যে কোন ধরনের ছুটির আবেদনের চেয়ে মাতৃত্বকালীন ছূটির জন্য আবেদন বেশ জটিল, বেশির ভাগ কর্মজীবি নারীদের এই জটিলতায় পড়তে হয়।বাংলাদেশে অন্যান্য পশ্চিমা দেশগুলোর মত খুব বেশি সমস্যা পড়তে না হলেও কিছুটা পদ্ধতি অনুসরন আপনাকে করতেই হবে এই ছুটির জন্য আবেদন করতে।
বাংলাদেশের মহিলাদের চার মাসের মাতৃত্বকালীন ছুটি দেয়ার নিয়ম। সন্তান প্রসবের ২ সপ্তাহ আগে এবং সন্তান প্রসবের ১০ সপ্তাহ পর্যন্ত এই ছুটি দেয়া হয়। যে কোন কম্পানীতে স্থায়ী চাকরিরত যে কেউ এই ছুটির জন্য আবেদন করতে পারবে। এসব ব্যাপারগুলি বিবেচনা করে এভারজবস বাংলাদেশ কি ভাবে মাতৃত্বকালীন ছুটির জন্য আবেদন করবেন সে বিষয়টি সুন্দর ভাবে তুলে ধরেছেন।
কর্মজীবি নারীদের কিছু সমস্যার সম্মক্ষিন হতে হয় এই ছুটির জন্য আবেদন করতে। এক গবেষণায় দেখা যায়, বসের কাছ থেকে নেতিবাচক সম্মতি না পাওয়ার ভয়ে। তারা তাদের ক্যারিয়ার সঙ্ক্রান্ত ক্ষতির ভয়ে প্রায়ই বসকে বলতে দ্বীধাবোধ করে থাকে। অনেকেই ভয় পান, ছুটিকালিন সময়ে যথাযথ বেতন ভাতা না পাওয়া ও চাকরি চলে যাওয়ার ভয়।
স্টেপঃ ১ ঃ সরাসরি বসের সাথে আলোচনায় যাওয়ার আগে, আপনার অগিজ্ঞ সহকর্মীদের সাথে আলোচনা করে নিন, যারা এর আগে এই ধরনের ছূতির জন্য আবেদন করেছিলেন। তারা আপনাকে বলতে পারবে কোম্পানী ব্যবস্থাপকের প্রতিক্রিয়া কি হবে, তারা আপনাকে কি ধরনের ফিডব্যাক জানাবেন।
স্টেপঃ২ ঃ ছূটির আবেদন করার আগে কোম্পনীর এই ধরনের ছুটির সুযোগ সুবিধা ও বিভিন্ন সুযোগ সুবিধার নীতি সম্পর্কে নিশ্চিত হোন।
স্টেপঃ ৩ ঃ শেষ ধাপ এ বসে সাথে কথা বলুন। আপনার প্রয়োজন অনুসারে ও সকল আনুষ্ঠানিকথার কথা মাথায় রেখে আপনার সম্ভাব্য কতদিন ছূটি লাগছে তা সরাসরি জানান। কিন্তু আপনার কাজের প্রতি যে একবিন্দু অঙ্গীকার পরিবর্তিত হয়নি তা উপস্থাপন করুন।
কর্মক্ষেত্রে ফিরে আসার সময় … কাজ এবং ব্যক্তিগত জীবন বিষয়গুলির মধ্যে একটি ভারসাম্য বজায় রাখুনঃ
দীর্ঘ ছুটির পর বা মাতৃত্বকালীন অবসরের পর কাজে ফিরে আসতে কিছুটা সমস্যার সম্মুক্ষিন হতে পারে, এটা সবার জন্যই হয়ে থাকে। আপনার কিছু নতুন দায়িত্ব বেড়েছে যার সাথে আপনার ব্যক্তিগত জীবন জড়িত। এই সকল সমস্যা এড়াতে আপনার জন্য কিছু পরামর্শঃ
ইতিবাচক ও অনুপ্রানিত থাকুনঃ একটি সন্তান প্রসবের পর বেশির ভাগ সময় মা তার বাচ্চাকে দিয়ে থাকে, এই অবস্থায় কাজের পরিবেশে তিনি কিছুটা আত্নসম্মান এ ভুগতে পারেন। তাই আমার আপনাকে বলব, জেগে উঠুন, অফিসিয়াল পোশাক পড়ুন আর নতুন উদ্দ্যাম এ কাজ শুরু করুন।
একটি কার্যকরী রুটিন সেট আপ করুনঃ সন্তান এর কাছ থেকে এই সময়ে দূরে থাকতে আপনার কষ্ট হবে স্বাভাবিক। বসের সাথে কথা বলে দেখুন আপনার জন্য যদি সুবিধাজনক কোন সময় রাখতে পারেন কিনা, অথবা বাসা থেকে কাজ করতে পারেন কিনা তা নিয়ে বসের সাথে কথা বলুন।একইসাথে আপনার সন্তান এর যত্ন নিতে পারবেন সেই সাথে অফিসের কাজ ও ভাল ভাবে সম্পন্ন করতে পারবেন।
কাজের অগ্রাধিকারগুলি জানুন: কর্মস্থলে ফিরে আসার পর, আপনি যে কাজগুলি পূর্বে সম্পন্ন করেছেন তা নিয়ে চিন্তা করবেন। নিজে নিজে কোন কিছুর জন্য দায়িত্ব বা সিদ্ধান্ত গ্রহন করবেন না, এটা আপনার জব রোল এ পড়ে না। একটি লিস্ট তৈরি করুন, যেখানে আপনার আগামী দিনের করণীয় কাজ সমূহ কে সারিবদ্ধ করা থাকবে।
