Showing posts with label ক্রিকেট. Show all posts
Showing posts with label ক্রিকেট. Show all posts

দেখে নিন আপনার প্রিয় ক্রিকেরটার মাশরাফির অতিত এবং বর্তমান

 দেখে নিন আপনার প্রিয় ক্রিকেরটার মাশরাফির অতিত এবং বর্তমান
মাশরাফি বিন মুর্তজা।  বাংলাদেশী ক্রিকেটার। বর্তমান বাংলাদেশ জাতিয় টি-২০ দলের অধিনায়ক। ২০০১ সালে জিম্বাবুয়ের  বিরুদ্ধে অভিষেক হয় এই ক্রিকেটারের। মাশরাফি বাংলাদেশের হয়ে অধিনায়কত্ব করে ১টি টেস্ট, ৭টি ওয়ান ডে ম্যাচ ২০০৯ এবং ২০১০ সালের মধ্যে। এর পরেই মাশরাফি বড় ধরনের ইঞ্জুরিতে পড়েন। আর তখন মাশরাফির জায়গায় আসেন সহকারি অধিনায়ক সাকিব আল হাসান।

মাশরাফির ক্রিকেট ক্যারিয়ারের চির শ্ত্রু হয়ে দাঁড়ায় ইঞ্জুরি। এ পর্যন্ত তার হাটু এবং  গোড়ালীতে ১০ বার অপারেশন করা হয়।ক্রিকেট বিশ্বের কাছে এ এক বিস্ময় যে একজন পেস বোলার এত বার অপারেশন করার পরও কি ভাবে মাঠে  ফিরে আসতে পারে। এর ফলে যে কোন সময় সে পঙ্গুত্ব বরন করতে পারে।
সাধারনত মাশরাফির বোলিং স্পিড ১৩৫ কি.মি./ঘন্টায়।

মাশরাফি ২০০৯ সালে ইন্ডিন প্রিমিয়ার লিগে কলকাতা নাইট রাইডার্স এর হয়ে মাঠে নামেন।
বাইক প্রিয় মর্তুজাকে সবাই খুব হাসিখুশি আর উদারচেতা মানুষ হিসেবেই জানে। প্রায়শঃই তিনি বাইক নিয়ে স্থানীয় ব্রিজের এপার-ওপার চক্কর মেরে আসেন। নিজের শহরে তিনি প্রচণ্ড রকমের জনপ্রিয়। এখানে তাকে "প্রিন্স অব হার্টস" বলা হয়।

মাশরাফি ২০০৩-২০০৪ ব্যাচে জাহাঙ্গির নগর বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হয় সাইকোলজি বিভাগে।  এর আগে নিজ শহরেরই সরকারি ভিক্টোরিয়া কলেজে পড়ার সময় সুমনা হক সুমির সাথে তার পরিচয় হয়। দু'জনে ২০০৬ সালে বিবাহসূত্রে আবদ্ধ হন।


ব্যক্তিগত তথ্যঃ

পুরো নামঃ মাশরাফি বিন মুর্তজা
জন্মঃ ৫ অক্টোবর, ১৯৮৩
ডাক নামঃ কৌশিক, নড়াইল এক্সপ্রেস, ম্যাশ
উচ্চতাঃ ৬ ফুট ৩ ইঞ্চি (১.৯১ মিটার)
ব্যাটিং ধরনঃ ডানহাতি।
বোলিংঃ ডানহাতি মিডিয়াম পেস।
রোলঃ বোলার, বাংলাদেশ ক্রিকেট অধিনায়ক।



serverpoint hosting banner

আন্তরজাতিক তথ্যঃ

জাতিয়তাঃ বাংলাদেশী
টেস্ট অভিষেকঃ ৮ নভেম্বর, ২০০১। বিপক্ষ দল জিম্বাবুয়ে ( ক্যাপ নংঃ ১৯)
OID অভিষেকঃ ২৩ নভেম্বর, ২০০১ । বিপক্ষ দল জিম্বাবুয়ে ( ক্যাপ নংঃ ৫৩)
T20 অভিষেকঃ  ২৮ নভেম্বর ২০০৬। বিপক্ষ দল জিম্বাবুয়ে ( ক্যাপ নংঃ ৪)


লিগে খেলার তথ্য

সাল দল
২০০২ থেকে বর্তমান খুলনা ডিভিসিন
২০০৯ কলকাতা নাইট রাইডার্স
২০১২ ঢাকা গ্লাডিএটরস
২০১৫ থেকে বর্তমান কুমিল্লা ভিক্ট্রোরিয়াস
ক্রিকেট মাঠের তথ্যঃ


প্রতিযোগিতা Test ODI First Class List A T20
ম্যাচ ৩৬ ১৬০ ৫৪ ২০৬ ৪৯
রান ৭৯৭ ১৪৪২ ১৪৩৩ ২৩৮৫ ৩৬৬
ব্যাটিং অ্যাভারেজ ১২.৮৫ ১৪.৫৬ ১৬.১০ ১৭.৫৩ ১৪.৬৪
১০০/৫০ ০/৩ ০/১ ১/৬ ১/৭ ০/০
সর্বোচ্চ রান ৭৯ ৫১* ১৩২* ১০৪ ৩৬
মোট বলের পরিমান ৫৯৯০ ৭৯৫৭ ৮৬৭৩ ১০১৪৯ ১০২৯
উইকেটের পরিমান ৭৮ ২০৪ ১২৯ ২৭৯ ৩৮
বোলিং অ্যাভারেজ ৪১.৫২ ৩০.৭৬ ৩৫.১৯ ২৮.৫৫ ৩৫.৮৬
১ ম্যাচে ৫ উইকেট পেয়েছেন
১ ম্যাচে ১০ উইকেট
বেস্ট বোলিং ৪/৬০ 6/26 ৪/২৭ ৬/২৬ ৪/১৯
ক্যাচ ৫০ ২৩ ৬৭

রেকর্ডঃ 


টেস্ট ম্যাচ
  • ৯ নম্বর উইকেটে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ রানের জুটি। শাহাদাত হোসেনের সাথে ৭৭ রান করেন ২০০৭ সালে ১৮ই মে ইন্ডিয়ার বিপক্ষে।
  •  বাংলাদেশের খেলোয়াড়দের মধ্যে সবচেয়ে বেশি স্টাইক রেট। ৬৭.২০ (১০০০ বা তার বেশি বলে)
ওয়ান ডে ম্যাচঃ

