবি, সিন্ডি রোলিং ও শিমুল খান অছেন বিশেষ কিছু চরিত্রে।





আপনি আরোও দেখতে পারেন



মুসাফির ছবির সব গান এক সাথে 

মুসাফিরের প্রথম ট্রেলার


আশা ইউনিভার্সিটি বিজনেস ক্লাবের উদ্যোগে হয়ে "কনসার্ট ফর কম্বল"

আশা ইউনিভার্সিটি বিজনেস ক্লাবের উদ্যোগে হয়ে "কনসার্ট ফর কম্বল"
সারা দেশে এখন প্রচন্ড ঠান্ডা পড়া শুরু করেছে। কিন্তু এই ঠান্ডা বাংলাদেশের উত্তর বঙ্গে অনেক আগেই পড়া শুরু হয়েছে। আর এখন সেটা রুপ নিয়েছে ভয়ংকর শীতে। সেখানে শীত যেমন বেশি শীতার্ত মানুষের সংখাও তেমনি বেশি। আর প্রতি বছর দুর্ভোগের চরম মাত্রায় চলে যায় উত্তর বঙ্গের গরিব মানুষের জীবন যাত্রা। ঘর থেকে কাজের জন্য বের হয়ে পারে না খেটে খাওয়া দিন মুজুর'রা।




আবহাওয়া অফিস থেকে যানা যায় সাইবেরিয়া থেকে আসা বাতাসের কারনে শীতের প্রকপ বেড়েছে। তাদের মতে এই মাত্রায় শীত আরোও
কয়েক দিন থাকতে পারে। আর এই সময় উত্তর বঙ্গের দিকে তাপমাত্রা ৮ ডিগ্রিতে নেমে যেতে পারে।



দশমিক
আর এরই মাজে আশা ইনিভার্সিট বিজনেস ক্লাব শীতার্তদের সাহায্যার্থে আয়োজন করে ফেলল "কনসার্ট ফর কম্বল" শ্লোগানে একটি কনসার্টের। 

গত কাল ১৯ ডিসেম্বর এই কনসার্টের আয়োজন করা হয়। যেখানে গান পরিবেশন করনে ব্যান্ড দল সাইলেন্ট টাইম, ইমপ্লিসেন্ট, দশমিক কৃষ্ণ গ্রহব্বর এর ধ্রুব। কনসার্টে আরোও সঙ্গিত পরিবেশন করেন শিক্ষক ও শিক্ষার্থী রা। এ ছাড়া কনসার্টে মনমুগ্ধকর নাচ পরিবেশন করে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী'রা।


কনসার্টির ভেনু ঠিক করা হয় বিশ্ববিদ্যালয়ের  হল রুম। আর এই কনসার্ট ফর কম্বল দেখার জন্য সবাইকে সাথে নিয়ে যেতে হয়েছে একটি করে কম্বল। যা ছিল কনসার্টে প্রবেশের টিকেট। আর এতে অংশ নেয় বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক ও শিক্ষার্থী'রা। কনসার্টি শুরু হয় বেলা ১২ টা থেকে।


এর আগে গত দু'সপ্তাহ দরে বিশ্ববিদ্যালয়ে কনসার্ট ফর কম্বল সম্পর্কে প্রচারনা চালানো হয়।  বিজনেস ক্লাব এই এই উদ্যোগে সায় দিয়ে এগিয়ে আশে বিশ্ববিদ্যালয়ের সিনিয়ার'রা। যারা অতিতে এই বিজনেস ক্লাবের সাথে জড়িত ছিল। তারা এই মহৎ কাজের জন্য ব্যবস্থা করে দেন স্পন্সারেরও।
 
বিজনেস ক্লাবের সিনিয়ার মেম্বারদের সাথে জুনিয়ার'রা
এছাড়া বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষার্থীদের  অব্যবহিত  কাপর সংরহের ব্যবস্থা করা হয়।


আপনার মোবাইল খরচ ৮০ % পর্যন্ত কমিয়ে আনুন এখুনি

আপনার মোবাইল খরচ ৮০ % পর্যন্ত কমিয়ে আনুন এখুনি
Madviser
কি শিরনাম দেখে চমকে গেলেন? না ভুল দেখছেন না। এখন আপনার মোবাই খরচ ৮০% পর্যন্ত কমিয়ে আনতে পারবেন। আর এর জন্য আপনাকে ব্যবহার করতে হবে ছোট একটি সফটওয়্যার।


