ঈদে ফেরার জন্য পুরোপুরিভাবে প্রস্তুত গায়িকা মিলা। সাতটি গান নিয়ে মিলার নতুন অ্যালবামটি তৈরি হয়েছে। এরই মধ্যে অ্যালবামের কাজও শেষ। চলছে কভার ডিজাইনের কাজ। অ্যালবামটির প্রযোজনা প্রতিষ্ঠান জি-সিরিজ সূত্রে তেমনটাই আভাস মিলেছে।
প্রতিষ্ঠানটির পক্ষে নাজমুল হক ভূঁইয়া খালিদ প্রথম আলোকে বলেন, ‘বাংলাদেশের সংগীতে মিলা খুব জনপ্রিয় একজন গায়িকার নাম। আমাদের প্রতিষ্ঠান থেকে তাঁর নতুন অ্যালবাম প্রকাশের সব ধরনের প্রস্তুতি শেষের পথে। আমার বিশ্বাস, এই অ্যালবামের মাধ্যমে আবারও গানের জগতে ব্যস্ত হয়ে উঠবেন মিলা। গানগুলোও নিঃসন্দেহে শ্রোতাদের ভালো লাগবে।’
মিলার সর্বশেষ অ্যালবাম রি-ডিফাইন্ড প্রকাশিত হয়েছিল ২০০৯ সালে। সেই হিসেবে পাঁচ বছর পর প্রকাশিত হতে যাচ্ছে মিলার নতুন গানের অ্যালবাম। অ্যালবামের নামও রাখা হয়েছে ‘মিলা’। মিলার ভক্তদের জন্য আরও সুখবর হচ্ছে, অ্যালবামের পাশাপাশি সংগীতজীবনের ভ্রমণ নিয়ে একটি মিউজিক্যাল ফিল্মও প্রকাশিত হতে যাচ্ছে। ৯০ মিনিটের এই মিউজিক্যাল ফিল্মে থাকবে তাঁর জীবনের আদ্যোপান্ত। জানা গেছে, নতুন অ্যালবাম ও মিউজিক্যাল ফিল্ম সম্পর্কে বিস্তারিত জানানোর জন্য খুব শিগগিরই সংবাদমাধ্যমের সামনে হাজির হবেন মিলা।
দীর্ঘ বিরতি প্রসঙ্গে কিছুদিন আগে প্রথম আলোকে মিলা জানিয়েছিলেন, ‘সত্যি বলতে আমি শ্রোতা-দর্শকদের জন্যই বিরতিটা নিয়েছি। আমি চাইনি ঘুরে ফিরে একই ঢঙে একই গান নিয়ে বছরের পর বছর সবার সামনে হাজির হতে। পরিবর্তনের লক্ষ্যে এই লম্বা বিরতি।’
মিলা
দেশিয় সংগীতে পপ-ফিউশনে আধুনিকতার ছোঁয়া নিয়ে বছর আটেক আগে দর্শক-শ্রোতাদের সামনে হাজির হয়েছিলেন মিলা। এসেই বাজিমাত করেন তিনি। তরুণ প্রজন্মের কাছে মিলার গান দারুণ জনপ্রিয়তা পেতে শুরু করে। চলচ্চিত্র, স্টেজ শো সহ নানা মাধ্যমে ব্যস্ত হয়ে পড়েন। পর পর তিন বছর তিনটি অ্যালবাম প্রকাশিতও হয়। একটা পর্যায়ে হঠাৎ করেই সবকিছু থেকে নিজেকে পুরোপুরিভাবে গুটিয়ে নেন মিলা। কয়েক বছর ধরে বেছে বেছে নিজের মতো করেই কাজ করে গেছেন তিনি। এই সময়টাতে সংবাদমাধ্যমও এড়িয়ে চলার চেষ্টার করেছেন। এ দিকে মিলার দীর্ঘ অনুপস্থিতি নিয়ে অনেকে অনেক ধরনের মন্তব্য করেছেন। এসব প্রসঙ্গে তাঁর বক্তব্য অনেকটা এমনই, ‘আমি এমনিতেই ‘‘হু কেয়ারস’’ টাইপের মেয়ে। তবে আমার না থাকার কারণে যেসব আলোচনা-সমালোচনা হয়েছে সেগুলো আমলে নিয়েছি গুরুত্বের সঙ্গে। কারণ সবাই আমাকে মিস করেছেন বলেই উত্কণ্ঠা প্রকাশ করেছেন।’