  • ৯ নম্বর উইকেটে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ রানের জুটি। সাকিব আল হাসান এর সাথে ৯৭ রান করেন ২০০৭ সালে ১৬ই এপ্রিল পাকিস্তানের বিপক্ষে।
  •  বাংলাদেশের খেলোয়াড়দের মধ্যে সবচেয়ে বেশি স্টাইক রেট। ৮৬.৪৬ (১০০০ বা তার বেশি বলে)



 বাংলাদেশ জাতীয় ক্রিকেট দলের অধিনায়ক ও দেশের ইতিহাসে অন্যতম সেরা পেসার মাশরাফি বিন মুর্তজার জীবনীভিত্তিক বই 'মাশরাফি'-এর মোড়ক উন্মোচন করা হয় গত ১৭ই জানুয়ারি ২০১৬ তারিখে।
এদিন সকালে খুলনায় একটি হোটেলে বইটির মোড়ক উন্মোচন করেন জাতীয় দলের কোচ চান্দিকা হাতুরুসিংহে ও মাশরাফি বিন মুর্তজা। বইটি লিখেছেন দৈনিক ইত্তেফাকের ক্রীড়া সাংবাদিক দেবব্রত মুখোপাধ্যায়।

বইটি প্রকাশ করেছে বাংলাদেশি ক্রিকেট সমর্থকদের সংগঠন বাংলাদেশ ক্রিকেট সাপোটার্স অ্যাসোসিয়েশন (বিসিএসএ)।

(বিঃ দ্রাঃ উপরের বেশির ভাগ তথ্য পরিবর্তন যোগ্য) 

আপনার প্রিয় দলের জার্সিকে কোনটি? এখনই ভোট করে জানিয়ে দিন

আপনার প্রিয় দলের জার্সিকে কোনটি? এখনই ভোট করে  জানিয়ে দিন
ক্রিকেট খেলায় সেরা জার্সি কোনটি?? এই বিষয় নিয়েই চলছে  ভোটা- ভোটি।
ESPN ক্রিকইনফো আয়োজন করেছে  Cricket in colour - What's your favourite team kit? নামে এই এভেন্টের। এখানে আপনি আপনার প্রিয় দলের জার্সিকে ভোট করতে পারবেন। 

এই ওয়েব সাইটে বাংলাদেশের 'Green and red" নামের শিরনামে জার্সি দেখাচ্ছে। এখানে বাংলাদেশ বেশ সুবিধা জনক অবস্থানে আছে। বাংলাদেশের অবস্থান এখন এক নম্বর এ। তাই এখনই বাংলাদেশের জার্সিকে ভোট করতে নিছের লিঙ্ক এ গিয়ে ভোট দিন।


Green & Red

জেনে নিন বাংলাওয়াশ এর ইতিহাস

জেনে নিন বাংলাওয়াশ এর ইতিহাস
বাংলাওয়াশ! বাংলাদেশ ক্রিকেট দলের বদৌলতে সবাই এই শব্দের সাথে বেশ পরিচিত। কিন্তু আপনি এই বাংলাওয়াশ কোথা থেকে আসলো?? কে প্রথম এই বাংলাওয়াশ এর সূত্র পাত করে?? কি জানেন না তো! আর তাই আপনাদের জন্য আজকের এই আয়োজন। তা হলে জেনে নিন কে এই বাংলাওয়াশ এর সূত্রপাত ঘটায়।
ক্যালেন্ডারে্র তারিখ ১৭ই অক্টোবর ২০১০। মিরপুরে বাংলাদেশ-নিউজল্যান্ড সিরিজের শেষ ম্যাচ। ৫ ম্যাচের সিরিজ হলেও প্রথম ম্যাচটি বৃষ্টির কারণে পণ্ড হয়ে যায়। প্রথম তিনটি ম্যাচেই জয় লাভ করে বাংলাদেশ। সিরিজের শেষ ম্যাচে তখন শ্বাসরুদ্ধকর পরিস্থিতি। নিউজল্যান্ডের দরকার ৪ বলে ৪ রান। বল হাতে রুবেল হোসেন। নিউজল্যান্ডের শেষ ব্যাটসম্যান কাইলি মিলসকে বোল্ড করে ম্যাচ জয়ের সঙ্গে সঙ্গে হোয়াইটওয়াশও নিশ্চিত করলেন রুবেল। ধারাভাষ্য কক্ষ থেকে আতাহার আলী খান বলে উঠলেন, বাংলাওয়াশ। ক্রিকইনফোতে লেখা হলো- আতাহার আলী খান এই হোয়াটওয়াশের নাম দিয়েছেন বাংলাওয়াশ।
এরপর থেকে বাংলাওয়াশ শব্দটি ক্রিকেট ইতিহাসেরই অংশ হয়ে যায়। বাংলাদেশের সীমানা পেরিয়ে বিশ্বের নানা সংবাদমাধ্যমে ব্যবহৃত হয় এ শব্দ। বাংলাদেশের সামনে এখন আরেকটি ঐতিহাসিক বাংলাওয়াশের সুযোগ। পাকিস্তানকে বাংলাওয়াশ করার স্মৃতিটা একেবারেরই টাটকা। এমন মধুর স্মৃতি নিউজিল্যান্ড, জিম্বাবুয়েরের বিরুদ্ধেও পেয়েছিলাম আমরা। তবে ভারতকে বাংলাওয়াশ করতে পারলে তা হবে অনন্য। এমনিতে গতকিছুদিন বাংলাদেশ-ভারত লড়াই মাঠ এবং মাঠের বাইরে উত্তাপ ছড়াচ্ছে। অনেকেই বলছেন, ভারত-পাকিস্তান লড়াই একসময় যেমন ক্রিকেটে সবচেয়ে উত্তেজনাময় ছিল, বাংলাদেশ-ভারত ম্যাচও তাই হবে।
এমনিতে টিম বাংলাদেশ শান্ত। ভারতকে দু ম্যাচে উড়িয়ে দেয়ার পরও কোন কোন হাকডাক নেই। ভারতীয় দলকে প্রাপ্য সম্মানই দিচ্ছেন তারা। তবে ভেতরে ভেতরে প্রস্তুত হচ্ছেন সবাই। মাশরাফি থেকে মুস্তাফিজুর- সবাই দৃড় সংকল্পবদ্ধ। ভারতকে বাংলাওয়াশের এমন সুযোগ হারাতে চায় না বাংলাদেশ।


খবর ইন্টারনেট

ভারত সমর্থক সুধীরের উপর উপর কি হামলা হয়েছে? (প্রমান সহ)