Madviser নামক এই সফটওয়্যার এর মাধ্যমে আপনি আপনার ভয়েজ কল অথবা ইন্টারনেট ব্যবহার করার খরচ কনে গুন কমিয়ে আনতে সক্ষম। তাহলে চলুন জেনে নেই যে এই Madviser নামক এই সফটওয়্যার এ এমন কি আছে যা আপনার মোবাইলের খরচ কমাতে সক্ষম-

Madviser ইনস্টল করার পর এর এখানে রেজিস্টেশন করা লাগবে। তারপর এটি আপনার মোবাইলের কল লিস্ট যাচাই করে দেখবে আপনি কোন অপারেটরের সাথে(Gp, Robi, BL,Airtel etc) বেশি কথা বলেন, কোন একটি নাম্বার এর সাথে বেশি কথা বলেন কিনা ইত্যাদি।

তারপর Madviser এর যাচাই করা শেষে আপনাকে তার ফলাফল দেখাবে যে কোন প্যাকেজ ব্যবহার করলে আপনার কত পার্সেন্ট টাকা সেব করা সম্বব। এটি আপনাকে আরও একটি বিষয় দেখিয়ে দিবে তা হল আপনি যদি আপনার এফ এন এফ নাম্বারে বেশি কথা না বলেন এবং কোন নাম্বারের সাথে বেশি কথা বলেন সেটি আপনাকে দেখিয়ে দিবে।

আর এটি মাত্র ৫ এমবির  সফটওয়্যার

Madviser সফটওয়্যারটি ডাউনলোড করতে  নিচের লিঙ্ক এ ক্লিক করুন
সরাসরি Google Play: ডাউনলোড করতে আমাকে ক্লিক করুন


বাইকার ভাইয়েরা পোস্টটি আপনাদের জন্য (অবশ্যই দেখবেন)

বাইকার ভাইয়েরা পোস্টটি আপনাদের জন্য (অবশ্যই দেখবেন)
যারা মটর সাইকেল চালান তাদের তো জালানি নিতেই হবে কারন বাইক চালাতে তেল লাগে এইটা সবারই জানা। আপনি যখন জালানি নেন কোথা থেকে নেনে?? নির্চই পেট্রল পাম্প থেকে। কিন্তু আপনি কি সঠিক পরিমাপে জালানি পাচ্ছেন?? ঠিক এই ব্যাপারে #BikeBD নামক ফেইজবুকে বাইকারদের সতর্ক করে একটি পোষ্ট দেন- পাঠকদের সুবিধার জন্য পোস্টটি হুবুহু তুলে দেয়া হল-


'পেট্রল পাম্প ওয়ালারা আমাদের কেমন করে বোকা বানায়....
- প্রত্যেক পেট্রল পাম্পে ১ লিটার, ২ লিটার ইত্যাদি ওজনের পেট্রল মাপার ব্যবস্থা থাকে, তাই তারা ১ লিটার-২ লিটার ইত্যাদি ওজনের পেট্রলের ক্ষেত্রে চুরি করতে পারেনা| তাই তারা ওজনের পরিবর্তে ‘পূর্ণ’ টাকার পরিমানে কম পেট্রলের সেটিং করে রাখে| যেমন- ১০০, ২০০, ৫০০, ১০০০ ইত্যাদি| যার ফলে তাদের কারচুপি কখনও ধরা পড়েনা| কারণ, আমরা এইসব ১০০, ৫০০ ইত্যাদি টাকার পেট্রলের সঠিক ওজন সহজে বের করতে পারিনা| তাই তারা সবসময় ১০০, ২০০, ৩০০, ৫০০, ১০০০ টাকা ইত্যাদি অঙ্কের পেট্রলের ক্ষেত্রে কম পরিমান পেট্রলের সেটিং করে রাখে|
- তাই আপনাদের অনুরোধ, আপনারা পেট্রল হয় ‘ওজন অনুযায়ী’ ভর্তি করুন, অথবা ১০৫, ২৩৩, ৫১০, ১০০৫ ইত্যাদি অঙ্কের (পূর্ণ অঙ্কের নয় এমন) টাকার পেট্রল ভরুন| এতে আপনাকে ওরা ঠকাতে পারবে না|
- এটা আপনি অবশ্যই করে দেখুন, আপনি উপকৃত নিশ্চই হবেন|
- জনসাধারণের কল্যানের জন্য প্রচারিত এবং যত বেশী সম্ভব শেয়ার করুন ও সকলকে সচেতন করুন|'


