Showing posts with label অন্যান্য. Show all posts
Showing posts with label অন্যান্য. Show all posts

আশা বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রথমবারের মত অনুষ্ঠিত হয়ে গেল "আলোকচিত্র প্রদর্শনী"

 আশা বিশ্ববিদ্যালয়ে  প্রথমবারের মত অনুষ্ঠিত হয়ে গেল "আলোকচিত্র প্রদর্শনী"
 ফটোগ্রাফি কেউ শখের বশে করে আর কেউ প্রপেশনাল। আজ কাল ইউনিভার্সি পড়ুয়া ছাত্র'রা ক্যামেরা নিয়ে হয়ে উঠে  স্ব-ঘোশিত কাঁচা হাতের ফটোগ্রাফার। এমনই কিছু ফটোগ্রাফার আছে আশা বিশ্ববিদ্যালয়ে। আর তাদের এই কাঁচা হাত পাকা করার জন্যগ গড়ে তোলা  হয় আশা ইউনিভার্সিটি ফটোগ্রাফি ক্লাব।

আর  এই  ফটোগ্রাফি ক্লাব এর আয়োজনে প্রথমবারের মত আশা বিশ্ববিদ্যালয়ে অনুষ্ঠিত হল "আলোকচিত্র প্রদর্শনী"। প্রদর্শনীটির উদ্বোধন করেন আশা বিশ্ববিদ্যালয় বাংলাদেশের মাননীয় উপাচার্য এবং প্রদর্শনীর প্রধান অতিথী প্রোফেসর ড. ডালেম চন্দ্র বর্মন। আজকের এই আয়োজনে বিশেষ অতিথী হিসেবে উপস্থিত ছিলেন আশা বিশ্ববিদ্যালয় বাংলাদেশের বিজনেস ফ্যাকাল্টির ডিন প্রোফেসর ইকবাল আহমেদ। 
প্রদর্শনীতে আলোকচিত্র দেখছেন অথিতি'রা

আশাইউবি ফটোগ্রাফি ক্লাবের বর্তমান প্রেসিডেন্ট জনাব মাসুদ রানা জানান এই ক্লাব নিয়ে জানান তার ভবিষৎ পরিকল্পনা। তিনি বলেন আমরা প্রতি মাসে এই রকম একটি করে প্রদর্শনীর আয়োজন করব। এরই ধারাবাহিকতায় সামনে আয়োজন করবেন ইন্টার ডিপার্টমেন্ট ফটোগ্রাফি প্রতিযোগিতা। তিনি আরোও বলেন, ভবিষৎতে ইন্টার ইউনিভার্সিটি ফটোগ্রাফি প্রতিযোগিতার আয়োজন করার ইচ্ছা আছে।

দেখে নিন আপনার প্রিয় ক্রিকেরটার মাশরাফির অতিত এবং বর্তমান

 দেখে নিন আপনার প্রিয় ক্রিকেরটার মাশরাফির অতিত এবং বর্তমান
মাশরাফি বিন মুর্তজা।  বাংলাদেশী ক্রিকেটার। বর্তমান বাংলাদেশ জাতিয় টি-২০ দলের অধিনায়ক। ২০০১ সালে জিম্বাবুয়ের  বিরুদ্ধে অভিষেক হয় এই ক্রিকেটারের। মাশরাফি বাংলাদেশের হয়ে অধিনায়কত্ব করে ১টি টেস্ট, ৭টি ওয়ান ডে ম্যাচ ২০০৯ এবং ২০১০ সালের মধ্যে। এর পরেই মাশরাফি বড় ধরনের ইঞ্জুরিতে পড়েন। আর তখন মাশরাফির জায়গায় আসেন সহকারি অধিনায়ক সাকিব আল হাসান।

মাশরাফির ক্রিকেট ক্যারিয়ারের চির শ্ত্রু হয়ে দাঁড়ায় ইঞ্জুরি। এ পর্যন্ত তার হাটু এবং  গোড়ালীতে ১০ বার অপারেশন করা হয়।ক্রিকেট বিশ্বের কাছে এ এক বিস্ময় যে একজন পেস বোলার এত বার অপারেশন করার পরও কি ভাবে মাঠে  ফিরে আসতে পারে। এর ফলে যে কোন সময় সে পঙ্গুত্ব বরন করতে পারে।
সাধারনত মাশরাফির বোলিং স্পিড ১৩৫ কি.মি./ঘন্টায়।

মাশরাফি ২০০৯ সালে ইন্ডিন প্রিমিয়ার লিগে কলকাতা নাইট রাইডার্স এর হয়ে মাঠে নামেন।
বাইক প্রিয় মর্তুজাকে সবাই খুব হাসিখুশি আর উদারচেতা মানুষ হিসেবেই জানে। প্রায়শঃই তিনি বাইক নিয়ে স্থানীয় ব্রিজের এপার-ওপার চক্কর মেরে আসেন। নিজের শহরে তিনি প্রচণ্ড রকমের জনপ্রিয়। এখানে তাকে "প্রিন্স অব হার্টস" বলা হয়।

