Showing posts with label ক্যম্পাস. Show all posts
Showing posts with label ক্যম্পাস. Show all posts

আশা বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রথমবারের মত অনুষ্ঠিত হয়ে গেল "আলোকচিত্র প্রদর্শনী"

 আশা বিশ্ববিদ্যালয়ে  প্রথমবারের মত অনুষ্ঠিত হয়ে গেল "আলোকচিত্র প্রদর্শনী"
 ফটোগ্রাফি কেউ শখের বশে করে আর কেউ প্রপেশনাল। আজ কাল ইউনিভার্সি পড়ুয়া ছাত্র'রা ক্যামেরা নিয়ে হয়ে উঠে  স্ব-ঘোশিত কাঁচা হাতের ফটোগ্রাফার। এমনই কিছু ফটোগ্রাফার আছে আশা বিশ্ববিদ্যালয়ে। আর তাদের এই কাঁচা হাত পাকা করার জন্যগ গড়ে তোলা  হয় আশা ইউনিভার্সিটি ফটোগ্রাফি ক্লাব।

আর  এই  ফটোগ্রাফি ক্লাব এর আয়োজনে প্রথমবারের মত আশা বিশ্ববিদ্যালয়ে অনুষ্ঠিত হল "আলোকচিত্র প্রদর্শনী"। প্রদর্শনীটির উদ্বোধন করেন আশা বিশ্ববিদ্যালয় বাংলাদেশের মাননীয় উপাচার্য এবং প্রদর্শনীর প্রধান অতিথী প্রোফেসর ড. ডালেম চন্দ্র বর্মন। আজকের এই আয়োজনে বিশেষ অতিথী হিসেবে উপস্থিত ছিলেন আশা বিশ্ববিদ্যালয় বাংলাদেশের বিজনেস ফ্যাকাল্টির ডিন প্রোফেসর ইকবাল আহমেদ। 
প্রদর্শনীতে আলোকচিত্র দেখছেন অথিতি'রা

আশাইউবি ফটোগ্রাফি ক্লাবের বর্তমান প্রেসিডেন্ট জনাব মাসুদ রানা জানান এই ক্লাব নিয়ে জানান তার ভবিষৎ পরিকল্পনা। তিনি বলেন আমরা প্রতি মাসে এই রকম একটি করে প্রদর্শনীর আয়োজন করব। এরই ধারাবাহিকতায় সামনে আয়োজন করবেন ইন্টার ডিপার্টমেন্ট ফটোগ্রাফি প্রতিযোগিতা। তিনি আরোও বলেন, ভবিষৎতে ইন্টার ইউনিভার্সিটি ফটোগ্রাফি প্রতিযোগিতার আয়োজন করার ইচ্ছা আছে।

আশা ইউনিভার্সিটি বিজনেস ক্লাবের ইফতার মাহফিল সম্পন্ন

আশা ইউনিভার্সিটি বিজনেস ক্লাবের ইফতার মাহফিল সম্পন্ন
আশা ইউনিভার্সিটি বিজনেস ক্লাবের অনেক গুলো বড় অনুষ্ঠানের একটি হল পবিত্র মাহে রমজানে ইফতার মাহফিল। আর গতকাল ২০ জুন সফল ভাবে সম্পন্ন হল এই ইফতার মাহফিল। যদিও ইউনিভার্সিটি মিড-ট্রাম পরিক্ষা চলে, তার পরেও ছাত্র-ছাত্রী'রা অংশগ্রহণ করে এই ইফতার মাহফিলে।


এই ইফতার মাহফিল উপস্থিত ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের সম্মানিত ভি. সি জনাব ডালেম চন্দ্র বর্মন, সম্মানিত রেজিস্টার , বি বি এ ডিপাটমেন্টে সদ্য যোগ দেয়া ডিন জনাব ইকবাল আহম্মেদ ও শিক্ষকবৃন্দ। সবার সাথে এ দিন যোগ দেয় বিজনেস ক্লাবের প্রাক্তন সদস্য ও ক্লাবের প্রেসিডেন্টরা।