সুতরাং উপরের পরামশ্য মেনে কাজ করলে আসা করি পাম্প মালিকদের দোকার হাত থেকে বাচতে পারবেন।
 

একই চলচ্চিত্রে অভিনয় করলেন আগুন ও তার ছেলে

একই চলচ্চিত্রে অভিনয় করলেন আগুন ও তার ছেলে
 আগুন কন্ঠ শিল্পী নাকি অভিনেতা বর্তমানে এটা বলা মুস্কিল। তারপরেও তিনি কন্ঠ শিল্পী হিসেবেই বেশি পরিচিত। তার গান যেমন দর্শকদের মন চুঁয়ে যায় তেমনি তার অভিনয়। এবার তার সাথে যোগ দিলেন তার ছেলে। দুই বাপ-ছেলে অভিনয় করলেন একই ছবিতে।

আগুন ও তার ছেলে মিছিল

চলচ্চিত্রে একসঙ্গে অভিনয় করলেন আগুন ও ছেলে মিছিল। নাম অমি ও আইস্ক্রিমঅলা। ফরিদুর রেজা সাগরের গল্পে এর চিত্রনাট্য লিখেছেন ও পরিচালনা করেছেন সুমন ধর। চ্যানেল আইতে ঈদের পঞ্চম দিন সকাল সাড়ে ১০টায় এর ওয়ার্ল্ড প্রিমিয়ার হবে।

এতে আব্দুল চরিত্রে আগুন, অমি চরিত্রে মিছিল আর আইস্ত্রিমওয়ালার ভূমিকায় অভিনয় করেছেন তারিক আনাম খান। এ ছাড়াও আছেন আবুল হায়াত, জয়ন্ত চট্টোপাধ্যায়, নয়ন, পাপিয়া আলী সরকার প্রমুখ। গল্পে দেখা যায়, নটরডেম কলেজের

প্রথম বর্ষের ছাত্র অমি। সে বুদ্ধিমান, দেশপ্রেমিক এবং ভ্রমণপ্রিয়। ময়মনসিংহ যাওয়ার পথে মাঝপথে গাড়ি নষ্ট হওয়ায় ড্রাইভারের কাছে গাড়িটা ছেড়ে দিয়ে মহাসড়কের পাশেই পরিত্যক্ত বাড়িতে যায় সে। এর বর্তমান মালিক অমির মামা কালাম সাহেব। এতে অমির মামাসহ কেয়ারটেকার আবদুল থাকে। পুরনো বাড়িটির মূল মালিক মুক্তিযুদ্ধের শহীদ জমিদার রায় বল্লভ রায়। তার আত্মা আইসক্রিমঅলার রূপে আসতে থাকে অমির সামনে।

ফরিদুর রেজা সাগর ইমপ্রেস টেলিফিল্ম লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক, তার প্রতিষ্ঠান থেকে অনেক ছবি তৈরি হয়েছে। কিন্তু জনপ্রিয় এই শিশুসাহিত্যিকের গল্প নিয়ে এবারই প্রথম তৈরি হলো চলচ্চিত্র।