ভারত সমর্থক সুধীরের উপর উপর কি হামলা হয়েছে? (প্রমান সহ)
 খেলা শেষে মিরপুর স্টেডিয়ামের বাইরে ভারত সমর্থক সুধীর গৌতমের উপর হামলা হয়েছে বলে ভারতীয় গণমাধ্যম দাবি করেন।
কিন্তু এই সুধীর  গোতম এর উপর হামলা নিয়ে চলছে ব্যাপক আলোচনা। এক কথায় ঝড় বয়ে যাচ্ছে। এই বিষয়ে ABP News youtube এ একটি ভিডিও আপলোড করে। আর সেই ভিডিও নিয়েই বাংলাদেশী সমর্তকরা সামনে এগেয়ে যাচ্ছেন।
বাংলাদেশ এই সমর্থকদের দাবি ভিডিওটি এক দিন আগে ধারন করা।  নিছে এই ব্যাপারে কিছু ফেইজবুক স্ট্যাটাস ও কমেন্ট দেয়া হল  পাঠকদের শুবিধার জন্য

সাইবার ৭১ এর পেইজের স্ট্যাটাস এইরকম
"মিরপুরে দ্বিতীয় ওয়ানডেতে ভারতের বিপক্ষে সিরিজ জয়ের পর স্টেডিয়ামের বাইরে বাংলাদেশী সমর্থকদের আক্রোশের শিকার হয়েছেন শচীন টেনডুলকার ও ভারতীয় ক্রিকেটের ভক্ত ‘সুধীর'।
এমন কথা জানিয়ে সংবাদ প্রকাশ করেছেন ভারতীয় বিভিন্ন সংবাদ মাধ্যম। কিন্তু, এবিপি নিউজ তাদের ইউটিউব চ্যানেলে এ বিষয়ে সুধীরের সাক্ষাতকারের যে ভিডিও প্রকাশ করেছে, তাতে দেখা যাচ্ছে কিছুটা অসঙ্গতি। ২১ তারিখে দিবারাত্রির দ্বিতীয় ওয়ানডে শেষ হতে হতে মিরপুরে রাত হয়ে যাওয়াটাই স্বাভাবিক। অথচ সুধীরের যে সাক্ষাতকার ভিডিওতে দেখা যাচ্ছে সেখানে তিনি কথা বলেছেন দিনের আলোতে। আর সেটা যদি পরদিন সকালের সাক্ষাতকার হয়ে থাকে তবে ভিডিওটি অবশ্যই ২২ তারিখে তৈরি হবার কথা। কিন্তু ইউটিউবে দেখা যাচ্ছে ভিডিওটি প্রকাশ করা হয়েছে ২১ তারিখেই!

তাই সাইবার ৭১ এর পক্ষ থেকে সবাইকে এই ধরনের গুজব কানে না দেয়ার পরামর্শ দিচ্ছে...
.
বিঃদ্রঃ রেন্ডিয়ারা ভাল ছবি করলেও, নাটক করতে গিয়ে ধরা খেয়ে যায়! যেমন টা এই নাটকে ছিলো...  তবে, নাটক টা ঠিক ঠাক হলো না!"
ভিডিও টি (পোষ্ট এর নিছে দেয়া হল)
এই স্ট্যাটাস এর নিছের একটা  কমেন্ট
রিয়াদ সিদ্দিক নামে একজন লিখেছেন সুধীরগৌতম নামের এক ইন্ডিয়ান ভক্তকে দিয়ে ভারত নতুন নাটক করালো আর স্বেই নাটক ধরাও খেয়ে গেল। ছি! এত বাজে ভাবে হেরেছে তাও শিক্ষা হলো না! এবার প্লেয়ার আম্পায়ার ছেড়ে দর্শককে দিয়ে নাটক করিয়ে বাংলাদেশকে অপমান করার চেষ্টা। যাই হোক, স্বেই সুধীর গৌতমের কাহিনী নাটক হিসেবেই বের হয়েছে। আসলেই, _________ লেজ কখনও সোজা হয় না। বলতেই হল।

তবে এখানে অনেকেই ভারতের অনেক ওয়েব সাইট হ্যাক করার কথা বলেছেন।
 




এই ভিডিওর নিছের কিছু কমেন্ট নিচে তুলে ধরা হল


মোঃ জনি মিয়া নামে একজন কমেন্ট করেন এরকম

বাংলাদেশ নিয়ে Sudhir Gautam এর মিথ্যাচারটির বিশ্লেষনঃ  ভিডিও লিংকঃ https://www.youtube.com/watch?v=10pkA8QUy84 Video ID: 10pkA8QUy84 Upload Date (YYYY/MM/DD): 2015-06-22 Upload Time (UTC): 05:24:07 Convert to Sever Zone time (USA): Monday, 22 June 2015, 01:20:00 (UTC-4 hours) অতএব সার্ভার টাইম যেহেতু ২৪ ঘন্টার হিসেবে হয় যেখানে AM/PM নেই সেহেতু ভিডিওটি ২২জুন মধ্যরাতে অর্থাৎ খেলা শেষ হওয়ার কিছুক্ষন পরে আপলোড করা হয়েছে। জাতীয় আবালীয় সমিতির কাছে প্রশ্নঃ ১। খেলা শেষ হওয়ার কিছুক্ষন পরেই দিনের আলো কোথা থেকে আসলো?  ২। ভারতীয় কয়েকটা চ্যানেলে (G NEWS) বলছে প্রথম ওয়ানডের পরে আবার কয়েকটা চ্যানেলে বলছে দ্বিতীয় ওয়ানডের পরে। কোনটা সঠিক? ৩। মিরপুরের ঐ জনসমুদ্রে সে ঐ মুহূর্তে সিএনজি পেলো কোথথেকে?  ৪। সে সিএনজিতে করে কোথায় যেতে চাচ্ছিলো?
পারভেজ আলম নামে একজন
বাংলাদেশীদের অতিরিক্ত সরলতা অনেক সময় বিপদের কারণ হয়ে দাঁড়ায়। ফেসবুকের হোমপেজে টিম ইন্ডিয়ার এক সমর্থক সুধির গৌতমের ওপর হামলার বিষয়টি নিয়ে সবাই বেশ ছেন্টিমেন্টাল হয়ে গেছেন। কে বা কারা হামলা করলো, তার জন্য জাতিগতভাবে দুঃখ প্রকাশ করে ক্ষমা-টমা চাইছেন, কেউ কেউ আরেক ধাপ এগিয়ে গিয়ে জাতিগতভাবে লজ্জা প্রকাশ করছেন। এবার আসুন ভারতের ABP News কর্তৃক ইউটিউবে আপলোড করা মূল ভিডিওটি দেখি। ১/ সুধির গৌতমের সাক্ষাৎকার নেয়া হয়েছে দিনের বেলা ২/ ভিডিওটি প্রকাশ হয়েছে ২১ জুন। ৩/ ভিডিওর বর্ননায় বলা হয়েছে এটা ২য় ওয়ানডে ম্যাচ শেষের ঘটনা। এবার একটু মাথা ঠাণ্ডা করে ভাবুন- খেলা শেষ হয়েছে ২১ তারিখ মধ্যরাতে। ভিডিও প্রকাশ হয়েছে একুশ তারিখে। তার আগেই সাক্ষাৎকার গ্রহণ করা হয়েছে। তাহলে ভিডিওতে দিনের আলো কোথা থেকে এলো?