এর আগে সদ্য যোগ দেয়া ডিন'কে ফুলের তোড়া দেয়ে সুভেচ্ছা জানানো হয় বিজনেস ক্লাবের পক্ষ থেকে। 

খুব কম সময়ের মধ্যে এই আয়োজন সফল করার জন্য নিরলস কাজ গেছেন রাজ, সোহেল, হাসিব, রাব্বি, হুমায়ূন, শিশির, বাসু, রুপালি, ইসরাত, রাত্রি। এদের সার্বিক সহযোগিতা করে ক্লাবের জুনিয়র মেম্বাররা।

অনুষ্ঠান শেষে বিজনেস ক্লাবকে সার্বিকভাবে সহযোগিতা করায় সিনিয়র গোলাম সামদানী রনি বলেন " এই আয়োজনের মধ্যমে সবার সাথে সবার সৌহার্দপূর্ণ সম্পক গড়ে উঠে। আরেক সফল আয়োজন সফল করায় সবাই কে মোবারকবাদ। নতুন ডীন স্যারকে নিয়ে বিজিনেস ক্লাব অনেক কমসূচি হতে নিবে,যা কিনা ছাএ ছাএীদের মেধা বিকাশে সহযোগীতা করবে।"



বিজনেস ক্লাবের আরেক সিনিয়র রাশেদুল ইসলাম রাজ বলেন " আশা ইউনিভার্সিটি বিজনেস ক্লাব আশাউবি এর সকল ছাত্র-ছাত্রীদের একটি প্রিয় সংগঠন। এই ক্লাবটি গত ৮ বছর ধরে সফলতার সাথে ভিবিন্ন অনুষ্ঠান আয়োজন করে আসছে।  এর মধ্যে ট্রেনিং, সেমিনার, ওয়ার্কশপ, ইফতার মাহফিল, বসন্তবরণ এবং বিজনেস ফেয়ার আয়োজন করে থাকে। এরই ধারাবাহিকতায় এবারও ইফতার মাহফিল ২০১৬ সফল ভাবে আয়োজন করেছি। এই জন্য আশা ইউনিভার্সিটি বিজনেস ক্লাবের সম্মানিত কো-অর্ডিনেটর, এডভাইজর ও সকল মেম্বারদেরকে আমি আমার পক্ষ থেকে জানাই আন্ত‌রিক অ‌ভিন্দন, শু‌ভেচ্ছা ও অনেক অ‌নেক ভালবাসা।

আশা বিশ্ববিদ্যালয়ে শেষ হল ইন্ট্রা-ডিপার্টমেন্ট বিতর্ক প্রতিযোগিতা

আশা বিশ্ববিদ্যালয়ে শেষ হল ইন্ট্রা-ডিপার্টমেন্ট বিতর্ক প্রতিযোগিতা
আশা ইউনিভার্সিটিতে আনুষ্ঠানিক ভাবে পর্দা নামলো  ইন্ট্রা-ডিপার্টমেন্ট বিতর্ক প্রতিযোগিতার । গতকাল বিকেলে পুরস্কার বিতরনির মধ্য দিয়ে শেষ হল এই বিতর্ক প্রতিযোগিতা। এর আগে গত ৮ই আগস্ট শুরু হয় এই প্রতিযোতা।
 ইন্ট্রা-ডিপার্টমেন্ট এই বিতর্ক প্রতিযোগিতায় অংশ নেয় ভিবিন্ন অনুষদ থেকে ৬টি দল । এই প্রতিযোগিতা তিন রাউন্ডে পরিচালনা করা হয়। ১ম রাউন্ড, ২য় রাউন্ড এবং ফাইনাল রাউন্ড। 