সুত্রঃ BMDB

জেনে নিন বাংলাওয়াশ এর ইতিহাস

জেনে নিন বাংলাওয়াশ এর ইতিহাস
বাংলাওয়াশ! বাংলাদেশ ক্রিকেট দলের বদৌলতে সবাই এই শব্দের সাথে বেশ পরিচিত। কিন্তু আপনি এই বাংলাওয়াশ কোথা থেকে আসলো?? কে প্রথম এই বাংলাওয়াশ এর সূত্র পাত করে?? কি জানেন না তো! আর তাই আপনাদের জন্য আজকের এই আয়োজন। তা হলে জেনে নিন কে এই বাংলাওয়াশ এর সূত্রপাত ঘটায়।
ক্যালেন্ডারে্র তারিখ ১৭ই অক্টোবর ২০১০। মিরপুরে বাংলাদেশ-নিউজল্যান্ড সিরিজের শেষ ম্যাচ। ৫ ম্যাচের সিরিজ হলেও প্রথম ম্যাচটি বৃষ্টির কারণে পণ্ড হয়ে যায়। প্রথম তিনটি ম্যাচেই জয় লাভ করে বাংলাদেশ। সিরিজের শেষ ম্যাচে তখন শ্বাসরুদ্ধকর পরিস্থিতি। নিউজল্যান্ডের দরকার ৪ বলে ৪ রান। বল হাতে রুবেল হোসেন। নিউজল্যান্ডের শেষ ব্যাটসম্যান কাইলি মিলসকে বোল্ড করে ম্যাচ জয়ের সঙ্গে সঙ্গে হোয়াইটওয়াশও নিশ্চিত করলেন রুবেল। ধারাভাষ্য কক্ষ থেকে আতাহার আলী খান বলে উঠলেন, বাংলাওয়াশ। ক্রিকইনফোতে লেখা হলো- আতাহার আলী খান এই হোয়াটওয়াশের নাম দিয়েছেন বাংলাওয়াশ।
এরপর থেকে বাংলাওয়াশ শব্দটি ক্রিকেট ইতিহাসেরই অংশ হয়ে যায়। বাংলাদেশের সীমানা পেরিয়ে বিশ্বের নানা সংবাদমাধ্যমে ব্যবহৃত হয় এ শব্দ। বাংলাদেশের সামনে এখন আরেকটি ঐতিহাসিক বাংলাওয়াশের সুযোগ। পাকিস্তানকে বাংলাওয়াশ করার স্মৃতিটা একেবারেরই টাটকা। এমন মধুর স্মৃতি নিউজিল্যান্ড, জিম্বাবুয়েরের বিরুদ্ধেও পেয়েছিলাম আমরা। তবে ভারতকে বাংলাওয়াশ করতে পারলে তা হবে অনন্য। এমনিতে গতকিছুদিন বাংলাদেশ-ভারত লড়াই মাঠ এবং মাঠের বাইরে উত্তাপ ছড়াচ্ছে। অনেকেই বলছেন, ভারত-পাকিস্তান লড়াই একসময় যেমন ক্রিকেটে সবচেয়ে উত্তেজনাময় ছিল, বাংলাদেশ-ভারত ম্যাচও তাই হবে।
এমনিতে টিম বাংলাদেশ শান্ত। ভারতকে দু ম্যাচে উড়িয়ে দেয়ার পরও কোন কোন হাকডাক নেই। ভারতীয় দলকে প্রাপ্য সম্মানই দিচ্ছেন তারা। তবে ভেতরে ভেতরে প্রস্তুত হচ্ছেন সবাই। মাশরাফি থেকে মুস্তাফিজুর- সবাই দৃড় সংকল্পবদ্ধ। ভারতকে বাংলাওয়াশের এমন সুযোগ হারাতে চায় না বাংলাদেশ।


খবর ইন্টারনেট

ক্রিকেট নিয়ে পড়শির নতুন মিউজিক ভিডিও

ক্রিকেট নিয়ে পড়শির নতুন মিউজিক ভিডিও
চলছে বাংলাদেশ, ভারত ক্রিকেট সিরিজ। ইতিমধ্যে বাংলাদেশ প্রথম ম্যাচে ৭৯ রানের বিশাল জয় নিয়ে ৩ ম্যাচ সিরিজে ১-০ এগিয়ে গেল। আর এই আমেজ মূখর সময়ে পড়শি তৈরি করলো ক্রিকেট নিয়ে নতুন এক মিউজিক ভিডিও।
পড়শি

আজ রাত ৯ টায় ইউটিউবে পড়শি প্রকাশ করবেন তাঁর গাওয়া জনপ্রিয় গান ‘জয় হবেই হবে’-এর মিউজিক ভিডিও। দেশ ও দেশের খেলাকে কেন্দ্র করে নির্মিত গানের এই ভিডিওটি অনেকবার প্রকাশ করতে চেয়েও তারিখ পিছিয়েছেন পড়শি। তবে আজ ভিডিওটি প্রকাশ পাবে বলে নিশ্চিত করেছেন পড়শির বড় ভাই স্বাক্ষর এহসান।
রবিউল ইসলাম জীবনের লেখা এই গানটির সুর ও সংগীতায়োজন করেছেন ইমরান এবং ভিডিওটি নির্মাণ করেছেন চন্দন রায় চৌধুরী। বাংলাদেশের সিলেট, কক্সবাজার, বান্দরবান, ঢাকাসহ বেশ কিছু জায়গায় ভিডিওটির দৃশ্য ধারণ করা হয়েছে। ভিডিওতে পড়শিকে শাস্ত্রীয় নৃত্যশিল্পী হিসেবে দেখা যাবে।
এতে পড়শির সঙ্গে মডেল হয়েছেন সোয়েল সিরাজ ও আশফাক রানা।


