Showing posts with label বিশ্ব. Show all posts
Showing posts with label বিশ্ব. Show all posts

জেনে নিন এমন ১৫ টি মডেলের গড়ি সম্পর্কে যা তৈরির পর গাড়ি শিল্পেরই পরিবর্তন হয়ে গেছে

জেনে নিন এমন ১৫ টি  মডেলের গড়ি সম্পর্কে যা তৈরির পর গাড়ি শিল্পেরই পরিবর্তন হয়ে গেছে
পৃথীবিতে গাড়ির অস্তিত্ব আছে শতবছর ধরে, এবং সে সময় থেকে আমরা দেখেছি হাজার রকমের গাড়ির মডেল।  যার বেশির ভাগই বাজারে এসেছে আর চলে গেছে। এর বেশির ভাগ মোটামুটি একই ধরনের মডেল। এদের মধ্যে খুব কম গাড়ি ছিল যেগুলিকে উদ্ভাবনী বলা যেতে পারে।
আমি আজ আপনাদের সাথে এমন ১৫ টি গাড়ির ইতিহাস তুলে ধরবো যে গাড়ি গুলোর ডিজাইন ছিল জগত বিক্ষ্যাত। 
আজ থাকছে ৫ টি গাড়ির কথা। বাকি ১০ টি মডেল আরোও দুইটি পোষ্টের মাধ্যমে দেয়া হবে।




১। Benz’s Patent-Motorwagen – ১৮৮৫

Benz’s Patent-Motorwagen – ১৮৮৫
এটি ছিল বিশ্বের প্রথম গাড়ি। গাড়িটি একটি উদ্যেশ্য নিয়ে তৈরি করা হয়, এটিই ছিল প্রথম স-চালিত গাড়ি। এই মটরগাড়িটি আবিষ্কারের আগে মানুষ ভ্রমনের জন্য গোড়া এবং বগি ব্যবহার করত। এটি  ছিল দুই আসন বিশিষ্ট গাড়ি।   এই গাড়ির পিছনে চারটা মোটর লাগানো ছলো।  এই গাড়িটির সত্যিই ক্রয় মূল্য আছে তা প্রমান করতে বেঞ্জ এর স্ত্রী, বেরথা এবং তাদের দুজন সন্তান মিলে ১২০ মেইল রাস্তা পাড়ি দেন এই গাড়ি দিয়ে। যখন তারা ফিরে আসে তখন তিনি বর্ননা করেন কি ভাবে এই গড়ির সাধারন সমস্যা গুলি ঠি করতে হয় গাটার এবং পিন ব্যবহার করে।




২। Ford’s Model T – 1908

Ford’s Model T – 1908
Ford's Model T- গাড়িটি গাড়ি শিল্পে একটি বিপ্লব নিয়ে আসে তিন ভাবে এটা নিজেকে পরিচিত করায় সমবেত লাইন হিসেবে, যা মধ্যবিত্ত মাসুষের জন্য সাশ্রয়ী মূল্যে গড়ি তৈরি করে এবং বিশ্ব ব্যপি উন্মূক্ত করে দেয়। The Ford Model T গড়িটি ছিলো প্রথম গাড়ি যা অনেক নির্বরশীল এবং কার্যকরি। Henry Ford নিজে এসেম্ব্যলি লাইন গাড়িটি উদ্ভাবন করেন নি। কিন্তু তিনিই প্রথম এটিকে গাড়ি আকারের রুপ দেন। যা এখনো বর্তমান যুগে ব্যবহিত হচ্ছে( যদিও উচ্চ প্রযুক্তির যন্ত্র-পাতি ব্যবহার করে)।  এই কারনে গাড়িটি মধ্যবিত্ত মানুষের কাছে ব্যপক জনপ্রিয়তা পায়। এর আগে গাড়ি ছিলো শুধু ধনি মানুষের জন্য। এখানেই শেষ না, Fordএর তৈরি Model T সারা পৃথীবিতে কারখানা খুলে বিক্রিত প্রথম গাড়ি।

৩। Cadillac’s Touring Edition – 1912

Cadillac’s Touring Edition – 1912
হেনরি ফোর্ড প্রথমিকভাবে ক্যাডিল্যাক প্রতিষ্ঠিত করেন, কিন্তু একটি বিবাদে জড়ানোর পর। কোম্পানি চালুরেখে তিনি ১৯১২ সালে ভ্রমনকারীদের জন্য একটি গাড়ির মডেল নিয়ে বেড়িয়ে পড়েন। এ গাড়িটি ক্যাডিল্যাকে প্রতিষ্ঠিত করে বৈদ্যুতিক স্টার্টার এবং বিলাশবহুল গাড়ি হিসেবে। এর আগে মানুষ গাড়ি স্টার্ট দিত হাত দিয়ে ইঞ্জিনের তাঁর টানার মাধ্যমে। এটা ছিল বিপদজনক পদ্ধতি যা দ্বারা মানুষ হাত ভাংগা এবং আঙ্গুল জখম হওয়ার ঘটনা ছিলো নিত্তদিনের। এই মডেলটি মহিলা ড্রাইভারদের অনেক বেশি আকৃষ্ট করে।