বিচারকরা প্রতিযোগিদের বক্তব্য শুনছেন

 প্রথম রাউন্ড

৮ আগস্ট শেষ হয় এই প্রতিযোগিতার প্রথম রাউন্ড। ১ম রাউন্ড ছিল নক -আউট পর্ব। আর  এই রাউন্ড থেকে BBA, LLB এবং   BSS দ্বিতিয় রাউন্ডে উঠে।

দ্বিতিয় রাউন্ড

২য় রাউন্ড শুরু এবং শেষ হয় ৯ আগস্ট। ২য়  রাউন্ডে প্রথমে বাকযুদ্ধে  মুখমুখি হয় BBA এবং   BSS। এখানে তাদের বিতর্কের বিষয় ছিলো "অর্থনৈতিক পরাধিনতাই দেশকে মেধা শূন্য করে"। এই বিষয়ের পক্ষে যুক্তু তুলে ধরে BBA,   আর এর বিপক্ষে যুক্তি তুলে ধরে BSS। এই রাউন্ডে তুমূল কথার লড়াইয়ে জয়ি হয় BSS। 

বিতর্ক দেখতে আসা শিক্ষার্তিরা
 ২য় রাউন্ডের ২য় বাক যুদ্ধে অংশ নেয় LLB এবং BSS। এখানে তর্কের বিষয় ছিলো "ছাত্র রাজনীতিই প্রজন্ম বিকাশে সহায়ক"। এই বিষয়ের পক্ষে যুক্তু তুলে দরে BSS,  এবং ন এর বিপক্ষে যুক্তি তুলে দরে LLB। আর এই বিষয়ের উপর যথা যত যুক্তি উপস্থাপন করে জয়ি হয় LLB।


২য় রাউন্ডে ৩য় বাক যুদ্ধে অংশ নেয় LLB এবং BBA। এখানে বিতর্কের বিষয় ছিলো "মুক্ত চিন্তা বিকাশের ক্ষেত্রে রাজনীতি অপেক্ষা সংস্কিতি চর্চাই মূখ্য"। এই বিষয়ের পক্ষে যুক্তু তুলে ধরে LLB, এবং ন এর বিপক্ষে যুক্তি তুলে ধরে BBA। এখানে বাক-যুদ্ধের লড়াইয়ে জয়ি হয় BBA। 
 ২য় রাউন্ড শেষে মোট নম্বরের ভিত্তিতে ফাইনালে উঠে LLB এবং BSS।

কাজের ফাকে ভলেন্টিয়ারদের একাংশ
এই দুই রাউন্ডে বিচারকের দ্বয়িত্ত পালন করেন বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিবিন্ন অনুষদ এর শিক্ষক বৃন্দ। যারা অতিতে বিতর্কের সাথে যুক্ত ছিলেন।এক্সপার্ট হিসেবে বিচারক ছিলেন জিয়াউর রহমান চৌধুরি (নিউজ রুম এডিটর যমুনা টিভি)। 





ফাইনাল রাউন্ড 


গতকাল ১১ই আগস্ট বেলা ৩ টায় শুরু হয়।  এই প্রতিযোগিতার ফাইনাল রাউন্ড। ফাইনাল রাউন্ডে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকেন বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাইস সেঞ্জেলর প্রপেসর ড. ডালেম চন্দ্র বর্মন, বিজনেস ডিপার্টমেন্টের চেয়ারম্যান প্রপেসর ড. ইকবাল হোসেন ও ভিবিন্ন অনুষদের ডিন ও শিক্ষকরা।


তিথি এবং শিক্ষক বৃন্দ

 ফাইনালে তর্কের বিষয় ছিলো "দারিদ্র বিমোচন নয়, তথ্য প্রযুক্তির উত্তোরণই এই শতকের মূল চ্যালেঞ্জ"। এই বিষয়ের পক্ষে অবস্থান নেয় BSS এবং বিপক্ষে অবস্থান নেয় LLB। এখানে দুই পক্ষের মধ্যে শুরু হয় তুমুল বাক যুদ্ধ। ফাইনালে প্রতিযোগিদের এই তুমুল বাকযুদ্ধ শেষে জাজদের চুলচেড়া বিশ্লেসনে প্রথম হয় আইন বিভাগ। আর সেরা বক্তা হয় আইন বিভাগের  আহসান হাবিব।
 