ভারতের সঙ্গে বাংলাদেশের ক্রিকেট ম্যাচ চলছে। এমন সময়ে পড়শির গানটি সবাই পছন্দ করবেন বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা। আর পড়শি নিজেও ক্রিকেট খেলা পছন্দ করেন। তিনি একা একা ক্রিকেট খেলা দেখেন না। বাসার সবাইকে নিয়ে খেলা দেখতে পছন্দ করেন। বাংলাদেশের মুশফিকের খেলা খুব পছন্দ করেন পড়শি। ভিডিওর একটি অংশে পড়শি ক্রিকেট খেলছে এমন দৃশ্যও দেখা যাবে।
এ প্রসঙ্গে পড়শি বলেন, ‘গানটি দেশের। আমাদের দেশের ক্রিকেটাররা অনেক সুনাম অর্জন করেছে। তাই ভিডিওটিতে দেশের অন্যান্য ঐতিহ্যের পাশাপাশি আমরা ক্রিকেটও রেখেছি। আশা করছি গানটির মতো ভিডিওটিও সবাই অনেক পছন্দ করবে।’
রবিউল ইসলাম জীবন বলেন, ‘পড়শির অনেক গানের কথাই আমি লিখেছি। তবে এই গানের মধ্যে আলাদা ম্যাজিক আছে। লেখার সময় ভাবিনি গানটি এত জনপ্রিয়তা পাবে।’





খবরঃ Ntv Online

জেনে নিন ক্রিকেটার মুমিনুল হক সম্পর্কে

জেনে নিন ক্রিকেটার মুমিনুল হক সম্পর্কে
মুমিনুল হক বাংলাদেশের একজন তারকা ক্রিকেটার। বেশ অল্প সময়ের মধ্যে তৈরি করে ফেলেছেন নিজের ভক্তকূল। আর তাই মুমিনুল সম্পর্কে ভিক্তদের জানার আগ্রহ কম না।  তাই জেনে নিন মুমিনুল সম্পর্কে আবু জাফর সিদ্দিক এর লেখা থেকে। 

১৯৯১ সাল, ৯নং মাস সেপ্টেম্বরের ২৯ তারিখ! এত গুলো নয়এর মাঝে পৃথিবীর বৃহত্তম সুমদ্র সৈকতের শহর কক্সবাজারে জন্ম নিল এক হ্যা’! একটি ফুটফুটে শিশু। বাবা মা হয়তো চেয়েছিলেন তাদের আদরের সন্তানটি পৃথিবী ব্যাপি তার সৌরভ ছড়াক! তাই নামটাও ঠিক করা হলো সৌরভ। ভাল নাম মুমিনুল হক। ৬ষ্ট শ্রেণী পর্যন্ত জন্মস্থানেই পড়ালেখা করার পর ২০০৪ সালের জুলাই মাসে সৌরভ ভর্তি হন সাভার জিরানীতে অবস্থিত বিকেএসপির (বাংলাদেশ ক্রিড়া শিক্ষা প্রতিষ্ঠান) ক্রিকেট বিভাগে। 