৪। Essex’s Closed Coach – 1918

Essex’s Closed Coach – 1918
Essex, 1918 সালে হাডসন মোটর কোম্পানি দ্বারা প্রতিষ্ঠিত হয়। কিন্তু Essex চার বছরের মধ্যে আবার ফিরে যায় হাডসন কোম্পানিতে। এবং এই চার বছরের মধ্যে Essex আরো ছোট এবং সাশ্রয়ী মূল্যে। এটি হুড খোলা গাড়ির অবসানা ঘটিয়ে সম্পূর্ণরুপে ঘিরা গড়ির প্রবনতা শুরু করে।





Ford’s Model 18 – 1932

৫। Ford’s Model 18 – 1932

১৯৩২ সালে ফোর্ড মডেল ১৮ নিয়ে আসে প্রথন দ্রুতগতির V8 ইঙ্গিনের গাড়ি। এর সাথে যোগ করা হয় চার স্টোক ইঞ্জিনের B মডেল। 18এর 3.6 V8 মোটর গড়িটি শক্তি উৎপাদন করে ৬৫ হর্স-পাওয়ার। যা ছিল একটি বড় সাফল্য। মডেল ১৮ এমন একটি গাড়ি যা গাড়ি শিল্পকে অনেক বড় পরিবর্তন এনে দিয়েছে।












আপনার না দেখা কিছু আশ্চর্যজনক ঘটনা (ভিডিও)

আপনার না দেখা কিছু  আশ্চর্যজনক ঘটনা (ভিডিও)
প্রতিনিয়ত বিশ্বে ঘটে চলেছে না ধরনের ঘটনা। তার কয়টাই বা আমরা দেখতে পারি বা জানতে পারি?? বিশ্বে যত রকম আশ্চর্যজনক ঘটনা ঘটে তার বলতে গেলে আমারা কিছুই জানিনা। নিচের সারে চার মিনিটের ভিডিওটি দেখলে আপনি আপনার না দেখার তালিকা কিছু হলেও কমাতে পারবেন। 




আপনার প্রিয় দলের জার্সিকে কোনটি? এখনই ভোট করে জানিয়ে দিন

আপনার প্রিয় দলের জার্সিকে কোনটি? এখনই ভোট করে  জানিয়ে দিন
ক্রিকেট খেলায় সেরা জার্সি কোনটি?? এই বিষয় নিয়েই চলছে  ভোটা- ভোটি।
ESPN ক্রিকইনফো আয়োজন করেছে  Cricket in colour - What's your favourite team kit? নামে এই এভেন্টের। এখানে আপনি আপনার প্রিয় দলের জার্সিকে ভোট করতে পারবেন। 

এই ওয়েব সাইটে বাংলাদেশের 'Green and red" নামের শিরনামে জার্সি দেখাচ্ছে। এখানে বাংলাদেশ বেশ সুবিধা জনক অবস্থানে আছে। বাংলাদেশের অবস্থান এখন এক নম্বর এ। তাই এখনই বাংলাদেশের জার্সিকে ভোট করতে নিছের লিঙ্ক এ গিয়ে ভোট দিন।


Green & Red

শাহরুখ খানের নতুন ছবি "ফ্যান" ট্রিজার (ভিডিও)

শাহরুখ খানের নতুন ছবি "ফ্যান" ট্রিজার (ভিডিও)
অবশেষে পাবলিশ হল শাহরুখ খানের নতুন ছবি ফ্যান এর First Look। ছবির ট্রিজারটি গত কাল ইউটিউবে আপলোড করা হয়। ছবিটির পরিচালক মনিষ শর্মা। ছবিটি নিন্মিত হচ্ছে ইয়াশ রাজ ফ্লিম এর ব্যানারে।
Fan