এ ব্যাপারে মিরপুর থানা পুলিশও বলছে, ভারতীয় সমর্থকের উপর হামলার কোনো ঘটনাই ঘটেনি।
ডিএমপির মিরপুর বিভাগের উপ-কমিশনার কাইয়ুমউজ্জামান বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, স্টেডিয়ামসহ পুরো এলাকায় কঠোর নিরাপত্তার দায়িত্বে ছিল পুলিশ।
“অত্র এলাকায় কারও উপর কেউ হামলা করেছে বা আক্রমণ করেছে, এরকম কোনো ঘটনা আমার জানা নেই।”





ক্রিকেট নিয়ে পড়শির নতুন মিউজিক ভিডিও

ক্রিকেট নিয়ে পড়শির নতুন মিউজিক ভিডিও
চলছে বাংলাদেশ, ভারত ক্রিকেট সিরিজ। ইতিমধ্যে বাংলাদেশ প্রথম ম্যাচে ৭৯ রানের বিশাল জয় নিয়ে ৩ ম্যাচ সিরিজে ১-০ এগিয়ে গেল। আর এই আমেজ মূখর সময়ে পড়শি তৈরি করলো ক্রিকেট নিয়ে নতুন এক মিউজিক ভিডিও।
পড়শি

আজ রাত ৯ টায় ইউটিউবে পড়শি প্রকাশ করবেন তাঁর গাওয়া জনপ্রিয় গান ‘জয় হবেই হবে’-এর মিউজিক ভিডিও। দেশ ও দেশের খেলাকে কেন্দ্র করে নির্মিত গানের এই ভিডিওটি অনেকবার প্রকাশ করতে চেয়েও তারিখ পিছিয়েছেন পড়শি। তবে আজ ভিডিওটি প্রকাশ পাবে বলে নিশ্চিত করেছেন পড়শির বড় ভাই স্বাক্ষর এহসান।
রবিউল ইসলাম জীবনের লেখা এই গানটির সুর ও সংগীতায়োজন করেছেন ইমরান এবং ভিডিওটি নির্মাণ করেছেন চন্দন রায় চৌধুরী। বাংলাদেশের সিলেট, কক্সবাজার, বান্দরবান, ঢাকাসহ বেশ কিছু জায়গায় ভিডিওটির দৃশ্য ধারণ করা হয়েছে। ভিডিওতে পড়শিকে শাস্ত্রীয় নৃত্যশিল্পী হিসেবে দেখা যাবে।
এতে পড়শির সঙ্গে মডেল হয়েছেন সোয়েল সিরাজ ও আশফাক রানা।


ভারতের সঙ্গে বাংলাদেশের ক্রিকেট ম্যাচ চলছে। এমন সময়ে পড়শির গানটি সবাই পছন্দ করবেন বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা। আর পড়শি নিজেও ক্রিকেট খেলা পছন্দ করেন। তিনি একা একা ক্রিকেট খেলা দেখেন না। বাসার সবাইকে নিয়ে খেলা দেখতে পছন্দ করেন। বাংলাদেশের মুশফিকের খেলা খুব পছন্দ করেন পড়শি। ভিডিওর একটি অংশে পড়শি ক্রিকেট খেলছে এমন দৃশ্যও দেখা যাবে।
এ প্রসঙ্গে পড়শি বলেন, ‘গানটি দেশের। আমাদের দেশের ক্রিকেটাররা অনেক সুনাম অর্জন করেছে। তাই ভিডিওটিতে দেশের অন্যান্য ঐতিহ্যের পাশাপাশি আমরা ক্রিকেটও রেখেছি। আশা করছি গানটির মতো ভিডিওটিও সবাই অনেক পছন্দ করবে।’
রবিউল ইসলাম জীবন বলেন, ‘পড়শির অনেক গানের কথাই আমি লিখেছি। তবে এই গানের মধ্যে আলাদা ম্যাজিক আছে। লেখার সময় ভাবিনি গানটি এত জনপ্রিয়তা পাবে।’





খবরঃ Ntv Online

জেনে নিন ক্রিকেটার মুমিনুল হক সম্পর্কে

জেনে নিন ক্রিকেটার মুমিনুল হক সম্পর্কে
মুমিনুল হক বাংলাদেশের একজন তারকা ক্রিকেটার। বেশ অল্প সময়ের মধ্যে তৈরি করে ফেলেছেন নিজের ভক্তকূল। আর তাই মুমিনুল সম্পর্কে ভিক্তদের জানার আগ্রহ কম না।  তাই জেনে নিন মুমিনুল সম্পর্কে আবু জাফর সিদ্দিক এর লেখা থেকে। 

১৯৯১ সাল, ৯নং মাস সেপ্টেম্বরের ২৯ তারিখ! এত গুলো নয়এর মাঝে পৃথিবীর বৃহত্তম সুমদ্র সৈকতের শহর কক্সবাজারে জন্ম নিল এক হ্যা’! একটি ফুটফুটে শিশু। বাবা মা হয়তো চেয়েছিলেন তাদের আদরের সন্তানটি পৃথিবী ব্যাপি তার সৌরভ ছড়াক! তাই নামটাও ঠিক করা হলো সৌরভ। ভাল নাম মুমিনুল হক। ৬ষ্ট শ্রেণী পর্যন্ত জন্মস্থানেই পড়ালেখা করার পর ২০০৪ সালের জুলাই মাসে সৌরভ ভর্তি হন সাভার জিরানীতে অবস্থিত বিকেএসপির (বাংলাদেশ ক্রিড়া শিক্ষা প্রতিষ্ঠান) ক্রিকেট বিভাগে। 