সমুদ্র পাড়ে বেড়ে উঠা এই ছোট খাট আকৃতির ছেলেটি যে একদিন বিশ্বক্রিকেটেই নিজের সৌরভ ছড়িয়ে এ দেশের মুখ উজ্জ্বল করবে সেটাই বা কে ভেবেছিল? ৫ ফিট সাড়ে তিন ইঞ্চি একজন ক্রিকেটারের ব্যাটে যে এতটা ধার থাকতে পারে সেটা এর আগে ক্রিকেট বিশ্বের খুব একটা বেশি দেখার সৌভাগ্য হয়নি। ক্রিকেটের গ্রামার মেনে ব্যাট করা এই ক্লাসিকাল ব্যাটসম্যানের ব্যাটে রান বন্যা যেন লেগেই আছে।  
মাত্র বছর দুয়েক আগে (৮ মার্চ, ২০১৩)  শ্রীলংকার বিপক্ষে অভিষেক হওয়ার পর এই বাঁহাতি ব্যাটসম্যান এখন পর্যন্ত ১৪ টি টেস্টে ২৭ বার ব্যাট করার সুযোগ পেয়েছেন। খেলছেন ৯ টি অর্ধশতক ও ৪ টি অনবদ্য শত রানের ইনিংস। ৬০ গড়ে ১৩৮০ রান করা এই বাঁহাতি ব্যাটসম্যান বাউন্ডারির বাইরে বল আছড়ে ফেলছেন ১৬১ বার। ওভার বাউন্ডারি একটি। আরে তাতেই চাপা পড়েছে বিশ্বের নাম করা সব ব্যাটিং লেজেন্ডদের কীর্তি। টানা ১১ ম্যাচে পঞ্চাশোর্ধ রান করা এই টাইগার ভেঙেছেন শচিন টেন্ডুলকার ও জন এডরিখ এর রেকর্ড, ভাগ বসিয়েছেন বিরেন্দর শেবাগ, গৌতম গম্ভীর ও ভিভ রিচার্ডসের মত ব্যাটসম্যানদের রেকর্ডে। আর ঘাড়ে নিশ্বাস ফেলছেন টানা ১২ ম্যাচে পঞ্চাশোর্ধ রান করা প্রোটিয়াস কাপ্তান এবি ডি ভিলিয়ার্সের। ১০ জুন থেকে ফতুল্লায় শুরু হতে যাওয়া ভারত সিরিজের একমাত্র টেস্টে সাম্প্রতিক সময়ের সেরা এই ব্যাটসম্যানকে ছুঁয়ে আরেকটি মাইল ফলকের শীর্ষে উঠে আসবেন বাংলার ছোট্ট ব্রাডম্যানএমনই প্রত্যাশা ভক্তদের।    

টেস্ট ক্রিকেটে টানা ১০এর অধিক ম্যাচে ৫০ কিংবা তারও বেশি রান



এ ছাড়া টানা ৮ টেস্টে এই কীর্তি গড়ার রেকর্ড রয়েছে ১০জন ব্যাটসম্যানের। যাদের মধ্যে স্যার গ্যারি সোবার্স, ভারতের ভিভিএস লক্ষ্মণ, ইংল্যান্ডের ওয়ালি হ্যামন্ড, গ্রাহাম গুচ, এন্ড্রু ফ্লিন্টফদের মত ব্যাটসম্যানরাও রয়েছেন। টানা ৭ টেস্টে এই কীর্তি গড়েছিলেন স্যার ডন ব্র্যাডম্যানও।

মুমিনুল হকের ৪ শতকের বিস্তারিতঃ 



সাগরের উত্তাল ঢেউ দেখে বেড়ে উঠা সৌরভস্বভাবে শান্ত সুলভ হলেও তার ব্যাটিংয়ে যেন সেই চেনা উত্তাল স্রোত, নিখুঁত সব ক্রিকেটীয় শট আর ধারাবাহিক রানে দিন দিন নিজেকে অন্য উচ্চতায় নিয়ে যাওয়া এই সৌরভ ক্রিকেটে আর কত সৌরভ ছড়াবেন সেটাই এখন দেখার বিষয়। বৃহত্তম সমুদ্র সৈকত পাড়ের ছেলেটি টেস্ট ক্রিকেটে সর্বাধিক রানের মালিকদের একজন হয়ে উঠুক সেই প্রার্থনা এদেশের ১৬ কোটি ক্রিকেট পাগল মানুষের।
সাগরের বুক থেকে জন্ম নেয়া বিরতিহীন ঢেউয়ের মত তার ব্যাট থেকে আসুক বিমোহিত করা সব ইনিংস আর রেকর্ড বইয়ে লিপিবদ্ধ হোক সৌরভময় সব কীর্তি। রচিত হোক একটি নামকরণের স্বার্থকতার গল্প!
সূত্রঃ টাইগার ক্রিকেট
 

গানের জগতে ফিরে আসছেন মিলা

গানের জগতে ফিরে আসছেন মিলা
ঈদে ফেরার জন্য পুরোপুরিভাবে প্রস্তুত গায়িকা মিলা। সাতটি গান নিয়ে মিলার নতুন অ্যালবামটি তৈরি হয়েছে। এরই মধ্যে অ্যালবামের কাজও শেষ। চলছে কভার ডিজাইনের কাজ। অ্যালবামটির প্রযোজনা প্রতিষ্ঠান জি-সিরিজ সূত্রে তেমনটাই আভাস মিলেছে।