ট্রপি নিচ্ছে আইন বিভাগ


এই পর্বে বিচারকের দায়িত্ত পালন করেনমি. সোহরাব হোসেন (জয়েন্ট এডিটর দৈনিক প্রথম আলো), রেজা আহম্মেদ( নিজস্ব প্রতিবেদক যমুনা টিভি), জিয়াউর রহমান চৌধুরি (নিউজ রুম এডিটর যমুনা টিভি) , ইকবাল হাসান (এক্স-জেনারেল সেক্রেটারি ঢাকা ইউনিভার্সিটি ডিবেট সোসাইটি) এবং মোহাম্মদ মাসুদুর রহমান (ডেপুটি রেজিস্টার আশা ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশ)।
প্রথম আলোকে ক্রেস্ট  দেন সম্মানিত ভাইস সেঞ্জেলর


বেলা শেষে পুরস্কার বিতরনির মধ্য দিয়ে সমাপ্তি টানা হয় এই প্রতিযোগিতার। 


ভলন্টিয়ারদের সাথে বিজয়ি দল




আশা উনিভার্সিটিতে "নো ভ্যাট অন এডুকেশন"

আশা উনিভার্সিটিতে "নো ভ্যাট অন এডুকেশন"
 সরকার বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপর ৭.৫% ভ্যাট আরোপ করেছে এটি আমাদের সবারই জানা। আর এর বিরুদ্ধে ছাত্র-ছাত্রীদের মধ্যে ব্যাপক খোব বিরাজ করছে।

এরই ধারাবাহিকতায় সারা দেশের বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা করছে মানব বন্ধন এবং মৌন সমাবেশ। আর এই কর্মসূচির স্লোগান হল "নো ভ্যাট অন এডুকেশন"।


"আশা ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশ"  বাংলাদেশের একটি অন্যতম প্রাইভেট ভার্সিটি। আর সব বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালেয়র আশা ভার্সিটির শিক্ষার্থীরাও আয়োজন করেছে এক মানব বন্ধন ও মৌন সমাবেশ এর। আজ দুপুর ১২.০০ টায়  আশা ভার্সিটির সামনের রাস্তায় এই মানব বন্ধন অনুষ্ঠিত  হয়। পূর্বে ঘোশনা করা এই কর্মসূচিতে সকাল থেকেই সকাল থেকেই শিক্ষার্থীরা স্লোগান লেখা ব্যানার নিয়ে জড়ো হতে থাকে বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাসে।
No Vat On Education


শান্তিপূর্ন মানববন্ধন চলাকালিন সময়ে রাস্তায়  রাস্তায় কিছুটা জ্যাম লেগেযায়। সে কারনে পুলিশ এসে মানববন্ধন বন্ধ করার জন্য চাপ সাইট থাকে। পরে সিনিয়র শিক্ষার্থীর পুলিশের সাথে আলোচনা করে আরো কিছুক্ষন থাকার অনুমতি নেয়।



মানববন্ধনে শিক্ষার্থীরা বলেন, শিক্ষা কোন সাবান, শ্যাম্পু, সিগারেট বা আলু-পটোল নয় যে, তাতে ভ্যাট বসাতে হবে। শিক্ষা ছাড়া কোন জাতি উন্নতি করতে পারে না। তাই শিক্ষা খাতে এমন কোন সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা চলবে না যাতে সাধারণ শিক্ষার্থীদের জীবন হুমকির মুখে পড়ে।