সমুদ্র পাড়ে বেড়ে উঠা এই ছোট খাট আকৃতির ছেলেটি যে একদিন বিশ্বক্রিকেটেই নিজের সৌরভ ছড়িয়ে এ দেশের মুখ উজ্জ্বল করবে সেটাই বা কে ভেবেছিল? ৫ ফিট সাড়ে তিন ইঞ্চি একজন ক্রিকেটারের ব্যাটে যে এতটা ধার থাকতে পারে সেটা এর আগে ক্রিকেট বিশ্বের খুব একটা বেশি দেখার সৌভাগ্য হয়নি। ক্রিকেটের গ্রামার মেনে ব্যাট করা এই ক্লাসিকাল ব্যাটসম্যানের ব্যাটে রান বন্যা যেন লেগেই আছে।  
মাত্র বছর দুয়েক আগে (৮ মার্চ, ২০১৩)  শ্রীলংকার বিপক্ষে অভিষেক হওয়ার পর এই বাঁহাতি ব্যাটসম্যান এখন পর্যন্ত ১৪ টি টেস্টে ২৭ বার ব্যাট করার সুযোগ পেয়েছেন। খেলছেন ৯ টি অর্ধশতক ও ৪ টি অনবদ্য শত রানের ইনিংস। ৬০ গড়ে ১৩৮০ রান করা এই বাঁহাতি ব্যাটসম্যান বাউন্ডারির বাইরে বল আছড়ে ফেলছেন ১৬১ বার। ওভার বাউন্ডারি একটি। আরে তাতেই চাপা পড়েছে বিশ্বের নাম করা সব ব্যাটিং লেজেন্ডদের কীর্তি। টানা ১১ ম্যাচে পঞ্চাশোর্ধ রান করা এই টাইগার ভেঙেছেন শচিন টেন্ডুলকার ও জন এডরিখ এর রেকর্ড, ভাগ বসিয়েছেন বিরেন্দর শেবাগ, গৌতম গম্ভীর ও ভিভ রিচার্ডসের মত ব্যাটসম্যানদের রেকর্ডে। আর ঘাড়ে নিশ্বাস ফেলছেন টানা ১২ ম্যাচে পঞ্চাশোর্ধ রান করা প্রোটিয়াস কাপ্তান এবি ডি ভিলিয়ার্সের। ১০ জুন থেকে ফতুল্লায় শুরু হতে যাওয়া ভারত সিরিজের একমাত্র টেস্টে সাম্প্রতিক সময়ের সেরা এই ব্যাটসম্যানকে ছুঁয়ে আরেকটি মাইল ফলকের শীর্ষে উঠে আসবেন বাংলার ছোট্ট ব্রাডম্যানএমনই প্রত্যাশা ভক্তদের।    

টেস্ট ক্রিকেটে টানা ১০এর অধিক ম্যাচে ৫০ কিংবা তারও বেশি রান



এ ছাড়া টানা ৮ টেস্টে এই কীর্তি গড়ার রেকর্ড রয়েছে ১০জন ব্যাটসম্যানের। যাদের মধ্যে স্যার গ্যারি সোবার্স, ভারতের ভিভিএস লক্ষ্মণ, ইংল্যান্ডের ওয়ালি হ্যামন্ড, গ্রাহাম গুচ, এন্ড্রু ফ্লিন্টফদের মত ব্যাটসম্যানরাও রয়েছেন। টানা ৭ টেস্টে এই কীর্তি গড়েছিলেন স্যার ডন ব্র্যাডম্যানও।

মুমিনুল হকের ৪ শতকের বিস্তারিতঃ 



সাগরের উত্তাল ঢেউ দেখে বেড়ে উঠা সৌরভস্বভাবে শান্ত সুলভ হলেও তার ব্যাটিংয়ে যেন সেই চেনা উত্তাল স্রোত, নিখুঁত সব ক্রিকেটীয় শট আর ধারাবাহিক রানে দিন দিন নিজেকে অন্য উচ্চতায় নিয়ে যাওয়া এই সৌরভ ক্রিকেটে আর কত সৌরভ ছড়াবেন সেটাই এখন দেখার বিষয়। বৃহত্তম সমুদ্র সৈকত পাড়ের ছেলেটি টেস্ট ক্রিকেটে সর্বাধিক রানের মালিকদের একজন হয়ে উঠুক সেই প্রার্থনা এদেশের ১৬ কোটি ক্রিকেট পাগল মানুষের।
সাগরের বুক থেকে জন্ম নেয়া বিরতিহীন ঢেউয়ের মত তার ব্যাট থেকে আসুক বিমোহিত করা সব ইনিংস আর রেকর্ড বইয়ে লিপিবদ্ধ হোক সৌরভময় সব কীর্তি। রচিত হোক একটি নামকরণের স্বার্থকতার গল্প!
সূত্রঃ টাইগার ক্রিকেট
 

এক দিনের ক্রিকেটে থাকছে না ব্যাটিং পাওয়ার প্লে সহ আরো অনেক কিছু

এক দিনের ক্রিকেটে থাকছে না ব্যাটিং পাওয়ার প্লে সহ আরো অনেক কিছু
ক্রিকেট সারা বিশ্বে কতটা জনপ্রিয় তা আমাদের সবারই জান। আর এই খেলাকে দিন দিন মোডিফাই করা হচ্ছে। আর সেই ধারাবাহিকতায় ক্রিকেটের নিয়মের মধ্যে আসছে ব্যপক পরিবর্তন।



ক্রিকেটের জনপ্রিয়তা বাড়ানো ও এটাকে আরো উপভোগ্য করতে বিশ্ব ক্রিকেটের সর্বোচ্চ সংস্থা আইসিসি প্রতিনিয়ত কোন না কোন পরিবর্তন নিয়ে আসছে ক্রিকেটীয় সংবিধানে। তারই ধারাবাহিকতায় ‘আইসিসি ক্রিকেট কমিটি’ গত ১৫ ও ১৬ মে মুম্ব্বাইতে ২ দিন ব্যাপি একটি আলোচনা সভার আয়োজন করে। ভারতের সাবেক ক্রিকেটার ও আইসিসি ক্রিকেট কমিটির চেয়ারম্যান  অনিল কুম্বলের সভাপতিত্বে ১৪ সদস্যের এই মিটিংয়ে ‘ক্রিকেট, ক্রিকেটার, আম্পায়ার ও মিডিয়া’ বিষয়ক নানা নিয়ম সংস্কারের প্রয়োজনীয়তা নিয়ে আলোকপাত করা হয়। 