বাংলাদেশের মহিলাদের চার মাসের মাতৃত্বকালীন ছুটি দেয়ার নিয়ম। সন্তান প্রসবের ২ সপ্তাহ আগে এবং সন্তান প্রসবের ১০ সপ্তাহ পর্যন্ত এই ছুটি দেয়া হয়। যে কোন কম্পানীতে স্থায়ী চাকরিরত যে কেউ এই ছুটির জন্য আবেদন করতে পারবে। এসব ব্যাপারগুলি বিবেচনা করে এভারজবস বাংলাদেশ কি ভাবে মাতৃত্বকালীন ছুটির জন্য আবেদন করবেন সে বিষয়টি সুন্দর ভাবে তুলে ধরেছেন।
মাতৃত্বকালীন ছুটির আবেদনের জটিল বিষয়সমূহঃ
কর্মজীবি নারীদের কিছু সমস্যার সম্মক্ষিন হতে হয় এই ছুটির জন্য আবেদন করতে। এক গবেষণায় দেখা যায়, বসের কাছ থেকে নেতিবাচক সম্মতি না পাওয়ার ভয়ে। তারা তাদের ক্যারিয়ার সঙ্ক্রান্ত ক্ষতির ভয়ে প্রায়ই বসকে বলতে দ্বীধাবোধ করে থাকে। অনেকেই ভয় পান, ছুটিকালিন সময়ে যথাযথ বেতন ভাতা না পাওয়া ও চাকরি চলে যাওয়ার ভয়।
কিভাবে আবেদন করবেনঃ
স্টেপঃ ১ ঃ সরাসরি বসের সাথে আলোচনায় যাওয়ার আগে, আপনার অগিজ্ঞ সহকর্মীদের সাথে আলোচনা করে নিন, যারা এর আগে এই ধরনের ছূতির জন্য আবেদন করেছিলেন। তারা আপনাকে বলতে পারবে কোম্পানী ব্যবস্থাপকের প্রতিক্রিয়া কি হবে, তারা আপনাকে কি ধরনের ফিডব্যাক জানাবেন।
স্টেপঃ২ ঃ ছূটির আবেদন করার আগে কোম্পনীর এই ধরনের ছুটির সুযোগ সুবিধা ও বিভিন্ন সুযোগ সুবিধার নীতি সম্পর্কে নিশ্চিত হোন।
স্টেপঃ ৩ ঃ শেষ ধাপ এ বসে সাথে কথা বলুন। আপনার প্রয়োজন অনুসারে ও সকল আনুষ্ঠানিকথার কথা মাথায় রেখে আপনার সম্ভাব্য কতদিন ছূটি লাগছে তা সরাসরি জানান। কিন্তু আপনার কাজের প্রতি যে একবিন্দু অঙ্গীকার পরিবর্তিত হয়নি তা উপস্থাপন করুন।
কর্মক্ষেত্রে ফিরে আসার সময় … কাজ এবং ব্যক্তিগত জীবন বিষয়গুলির মধ্যে একটি ভারসাম্য বজায় রাখুনঃ
দীর্ঘ ছুটির পর বা মাতৃত্বকালীন অবসরের পর কাজে ফিরে আসতে কিছুটা সমস্যার সম্মুক্ষিন হতে পারে, এটা সবার জন্যই হয়ে থাকে। আপনার কিছু নতুন দায়িত্ব বেড়েছে যার সাথে আপনার ব্যক্তিগত জীবন জড়িত। এই সকল সমস্যা এড়াতে আপনার জন্য কিছু পরামর্শঃ
ইতিবাচক ও অনুপ্রানিত থাকুনঃ একটি সন্তান প্রসবের পর বেশির ভাগ সময় মা তার বাচ্চাকে দিয়ে থাকে, এই অবস্থায় কাজের পরিবেশে তিনি কিছুটা আত্নসম্মান এ ভুগতে পারেন। তাই আমার আপনাকে বলব, জেগে উঠুন, অফিসিয়াল পোশাক পড়ুন আর নতুন উদ্দ্যাম এ কাজ শুরু করুন।
একটি কার্যকরী রুটিন সেট আপ করুনঃ সন্তান এর কাছ থেকে এই সময়ে দূরে থাকতে আপনার কষ্ট হবে স্বাভাবিক। বসের সাথে কথা বলে দেখুন আপনার জন্য যদি সুবিধাজনক কোন সময় রাখতে পারেন কিনা, অথবা বাসা থেকে কাজ করতে পারেন কিনা তা নিয়ে বসের সাথে কথা বলুন।একইসাথে আপনার সন্তান এর যত্ন নিতে পারবেন সেই সাথে অফিসের কাজ ও ভাল ভাবে সম্পন্ন করতে পারবেন।
কাজের অগ্রাধিকারগুলি জানুন: কর্মস্থলে ফিরে আসার পর, আপনি যে কাজগুলি পূর্বে সম্পন্ন করেছেন তা নিয়ে চিন্তা করবেন। নিজে নিজে কোন কিছুর জন্য দায়িত্ব বা সিদ্ধান্ত গ্রহন করবেন না, এটা আপনার জব রোল এ পড়ে না। একটি লিস্ট তৈরি করুন, যেখানে আপনার আগামী দিনের করণীয় কাজ সমূহ কে সারিবদ্ধ করা থাকবে।