মানববন্ধনে অংশ নেয়া কিছু শিক্ষার্থী
মানব বন্ধন শষে  বিশ্ববিদ্যালেয়র সিনিয়র শিক্ষার্থীরা সকল শিক্ষার্থীদের উদ্যেশে সংক্ষিপ্ত বক্তব্য রাখেন। তার সেখানে একটা বিষয়ের উপর জোর দিয়ে বলেন, তারা বেশিরভাগ ই  মধ্যবিত্ত পরিবারের সন্তান। তার কোন সোনার চামচ মূখেদিয়ে জন্মায়নি। এ সময় সবাই মাননিয় অর্থমন্ত্রির কাছে আবেদন করে বলেন অবিলম্বে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালেয়র উপর আরোপিত ৭.৫% ভ্যাট করুন। শিক্ষাকে বাজেট গাটতি পূরনের কোন ম্যেশিন বানাবেন না।

No Vat on Education

এই কর্মসূচির  সমন্বয়কদের প্রতিনিদি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন আরেফিন মাহমুদুল হাসান। তিনি মানববন্ধন শেষে এক বক্ত্যবে ২০১০ সালে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালেয়র ২.৫% ভ্যাট আরোপের প্রসঙ্গ টেনে বলেন এই শিক্ষ্যার্থীদের আন্দোলনের মূখেই এটি পত্যাহার করা হয়েছিলো। আর এখন ২০১৫ সালের ৭.৫% ভ্যাট  পত্যাহারের জন্য তারা আরো কঠর আন্দোলোনে যেতে ও প্রস্তুত।

 "নো ভ্যাট অন এডুকেশনের" কর্মসূচির প্রধান সমন্বয়ক ফারহান হাবীব।

আগামী ৯ জুলাই ধানমন্ডি ৭/এ সড়কে সকাল ১১ টা থেকে প্রতিবাদী কার্টুন প্রদর্শনী, সড়ক আল্পনা ও পথ নাটকের আয়োজন করেছে সমন্বয় কমিটি।

গত ৫ জুলাই প্রেসক্লাবে এক বিক্ষোভ সমাবেশ থেকে সরকারকে ৩১ জুলাই পর্যন্ত ভ্যাট প্রত্যাহারের আলটিমেটাম ঘোষনা দেয় "নো ভ্যাট অন এডুকেশন"।