এর মধ্যে এক দিনের ক্রিকেটে সাম্রতিক সময়ে ব্যাটসমানদের একক আধিপত্য বিষয়কে মাথায় রেখে কিছু পরিবর্তনের প্রস্তাবনার সিদ্ধান্ত হয়। এতে হয়তো ব্যাট-বলের খেলায় ব্যাটসম্যান ও বোলারদের লড়াইয়ে ফিরে আসবে ভারসম্য। 

প্রস্তাবনা একঃ 


“প্রথম ১০ ওভারে ১৫ গজ বৃত্তের মধ্যে দুইজন ‘ফিল্ডার/ক্যাচার’ রাখার যে বাধ্যতামুলক নিয়ম ছিল সেই নিয়মটি উঠিয়ে নেয়া হোক”।

ক্যাপ্টেন ৩০ গজের মধ্যে তার ফিল্ডারকে যেকোন জায়গায় দাড় করাতে পারবেন।

প্রস্তাবনা দুইঃ


“ব্যাটিং পাওয়ার প্লে” উঠিয়ে দেয়া হোক”। 


অর্থাৎ : ১১ থেকে ৪০ ওভারের মধ্যে বাধ্যতামুলক ৫ ওভারের ব্যাটিং পাওয়ার প্লে নিতে হয় ব্যাটিংয়ে থাকা দলকে। সেখানে মাত্র ৩ জন খেলোয়াড়কে দিয়ে বৃত্তের বাহিরে ফিল্ডিং করানো যায়। রান বন্যার এই ৫ ওভারটি উঠিয়ে দেয়ার পক্ষে আইসিসি ক্রিকেট কমিটি। 

প্রস্তাবনা তিনঃ 


“৪১-৫০ এই স্লগ ওভারে ৩০ গজ বৃত্তের বাহিরে ৫ জন ফিল্ডারকে ব্যবহার করার অনুমতি প্রদান করা হোক”। 

 অর্থাৎঃ  ১ থেকে ১০ অভারে ২ জন ফিল্ডার ৩০ গজের বাহিরে ফিল্ডিং করতে পারবেন। ১১ থেকে ৪০ অভারে ৪ জন ফিল্ডার আর শেষ ১০ ওভারে বৃত্তের বাহিরে থাকতে পারবেন ৫ জন ফিল্ডার।

এক দিনের ক্রিকেটে এই সকল পরিবর্তন সহ আরো কিছু ক্রিকেটীয় পরিবর্তনের সুপারিশের জন্য আইসিসির প্রধান নির্বাহীদের নিয়ে গঠিত কমিটির সাথে আলোচনা শেষে আগামি ২২-২৬ জুন আইসিসি বোর্ড কমিটির বার্ষিক সম্মেলনে প্রস্তাবনা ফাইল পেশ করা হবে। 

মিটিং পরবর্তী সিরিজ থেকে কার্যকর হতে পারে এই পরিবর্তিত নিয়মগুলো। এর ফলে ব্যাট-বলের ভারসম্যতা ক্রিকেটকে কি ধরনের উজ্জ্বলতা প্রদান করে সেটা দেখার অপেক্ষায় কোটি কোটি ক্রিকেট ভক্তরা। 
 -সূত্র টাইগার ক্রিকেট



শেষ হলো আশা ইউনিভার্সিটির Inter Dep. Cricket Trunament-2015

শেষ হলো আশা ইউনিভার্সিটির Inter Dep. Cricket Trunament-2015
আজ (১৫ই এপ্রিল)  ফাইনাল খেলার খেলার পর পুরুষ্কার বিতরনির মাধ্যমে শেষ হলো আশা ইউনিভার্সিটি আয়োজিত Inter Department Cricket Trunament-2015।
বিজয়ি দলের জন্য ট্রপি নিয়ে অপেক্ষা
আজ (১৫ই এপ্রিল)  সর্ব মোট খেলা হয় ৩ ম্যাচ। দুই ম্যাচ সেমি ফাইনাল আর এক ম্যাচ ফাইনাল। আজ সকাল ৯.০০ টায় প্রথম সেমিফাইনাল  এবং বেলা ১১.০০ টায় ২য় সেমিফাইনাল অনুষ্ঠিত হয়। প্রথম ম্যাচে Apps Kings মোকাবিলা করে Law gladiators কে ম্যাচে Law gladiators সহজ জয় তুলে নেয় সেই সাথে তারা উঠে যায় ফাইনালে।  ২য় ম্যাচে BBA Storns কে মোকাবিলা করে  Law Lion’s। এ ম্যাচে Law Lion’s প্রথমে ব্যাট করে BBA Storns কে টার্গেট দেয় ৮৫ রান। জবাবে BBA Storns ব্যাট করতে নেমে ৫ উইকেটে ৮ বল হাতে রেখে জয় পায়। আর এর সাথেই তার চলে যায় ফাইনালে।
বিজয়ের ট্রপি হাতে নেয়ার সময় BBA Storns এর সদস্যরা
ফাইনাল ম্যাচ অনুষ্ঠিত হয় Law gladiatorsVS BBA Storns এর। টান টান উত্তেজনা পূর্ন ও হড্ডাহাড্ডি লড়াইয়ের এই ম্যাচে জয় পায় BBA Storns। BBA Storns টসে জিতে Law gladiators কে ব্যাটিং এ পাঠায়। ব্যাট করতে নেমে Law gladiators ১০ ওভারে সংগ্রহ করে ৮৮ রান। জবাবে ব্যাট করতে নেমে BBA Storns কিছুটা উইকেট বিপর্যয়ের মধ্যে
অথিতিরা তাদের আসনে বসে আছেন
পড়ে।  BBA Storns প্রথমেই তাদের ওপেনিং ব্যাটসম্যান সরূপ, এবং ওয়ান ডাউনে নামা বাদশার উইকেট হারিয়ে ফেলে। কিন্তু অপর প্রান্তে তাদের আরেক ব্যাটসম্যান অন্তু প্রানপন লড়ে যান। আর তাকে বাকি ব্যাটসম্যানরা একটু একটু করে সঙ দিতে থাকে। আর এরই মাজে অন্তু তুলে নেয় ২৯ রান। শেষ ওভারে দরকার ছিল ৫ রানের। কিন্তু ১ রান করেই অন্তু ফিরে আসে রান আউট হয়ে। আর তখন মাঠে নামে পলাশ আর ক্রিজের অপর প্রান্তে থাকে বেলাল।
আর পলাশের ৬ এর মাধ্যামে আসে বিজয়ের ৪ রান। এরই সাথে Inter Department Cricket Trunament-2015 এর অপরাজিত  বিজয়ী হয় BBA Storns।আর রানার্স আপ হয় Law gladiators। Law gladiators ও অপরাজিত ভাবে ফাইনালে উঠে।
পুরষ্কার বিতরিনী
ম্যান অব দ্যা ফাইনালের  ট্রপি নিচ্ছেন অন্তু
 পুরষ্কার বিতরিনী অনুষ্ঠানে সকল ম্যাচের ম্যান অব দি ম্যাচের পুরষ্কার দেয়া হয়।এই ট্রুনামেন্টের ম্যান অব দি ট্রুনামেন্ট হয় Law gladiators এর খেলয়ার রোজ। রোজ ৪ ম্যাচে ম্যান অব দি ম্যাচ নির্বাচিত হন। অন্য দিকে ম্যান অব দি ফাইনাল নির্বাচিত  হন BBA Storns এর অন্তু। তিনি ফাইনাল সহকারে ৪ বার ম্যান অব দি ম্যাচ নির্বাচিত হন।