শাহরুখ খানেরকে নিয়ে সিনেমা বানাবেন আর পরিচালক কোন বাড়তি সুবিধা  পাবে না সেটা কি ভাবে হয়। ১ মিনিট ৩ সেকেন্ড এর এই ট্রিজারে শাহরুখ খানের ফ্যানদের উন্মাদনা আর আবেগ মহূর্ত্য গুলই প্রধান্য পায়। মজার বিষয় হল এইউন্মাদনা আর আবেগ মহূর্ত্য গুল কোন অভিনয় না। এই সবই রিয়েল। এই সবের জন্য পরিচালকে কোন আলাদা শুট করতে হয়নি। এই সিন গুল বলিউড সুপারস্টার শাহরুখ খানের জন্মদিনউপলক্ষে শ্যুট করা হয়।

বলিউড বাদশা যেখানে আছেন সেখানে অভিনয়ের জন্য আলাদা ফ্যানদের ডেকে আনার জামেলা পরিচালকে করতে হয়নি। শাহরুখ খান যেখানে শুটিং করেন সেখানে হাজার হাজার মানুষের ঢল এমনিতেই নেমে আসে।
ফ্যান ছবির রিলিজ সময় ঠিক করা হয়েছে এপ্রিল ১৫, ২০১৬ তারিখ।



ভারত সমর্থক সুধীরের উপর উপর কি হামলা হয়েছে? (প্রমান সহ)

ভারত সমর্থক সুধীরের উপর উপর কি হামলা হয়েছে? (প্রমান সহ)
 খেলা শেষে মিরপুর স্টেডিয়ামের বাইরে ভারত সমর্থক সুধীর গৌতমের উপর হামলা হয়েছে বলে ভারতীয় গণমাধ্যম দাবি করেন।
কিন্তু এই সুধীর  গোতম এর উপর হামলা নিয়ে চলছে ব্যাপক আলোচনা। এক কথায় ঝড় বয়ে যাচ্ছে। এই বিষয়ে ABP News youtube এ একটি ভিডিও আপলোড করে। আর সেই ভিডিও নিয়েই বাংলাদেশী সমর্তকরা সামনে এগেয়ে যাচ্ছেন।
বাংলাদেশ এই সমর্থকদের দাবি ভিডিওটি এক দিন আগে ধারন করা।  নিছে এই ব্যাপারে কিছু ফেইজবুক স্ট্যাটাস ও কমেন্ট দেয়া হল  পাঠকদের শুবিধার জন্য

সাইবার ৭১ এর পেইজের স্ট্যাটাস এইরকম
"মিরপুরে দ্বিতীয় ওয়ানডেতে ভারতের বিপক্ষে সিরিজ জয়ের পর স্টেডিয়ামের বাইরে বাংলাদেশী সমর্থকদের আক্রোশের শিকার হয়েছেন শচীন টেনডুলকার ও ভারতীয় ক্রিকেটের ভক্ত ‘সুধীর'।
এমন কথা জানিয়ে সংবাদ প্রকাশ করেছেন ভারতীয় বিভিন্ন সংবাদ মাধ্যম। কিন্তু, এবিপি নিউজ তাদের ইউটিউব চ্যানেলে এ বিষয়ে সুধীরের সাক্ষাতকারের যে ভিডিও প্রকাশ করেছে, তাতে দেখা যাচ্ছে কিছুটা অসঙ্গতি। ২১ তারিখে দিবারাত্রির দ্বিতীয় ওয়ানডে শেষ হতে হতে মিরপুরে রাত হয়ে যাওয়াটাই স্বাভাবিক। অথচ সুধীরের যে সাক্ষাতকার ভিডিওতে দেখা যাচ্ছে সেখানে তিনি কথা বলেছেন দিনের আলোতে। আর সেটা যদি পরদিন সকালের সাক্ষাতকার হয়ে থাকে তবে ভিডিওটি অবশ্যই ২২ তারিখে তৈরি হবার কথা। কিন্তু ইউটিউবে দেখা যাচ্ছে ভিডিওটি প্রকাশ করা হয়েছে ২১ তারিখেই!

তাই সাইবার ৭১ এর পক্ষ থেকে সবাইকে এই ধরনের গুজব কানে না দেয়ার পরামর্শ দিচ্ছে...
.
বিঃদ্রঃ রেন্ডিয়ারা ভাল ছবি করলেও, নাটক করতে গিয়ে ধরা খেয়ে যায়! যেমন টা এই নাটকে ছিলো...  তবে, নাটক টা ঠিক ঠাক হলো না!"
ভিডিও টি (পোষ্ট এর নিছে দেয়া হল)
এই স্ট্যাটাস এর নিছের একটা  কমেন্ট
রিয়াদ সিদ্দিক নামে একজন লিখেছেন সুধীরগৌতম নামের এক ইন্ডিয়ান ভক্তকে দিয়ে ভারত নতুন নাটক করালো আর স্বেই নাটক ধরাও খেয়ে গেল। ছি! এত বাজে ভাবে হেরেছে তাও শিক্ষা হলো না! এবার প্লেয়ার আম্পায়ার ছেড়ে দর্শককে দিয়ে নাটক করিয়ে বাংলাদেশকে অপমান করার চেষ্টা। যাই হোক, স্বেই সুধীর গৌতমের কাহিনী নাটক হিসেবেই বের হয়েছে। আসলেই, _________ লেজ কখনও সোজা হয় না। বলতেই হল।