শেষ হলো আশা ইউনিভার্সিটির Inter Dep. Cricket Trunament-2015

শেষ হলো আশা ইউনিভার্সিটির Inter Dep. Cricket Trunament-2015
আজ (১৫ই এপ্রিল)  ফাইনাল খেলার খেলার পর পুরুষ্কার বিতরনির মাধ্যমে শেষ হলো আশা ইউনিভার্সিটি আয়োজিত Inter Department Cricket Trunament-2015।
বিজয়ি দলের জন্য ট্রপি নিয়ে অপেক্ষা
আজ (১৫ই এপ্রিল)  সর্ব মোট খেলা হয় ৩ ম্যাচ। দুই ম্যাচ সেমি ফাইনাল আর এক ম্যাচ ফাইনাল। আজ সকাল ৯.০০ টায় প্রথম সেমিফাইনাল  এবং বেলা ১১.০০ টায় ২য় সেমিফাইনাল অনুষ্ঠিত হয়। প্রথম ম্যাচে Apps Kings মোকাবিলা করে Law gladiators কে ম্যাচে Law gladiators সহজ জয় তুলে নেয় সেই সাথে তারা উঠে যায় ফাইনালে।  ২য় ম্যাচে BBA Storns কে মোকাবিলা করে  Law Lion’s। এ ম্যাচে Law Lion’s প্রথমে ব্যাট করে BBA Storns কে টার্গেট দেয় ৮৫ রান। জবাবে BBA Storns ব্যাট করতে নেমে ৫ উইকেটে ৮ বল হাতে রেখে জয় পায়। আর এর সাথেই তার চলে যায় ফাইনালে।
বিজয়ের ট্রপি হাতে নেয়ার সময় BBA Storns এর সদস্যরা
ফাইনাল ম্যাচ অনুষ্ঠিত হয় Law gladiatorsVS BBA Storns এর। টান টান উত্তেজনা পূর্ন ও হড্ডাহাড্ডি লড়াইয়ের এই ম্যাচে জয় পায় BBA Storns। BBA Storns টসে জিতে Law gladiators কে ব্যাটিং এ পাঠায়। ব্যাট করতে নেমে Law gladiators ১০ ওভারে সংগ্রহ করে ৮৮ রান। জবাবে ব্যাট করতে নেমে BBA Storns কিছুটা উইকেট বিপর্যয়ের মধ্যে
অথিতিরা তাদের আসনে বসে আছেন
পড়ে।  BBA Storns প্রথমেই তাদের ওপেনিং ব্যাটসম্যান সরূপ, এবং ওয়ান ডাউনে নামা বাদশার উইকেট হারিয়ে ফেলে। কিন্তু অপর প্রান্তে তাদের আরেক ব্যাটসম্যান অন্তু প্রানপন লড়ে যান। আর তাকে বাকি ব্যাটসম্যানরা একটু একটু করে সঙ দিতে থাকে। আর এরই মাজে অন্তু তুলে নেয় ২৯ রান। শেষ ওভারে দরকার ছিল ৫ রানের। কিন্তু ১ রান করেই অন্তু ফিরে আসে রান আউট হয়ে। আর তখন মাঠে নামে পলাশ আর ক্রিজের অপর প্রান্তে থাকে বেলাল।
আর পলাশের ৬ এর মাধ্যামে আসে বিজয়ের ৪ রান। এরই সাথে Inter Department Cricket Trunament-2015 এর অপরাজিত  বিজয়ী হয় BBA Storns।আর রানার্স আপ হয় Law gladiators। Law gladiators ও অপরাজিত ভাবে ফাইনালে উঠে।
পুরষ্কার বিতরিনী
ম্যান অব দ্যা ফাইনালের  ট্রপি নিচ্ছেন অন্তু
 পুরষ্কার বিতরিনী অনুষ্ঠানে সকল ম্যাচের ম্যান অব দি ম্যাচের পুরষ্কার দেয়া হয়।এই ট্রুনামেন্টের ম্যান অব দি ট্রুনামেন্ট হয় Law gladiators এর খেলয়ার রোজ। রোজ ৪ ম্যাচে ম্যান অব দি ম্যাচ নির্বাচিত হন। অন্য দিকে ম্যান অব দি ফাইনাল নির্বাচিত  হন BBA Storns এর অন্তু। তিনি ফাইনাল সহকারে ৪ বার ম্যান অব দি ম্যাচ নির্বাচিত হন।

এ সময় উপস্থিত ছিলেন ভার্সিটির ভাইস চেঞ্চেলর ড. ডালেম চন্দ্র বার্মন, ট্রেজারার এ.কে.এম হেলাল-ইজ্জামান, রেজিষ্টার খালেকুর জামান সহ ভার্সিটির বিভিন্ন অনুষধের শিক্ষকগন। এ সময় বিজয়ীদের হাতে ট্রপি তুলে দেন সম্মানিত ভাইস চেঞ্চেলর।
পুরষ্কার বিতরনী অনুষ্ঠানে  বক্তারা আশাব্যাক্ত করেন ভবিষ্যতে আরো বড় আকারে এই ট্রুনামেন্ট আয়োজন করতে পারবেন। এখান থেকেই একদিন জাতিয় পয্যায়ের খেলয়ার তৈরি হবে।

চলুন তাহলে আজকের বিজয়ি দলের কিছু  আনন্দগন মহির্ত দেখে নিই-
সাক্ষ্যাতকার দিচ্ছেন অন্তু

দর্শকদের একাংশ

গ্যাংনাম স্টাইল


সেলপি টাইম
উইন টাইম