এ সময় উপস্থিত ছিলেন ভার্সিটির ভাইস চেঞ্চেলর ড. ডালেম চন্দ্র বার্মন, ট্রেজারার এ.কে.এম হেলাল-ইজ্জামান, রেজিষ্টার খালেকুর জামান সহ ভার্সিটির বিভিন্ন অনুষধের শিক্ষকগন। এ সময় বিজয়ীদের হাতে ট্রপি তুলে দেন সম্মানিত ভাইস চেঞ্চেলর।
পুরষ্কার বিতরনী অনুষ্ঠানে  বক্তারা আশাব্যাক্ত করেন ভবিষ্যতে আরো বড় আকারে এই ট্রুনামেন্ট আয়োজন করতে পারবেন। এখান থেকেই একদিন জাতিয় পয্যায়ের খেলয়ার তৈরি হবে।

চলুন তাহলে আজকের বিজয়ি দলের কিছু  আনন্দগন মহির্ত দেখে নিই-
সাক্ষ্যাতকার দিচ্ছেন অন্তু

দর্শকদের একাংশ

গ্যাংনাম স্টাইল


সেলপি টাইম
উইন টাইম






আশা ইউনিভার্সিটিতে শুরু হল Inter Department Cricket tournament-2015

আশা ইউনিভার্সিটিতে শুরু হল Inter Department Cricket tournament-2015
সামনে শুরু হতে যাচ্ছে ক্লেমন ইনডোর ক্রিকেট ট্রুনামেন্ট। আর তাই সব বিশ্ববিদ্যালয়ে চলছে তারই প্রস্তুতি বা বাছাই পর্ব। আর এই ধারাবাহিকতার ব্যতিক্রম নেই আশা ইউনিভির্সিটিতেও। আর তাই আশা ইউনিভার্সিটি থেকে আয়োজন করা হল ইন্টার ডিপার্টমেন্ট ক্রিকেট ট্রুনামেন্ট-২০১৫।
Inter Department Cricket tournament-2015


আজ ৯ই এপ্রিল সকাল ৯.০০ টায়  জাতিয় পতাকা উত্তোলনের মাধ্যমে ট্রুনামেন্টি উদ্ভোদন করেন আশা ইউনিভার্সিটির ভাইস চেঞ্চেলর প্রফেসের ড. ডালিম চন্দ্র বার্মন। এসময় আরও উপস্তিত ছিলেন ভার্সিটির ট্রেজারার ড. হেলাল-উজ্জামান, রেজিষ্টার ড. খালেকুর জ্জামান এবং বিভিন্ন ডিপার্টমেন্টের ডিন ও শিক্ষক গন।
এ সময়  সকল টিমের খেলোয়ারা উপস্থিত ছিল এবং তারা সমবেত কন্ঠে জাতিয় সঙ্গিতে অংশ নেয়।
এই ট্রুনামেন্টি গত ৬ এপ্রিল শুরু হওয়ার কথা থাকলেও বৈরি আবহাওয়ার কারনে খেলার তারিখ পেছাতে হয়।

জাতিয় পতাকা উত্তোলন কালে

ইন্টার ডিপার্টমেন্ট ক্রিকেট ট্রুনামেন্ট-২০১৫ এই আসরে ভিবিন্ন ডিপার্টমেন্ট থেকে দল গঠন করা হয়েছে ১৬টি। এই দল গুলোকে ভাগ করা হয়েছে ৪টি গ্রুপে। প্রত্যেক গুরুপে দুই'জন অতিরিক্ত সহ মোট ১২ জন  খেলোয়ার থাকছে।

গ্রুপ অনুযায়ী দলের নাম


Group A

Law Gladiators
Law Hurricane
14 Stars of Law
Pharma Knights

Group B

English Disperators
BBA Berness
BBA Storns
Tarrunno

Group C

Apps Kings
BBA Transforms
Unlock
ASA Super King

Group D

Law Lion’s
Legal Fighters 17th
Pharma Tigers
Confidence

আজ উদ্ভোদনি দিনে মোট ৪টি খেলা হবে। এই খবর লিখা পর্যন্ত দুটি খেলা সম্পন্ন হয়। প্রথম ম্যাচে মুখোমুখি হয় LAW Gladiators এবং 14 Stars of LAW. এই ম্যাচে LAW Gladiators সহজ জয় তুলে নেয়। আর দ্বিতিয় ম্যাচে মোকাবিলা হয় BBA Stroms VS English Desperados। এ ম্যাচে BBA Stroms ২ ওভার হাতে রেখে ৬ উইকেটে জয় পায়।
এই ট্রুনামেন্ট থেকেই বাছাই করা হবে কারা ইনডোর ক্রিকেট খেলবে।


নিয়মিত আপডেট পেতে আমাদের  facebook পেইজে লাইক দিন। 

দেখুন ক্রিকেট নিয়ে নির্মিত বাংলাদেশের প্রথম গান সাথে জানুন ICC Trophy1997 সম্পর্কে