প্রতিষ্ঠানটির পক্ষে নাজমুল হক ভূঁইয়া খালিদ প্রথম আলোকে বলেন, ‘বাংলাদেশের সংগীতে মিলা খুব জনপ্রিয় একজন গায়িকার নাম। আমাদের প্রতিষ্ঠান থেকে তাঁর নতুন অ্যালবাম প্রকাশের সব ধরনের প্রস্তুতি শেষের পথে। আমার বিশ্বাস, এই অ্যালবামের মাধ্যমে আবারও গানের জগতে ব্যস্ত হয়ে উঠবেন মিলা। গানগুলোও নিঃসন্দেহে শ্রোতাদের ভালো লাগবে।’


মিলার সর্বশেষ অ্যালবাম রি​-ডিফাইন্ড প্রকাশিত হয়েছিল ২০০৯ সালে। সেই হিসেবে পাঁচ বছর পর প্রকাশিত হতে যাচ্ছে মিলার নতুন গানের অ্যালবাম। অ্যালবামের নামও রাখা হয়েছে ‘মিলা’। মিলা​র ভক্তদের জন্য আরও সুখবর হচ্ছে, অ্যালবামের পাশাপাশি সংগীতজীবনের ভ্রমণ নিয়ে একটি মিউজিক্যাল ফিল্মও প্রকাশিত হতে যাচ্ছে। ৯০ মিনিটের এই মিউজিক্যাল ফিল্মে থাকবে তাঁর জীবনের আদ্যোপান্ত। জানা গেছে, নতুন অ্যালবাম ও মিউজিক্যাল ফিল্ম সম্পর্কে বিস্তারিত জানানোর জন্য খুব শিগগিরই সংবাদমাধ্যমের সামনে হাজির হবেন মিলা।



দীর্ঘ বিরতি প্রসঙ্গে কিছুদিন আগে প্রথম আলোকে মিলা জানিয়েছিলেন, ‘সত্যি বলতে আমি শ্রোতা-দর্শকদের জন্যই বিরতিটা নিয়েছি। আমি চাইনি ঘুরে ফিরে একই ঢঙে একই গান নিয়ে বছরের পর বছর সবার সামনে হাজির হতে। পরিবর্তনের লক্ষ্যে এই লম্বা বিরতি।’
মিলা
দেশিয় সংগীতে পপ-ফিউশনে আধুনিকতার ছোঁয়া নিয়ে বছর আটেক আগে দর্শক-শ্রোতাদের সামনে হাজির হয়েছিলেন মিলা। এসেই বাজিমাত করেন তিনি। তরুণ প্রজন্মের কাছে মিলার গান দারুণ জনপ্রিয়তা পেতে শুরু করে। চলচ্চিত্র, স্টেজ শো সহ নানা মাধ্যমে ব্যস্ত হয়ে পড়েন। পর পর তিন বছর তিনটি অ্যালবাম প্রকাশিতও হয়। একটা পর্যায়ে হঠাৎ​ করেই সবকিছু থেকে নিজেকে পুরোপুরিভাবে গুটিয়ে নেন মিলা। কয়েক বছর ধরে বেছে বেছে নিজের মতো করেই কাজ করে​ গেছেন তিনি। এই সময়টাতে সংবাদমাধ্যমও এড়িয়ে চলার চেষ্টার করেছেন। এ দিকে মিলার দীর্ঘ অনুপস্থিতি নিয়ে অনেকে অনেক ধরনের মন্তব্য করেছেন। এসব প্রসঙ্গে তাঁর বক্তব্য অনেকটা এমনই, ‘আমি এমনিতেই ‘‘হু কেয়ারস’’ টাইপের মেয়ে। তবে আমার না থাকার কারণে যেসব আলোচনা-সমালোচনা হয়েছে সেগুলো আমলে নিয়েছি গুরুত্বের সঙ্গে। কারণ সবাই আমাকে মিস করেছেন বলেই উত্কণ্ঠা প্রকাশ করেছেন।’
  সূত্র-প্রথম আলো