প্রতিষ্ঠানটির পক্ষে নাজমুল হক ভূঁইয়া খালিদ প্রথম আলোকে বলেন, ‘বাংলাদেশের সংগীতে মিলা খুব জনপ্রিয় একজন গায়িকার নাম। আমাদের প্রতিষ্ঠান থেকে তাঁর নতুন অ্যালবাম প্রকাশের সব ধরনের প্রস্তুতি শেষের পথে। আমার বিশ্বাস, এই অ্যালবামের মাধ্যমে আবারও গানের জগতে ব্যস্ত হয়ে উঠবেন মিলা। গানগুলোও নিঃসন্দেহে শ্রোতাদের ভালো লাগবে।’
মিলার সর্বশেষ অ্যালবাম রি-ডিফাইন্ড প্রকাশিত হয়েছিল ২০০৯ সালে। সেই হিসেবে পাঁচ বছর পর প্রকাশিত হতে যাচ্ছে মিলার নতুন গানের অ্যালবাম। অ্যালবামের নামও রাখা হয়েছে ‘মিলা’। মিলার ভক্তদের জন্য আরও সুখবর হচ্ছে, অ্যালবামের পাশাপাশি সংগীতজীবনের ভ্রমণ নিয়ে একটি মিউজিক্যাল ফিল্মও প্রকাশিত হতে যাচ্ছে। ৯০ মিনিটের এই মিউজিক্যাল ফিল্মে থাকবে তাঁর জীবনের আদ্যোপান্ত। জানা গেছে, নতুন অ্যালবাম ও মিউজিক্যাল ফিল্ম সম্পর্কে বিস্তারিত জানানোর জন্য খুব শিগগিরই সংবাদমাধ্যমের সামনে হাজির হবেন মিলা।
দীর্ঘ বিরতি প্রসঙ্গে কিছুদিন আগে প্রথম আলোকে মিলা জানিয়েছিলেন, ‘সত্যি বলতে আমি শ্রোতা-দর্শকদের জন্যই বিরতিটা নিয়েছি। আমি চাইনি ঘুরে ফিরে একই ঢঙে একই গান নিয়ে বছরের পর বছর সবার সামনে হাজির হতে। পরিবর্তনের লক্ষ্যে এই লম্বা বিরতি।’
মিলা
দেশিয় সংগীতে পপ-ফিউশনে আধুনিকতার ছোঁয়া নিয়ে বছর আটেক আগে দর্শক-শ্রোতাদের সামনে হাজির হয়েছিলেন মিলা। এসেই বাজিমাত করেন তিনি। তরুণ প্রজন্মের কাছে মিলার গান দারুণ জনপ্রিয়তা পেতে শুরু করে। চলচ্চিত্র, স্টেজ শো সহ নানা মাধ্যমে ব্যস্ত হয়ে পড়েন। পর পর তিন বছর তিনটি অ্যালবাম প্রকাশিতও হয়। একটা পর্যায়ে হঠাৎ করেই সবকিছু থেকে নিজেকে পুরোপুরিভাবে গুটিয়ে নেন মিলা। কয়েক বছর ধরে বেছে বেছে নিজের মতো করেই কাজ করে গেছেন তিনি। এই সময়টাতে সংবাদমাধ্যমও এড়িয়ে চলার চেষ্টার করেছেন। এ দিকে মিলার দীর্ঘ অনুপস্থিতি নিয়ে অনেকে অনেক ধরনের মন্তব্য করেছেন। এসব প্রসঙ্গে তাঁর বক্তব্য অনেকটা এমনই, ‘আমি এমনিতেই ‘‘হু কেয়ারস’’ টাইপের মেয়ে। তবে আমার না থাকার কারণে যেসব আলোচনা-সমালোচনা হয়েছে সেগুলো আমলে নিয়েছি গুরুত্বের সঙ্গে। কারণ সবাই আমাকে মিস করেছেন বলেই উত্কণ্ঠা প্রকাশ করেছেন।’
সূত্র-প্রথম আলো