দেখুন ক্রিকেট নিয়ে নির্মিত বাংলাদেশের প্রথম গান সাথে জানুন ICC Trophy1997  সম্পর্কে
1997 ICC Trophy হাতে আকরাম খান
বাংলাদেশ ক্রিকেট ১৯৯৭ সালে আই সি সি ট্রপি জিতে। আর এই খুসিতে দেশের জনপ্রিয় ম্যাগাজিন অনুষ্ঠান ইত্যাদির সোজন্যে হানিপ সংকেত নিন্মান করেন ক্রিকেট নিয়ে প্রথম গান। গানটিতে উঠে আসে সাধারন মানুষ কি ভাবে উয্যাপন করেছিলো সেই দিনটি।



চলুন গানটি দেখের আগে আই সি সি ট্রপি ১৯৯৭ একটু রিভিউ দেখে নিই
আই সি সি ট্রপি ১৯৯৭ এ বাংলাদেশ প্রথম রাউন্ডে পড়ে গ্রুপ 'B' তে। এই গ্রুপে বাংলাদেশ মোকাবেলা করে- ডেনমার্ক, আরব-আমিরাত, মালেশিয়া, পচ্চিম আফ্রিকা, আর্জেন্টিনা'র সাথে।

সব গুল ম্যাচ জিতে পয়েন্ট টেবিলের র্শীষে থেকেই বাংলাদেশ প্রথম রাউন্ড শেষ করে।

দ্বিতিয় রাউন্ডে বাংলাদেশ মোকাবিলা করে হংকং কে। এ ম্যাচে বাংলাদেশ জয় পায় ৭ উইকেটে।

তার পরের ম্যাচে মোকাবিলা করে আয়ারল্যান্ডকে।  এই ম্যাচে আয়ারল্যান্ড ৪৯.১ ওভারে সংগ্রহ করে ১২৯ রান। জবাবে বাংলাদেশ ব্যাট করতে নেমে ৬.৪ ওভার খেলার পর মাঠ পিচ্চিল থাকার কারনে ম্যাচটি বাতিল করা হয়।
এর পরের ম্যাচে বাংলাদেশ মোকাবিলা করে নেদারল্যান্ডকে। এই ম্যাচে ড্রাক & লুইস পদ্ধতিতে বাংলাদেশ জয় পায় ৩ উইকেটে।
এই গ্রুপেও বাংলাদেশ থাকে পয়েন্ট টেবিলের শির্ষে। এরই সাথে বাংলাদেশ উঠে যায় সেমি-ফাইনালে।
সেমি-ফাইনালে বাংলাদেশ মোকাবিলা করে স্কটল্যান্ডের। এই ম্যাচে স্কটল্যান্ড টসে জিতে বাংলাদেশকে ব্যাটিংএ পাঠায়। প্রথমে ব্যাটিং করে বাংলাদেশ সংগ্রহ করে ২৪৩/৪ (৫০ ওভার)। বাংলাদেশের পক্ষে সর্বোচ্চ রান করেন খালেদ মাসুদ ৭০(১৩৬)। জবাবে ব্যাট করতে নেমে স্কটল্যান্ড সংগ্রহ করে ১৭১/১০(৪৪.৫ ওভার)। এ ম্যাচে মোহাম্মদ রফিক ৫.৫ ওভারে ২৫ রান দিয়ে তুলে নেন ৪ উইকেট।  আর বাংলাদেশ জয় পায় ৭২ রানে।
1997 ICC Trophy এর বাংলাদেশ টিম মেম্বার

ফাইনাল
বৃষ্টির কারনে এই ম্যাচটি খেলা হয় দুই দিনে। ফাইনালে বাংলাদেশ মোকাবিলা করে কেনিয়াকে। প্রথমে বাংলাদেশ তসে জিতে কেনিয়াকে ব্যাটিং এ পাঠায়।

 কেনিয়াঃ ২৪১/৭(৫০ ওভার)
স্টিভেন টিকোলো  ১৪৭(১৫২) রান
মোহাম্মদ রফিক ৩/৪০(৬ ওভার)

বাংলাদেশকে ডাক & লুইস পদ্ধতিতে টার্গেট দেয়া হয় ২৫ ওভারে ১৬৬ রানের। জবাবে বাংলাদেশর স্কোর-

বাংলাদেশঃ ১৬৬/৮(২৫ ওভার)
আমিনুল ইসলামঃ ৩৭(৩৭)
টনি সুজিঃ ২/২৬(৬ ওভার)
এই ম্যাচে বাংলাদেশ জয় পায় ২ উইকেটে। এরই সাথে বাংলাদেশ পার টেস্ট মর্যদা।

বাংলাদেশের ক্রিকেট নিয়ে প্রথম গান-

গানটির কথা লিখেন- আশেক মাহমুদ
সুর করেন- আলী আকবর রুপু
গানটির নির্দেশনা দেন- হানিপ সংকেত




দেখে নিন বাংলাদেশ বনাম ইংল্যান্ড এর খেলার কিছু উল্যাসের মহুত্য

দেখে নিন বাংলাদেশ বনাম ইংল্যান্ড এর খেলার কিছু উল্যাসের মহুত্য
আজ  বাংলাদেশ ইংল্যান্ডের বিরুধ্যে ১৫ রানে জয় পেয়েছে। পেয়েছে আরও অনেক কিছু- প্রথন বাংলাদেশি হিসেবে বিশ্ব কাপে ১০০ করা। প্রথম বারের মত কোয়াটার ফাইনালে উঠা। আবাও ভাসলেন দর্শকদের ভালোবাসায়।
আর চলুন দেখে নিন আজকের খেলার কিছু বিষেশ মহুর্ত্য
আজকের খেলার একজন হিরো। Real Hero। ৪/৫৩

আর একজন হিরো। উঠে গেলেন ইতিহাসের পাতায়। রান-১০৩

অধিনায়কের দায়িত্বটা আজ অধিনায়কের মতই পালন করলেন

তাসকিন। বোলিং টা  ভালোই করেছেন

হিরোকে নিয়ে আজ উল্যাস টা আজ একটু বেশিই ছিল।

শতকের পর নিজের খুশিটা এ ভাবেই প্রকাশ করলেন মাহমুদুল্যা

বিজয়ের আনন্দটা এবাভেই ছড়িয়ে দেন সবার মাজে

বিজয়ের আনন্দে আজ সবাই আত্ত হারা


Action moment of Tiger

বাংলার বাঘ
দিন শেষে অধিনায়াক তার তুরুপের তাস'কে এর ছেয়ে বেশি আর কি দিবেন

দর্শকদের উল্যাস ও ছিলো দেখার মত
 
লাল সবুজ থাকবে চির কাল