আশাইউবি'তে শুরু হল বৈশাখি মেলা

আশাইউবি'তে শুরু হল বৈশাখি মেলা
বছর ঘুরে আসে বৈশাখ। আর বৈশাখ আসলেই যেনো সবাই হারিয়ে যায় এক অন্য মাতন দোলায়। এই মাতন এর হাওয়া ছড়িয়ে পড়ে সব দিকে। শুরু হয়ে যায় এক উস্যবের, এই উস্যবের জোয়ারে জাত ধর্ম ভুলে সবাই ভাসতে থাকে এক ঢেউ'এ।

বৈশাখের প্রধান আকশ্যন হল গ্রাম্য মেলা। শহরের যান্ত্রিক জিবনে এই মেলা পাওয়া খুবই দুর্লব। বর্তমানে এই ঐতিয্যবাহি মেলা সবাই ভুলতে বসেছে। আর  এই ঐতিয্যকে কিছুটা হলেও ধরে রেখেছে আশা ইউনিভার্সিটি বিজনেস ক্লাব। তারা প্রতি বসর আয়োজন করে বৈশাখী মেলার। আর প্রতি বছরের মত এ বছরেও  তারা আয়োজন করেছে  বৈশাখি মেলার।  ৫ দিন ব্যাপি এই মেলা শুরু হয় গতকাল (১১ই এপ্রিল) থেকে। এটি আশা ইউনিভার্সিটির ৯ম তলার কনফারেঞ্চ সেন্টারে অনুষ্ঠিত হচ্ছে।
ড. ডালেম চন্দ্র বর্মন এর সাথে বিজনেস ক্লাবের সদস্য গন।
গতকাল বেলা ১২টার দিকে  মেলা্র উদ্ভোধন করেন আশা ইউনিভার্সিটির ভাইস চেঞ্জেলর প্রফেসর ড. ডালেম চন্দ্র বর্মন। এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন ভার্সিটির রেজিষ্টার  ড. খেলেকুর জ্জামান ও বিভিন্ন অনুষদের ডিন এবং শিক্ষক গন।
মেলাটি  বিভিন্ন ধরনের স্টল দিয়ে সাজানো হয়েছে। তার মধ্যে- গার্মেন্টস, বুটিক, খাবার, গিফট আইটেম উল্যেখযোগ্য। এই মেলা চলবে আগামি ১৫ই এপ্রিল পর্যন্ত।


দেখে নিন বাংলাদেশের সেরা দশ বিশ্ববিদ্যালয়

দেখে নিন বাংলাদেশের সেরা দশ  বিশ্ববিদ্যালয়
বিশ্বের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালইয়ের মান নিয়ে গবেষণা সংস্থা Web Matrix Info সম্প্রতি বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি তালিকা প্রকাশ করে। এই তালিকা অনুযায়ী বাংলাদেশের সরকারি ও বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলাদেশে ও বিশ্বে তাদের অবস্থান নিচে দেয়া হল

সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়


ভার্সিটির নাম বাংলাদেশে অবস্থান বিশ্বে অবস্থান
শাহাজালাল বিজ্ঞান ও প্রজুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় ০১ ২৪০০
বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় ০২ ২৭০৯
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ০৩ ৩২২২
বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় ০৪ ৩৭৬৪
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় ০৫ ৪৬০৪
খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় ০৬ ৪৬৬৪
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় ০৭ ৪৯৮৯
জাতিয় বিশ্ববিদ্যালয় ০৮ ৬৪৬১
চট্রগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় ০৯ ৮৪৯৫
ঢাকা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় ১০ ১০০৪৬

বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়


ভার্সিটির নাম বাংলাদেশে অবস্থান বিশ্বে অবস্থান
ব্রাক বিশ্ববিদ্যালয় ০১ ২৭১২
ডেফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি ০২ ৩৮৫২
ইন্ডিপেন্ডেন্ট ইউনিভার্সিটি ০৩ ৪১২৮
ইস্টওয়েস্ট ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশ ০৪ ৪৯০২
ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশ ০৫ ৬০৪৫
আশা ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশ ০৬ ৬১৮৪
নর্থসাউথ ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশ ০৭ ৬৪৩৮
আমেরিকান ইন্টারন্যাশ্নাল ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশ ০৮ ৭৮১৩
ইউনিভার্সিটি অব এশিয়া প্যাসিফিক বাংলাদেশ ০৯ ৮৯৪৩
ইস্টর্ন ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশ ১০ ১০১৭২