তবে এখানে অনেকেই ভারতের অনেক ওয়েব সাইট হ্যাক করার কথা বলেছেন।
 




এই ভিডিওর নিছের কিছু কমেন্ট নিচে তুলে ধরা হল


মোঃ জনি মিয়া নামে একজন কমেন্ট করেন এরকম

বাংলাদেশ নিয়ে Sudhir Gautam এর মিথ্যাচারটির বিশ্লেষনঃ  ভিডিও লিংকঃ https://www.youtube.com/watch?v=10pkA8QUy84 Video ID: 10pkA8QUy84 Upload Date (YYYY/MM/DD): 2015-06-22 Upload Time (UTC): 05:24:07 Convert to Sever Zone time (USA): Monday, 22 June 2015, 01:20:00 (UTC-4 hours) অতএব সার্ভার টাইম যেহেতু ২৪ ঘন্টার হিসেবে হয় যেখানে AM/PM নেই সেহেতু ভিডিওটি ২২জুন মধ্যরাতে অর্থাৎ খেলা শেষ হওয়ার কিছুক্ষন পরে আপলোড করা হয়েছে। জাতীয় আবালীয় সমিতির কাছে প্রশ্নঃ ১। খেলা শেষ হওয়ার কিছুক্ষন পরেই দিনের আলো কোথা থেকে আসলো?  ২। ভারতীয় কয়েকটা চ্যানেলে (G NEWS) বলছে প্রথম ওয়ানডের পরে আবার কয়েকটা চ্যানেলে বলছে দ্বিতীয় ওয়ানডের পরে। কোনটা সঠিক? ৩। মিরপুরের ঐ জনসমুদ্রে সে ঐ মুহূর্তে সিএনজি পেলো কোথথেকে?  ৪। সে সিএনজিতে করে কোথায় যেতে চাচ্ছিলো?
পারভেজ আলম নামে একজন
বাংলাদেশীদের অতিরিক্ত সরলতা অনেক সময় বিপদের কারণ হয়ে দাঁড়ায়। ফেসবুকের হোমপেজে টিম ইন্ডিয়ার এক সমর্থক সুধির গৌতমের ওপর হামলার বিষয়টি নিয়ে সবাই বেশ ছেন্টিমেন্টাল হয়ে গেছেন। কে বা কারা হামলা করলো, তার জন্য জাতিগতভাবে দুঃখ প্রকাশ করে ক্ষমা-টমা চাইছেন, কেউ কেউ আরেক ধাপ এগিয়ে গিয়ে জাতিগতভাবে লজ্জা প্রকাশ করছেন। এবার আসুন ভারতের ABP News কর্তৃক ইউটিউবে আপলোড করা মূল ভিডিওটি দেখি। ১/ সুধির গৌতমের সাক্ষাৎকার নেয়া হয়েছে দিনের বেলা ২/ ভিডিওটি প্রকাশ হয়েছে ২১ জুন। ৩/ ভিডিওর বর্ননায় বলা হয়েছে এটা ২য় ওয়ানডে ম্যাচ শেষের ঘটনা। এবার একটু মাথা ঠাণ্ডা করে ভাবুন- খেলা শেষ হয়েছে ২১ তারিখ মধ্যরাতে। ভিডিও প্রকাশ হয়েছে একুশ তারিখে। তার আগেই সাক্ষাৎকার গ্রহণ করা হয়েছে। তাহলে ভিডিওতে দিনের আলো কোথা থেকে এলো?


এ ব্যাপারে মিরপুর থানা পুলিশও বলছে, ভারতীয় সমর্থকের উপর হামলার কোনো ঘটনাই ঘটেনি।
ডিএমপির মিরপুর বিভাগের উপ-কমিশনার কাইয়ুমউজ্জামান বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, স্টেডিয়ামসহ পুরো এলাকায় কঠোর নিরাপত্তার দায়িত্বে ছিল পুলিশ।
“অত্র এলাকায় কারও উপর কেউ হামলা করেছে বা আক্রমণ করেছে, এরকম কোনো ঘটনা আমার জানা নেই।”