মাশরাফি ২০০৩-২০০৪ ব্যাচে জাহাঙ্গির নগর বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হয় সাইকোলজি বিভাগে।  এর আগে নিজ শহরেরই সরকারি ভিক্টোরিয়া কলেজে পড়ার সময় সুমনা হক সুমির সাথে তার পরিচয় হয়। দু'জনে ২০০৬ সালে বিবাহসূত্রে আবদ্ধ হন।


ব্যক্তিগত তথ্যঃ

পুরো নামঃ মাশরাফি বিন মুর্তজা
জন্মঃ ৫ অক্টোবর, ১৯৮৩
ডাক নামঃ কৌশিক, নড়াইল এক্সপ্রেস, ম্যাশ
উচ্চতাঃ ৬ ফুট ৩ ইঞ্চি (১.৯১ মিটার)
ব্যাটিং ধরনঃ ডানহাতি।
বোলিংঃ ডানহাতি মিডিয়াম পেস।
রোলঃ বোলার, বাংলাদেশ ক্রিকেট অধিনায়ক।



serverpoint hosting banner

আন্তরজাতিক তথ্যঃ

জাতিয়তাঃ বাংলাদেশী
টেস্ট অভিষেকঃ ৮ নভেম্বর, ২০০১। বিপক্ষ দল জিম্বাবুয়ে ( ক্যাপ নংঃ ১৯)
OID অভিষেকঃ ২৩ নভেম্বর, ২০০১ । বিপক্ষ দল জিম্বাবুয়ে ( ক্যাপ নংঃ ৫৩)
T20 অভিষেকঃ  ২৮ নভেম্বর ২০০৬। বিপক্ষ দল জিম্বাবুয়ে ( ক্যাপ নংঃ ৪)


লিগে খেলার তথ্য

সাল দল
২০০২ থেকে বর্তমান খুলনা ডিভিসিন
২০০৯ কলকাতা নাইট রাইডার্স
২০১২ ঢাকা গ্লাডিএটরস
২০১৫ থেকে বর্তমান কুমিল্লা ভিক্ট্রোরিয়াস
ক্রিকেট মাঠের তথ্যঃ


প্রতিযোগিতা Test ODI First Class List A T20
ম্যাচ ৩৬ ১৬০ ৫৪ ২০৬ ৪৯
রান ৭৯৭ ১৪৪২ ১৪৩৩ ২৩৮৫ ৩৬৬
ব্যাটিং অ্যাভারেজ ১২.৮৫ ১৪.৫৬ ১৬.১০ ১৭.৫৩ ১৪.৬৪
১০০/৫০ ০/৩ ০/১ ১/৬ ১/৭ ০/০
সর্বোচ্চ রান ৭৯ ৫১* ১৩২* ১০৪ ৩৬
মোট বলের পরিমান ৫৯৯০ ৭৯৫৭ ৮৬৭৩ ১০১৪৯ ১০২৯
উইকেটের পরিমান ৭৮ ২০৪ ১২৯ ২৭৯ ৩৮
বোলিং অ্যাভারেজ ৪১.৫২ ৩০.৭৬ ৩৫.১৯ ২৮.৫৫ ৩৫.৮৬
১ ম্যাচে ৫ উইকেট পেয়েছেন
১ ম্যাচে ১০ উইকেট
বেস্ট বোলিং ৪/৬০ 6/26 ৪/২৭ ৬/২৬ ৪/১৯
ক্যাচ ৫০ ২৩ ৬৭

রেকর্ডঃ 


টেস্ট ম্যাচ
  • ৯ নম্বর উইকেটে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ রানের জুটি। শাহাদাত হোসেনের সাথে ৭৭ রান করেন ২০০৭ সালে ১৮ই মে ইন্ডিয়ার বিপক্ষে।
  •  বাংলাদেশের খেলোয়াড়দের মধ্যে সবচেয়ে বেশি স্টাইক রেট। ৬৭.২০ (১০০০ বা তার বেশি বলে)
ওয়ান ডে ম্যাচঃ

  • ৯ নম্বর উইকেটে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ রানের জুটি। সাকিব আল হাসান এর সাথে ৯৭ রান করেন ২০০৭ সালে ১৬ই এপ্রিল পাকিস্তানের বিপক্ষে।
  •  বাংলাদেশের খেলোয়াড়দের মধ্যে সবচেয়ে বেশি স্টাইক রেট। ৮৬.৪৬ (১০০০ বা তার বেশি বলে)



 বাংলাদেশ জাতীয় ক্রিকেট দলের অধিনায়ক ও দেশের ইতিহাসে অন্যতম সেরা পেসার মাশরাফি বিন মুর্তজার জীবনীভিত্তিক বই 'মাশরাফি'-এর মোড়ক উন্মোচন করা হয় গত ১৭ই জানুয়ারি ২০১৬ তারিখে।
এদিন সকালে খুলনায় একটি হোটেলে বইটির মোড়ক উন্মোচন করেন জাতীয় দলের কোচ চান্দিকা হাতুরুসিংহে ও মাশরাফি বিন মুর্তজা। বইটি লিখেছেন দৈনিক ইত্তেফাকের ক্রীড়া সাংবাদিক দেবব্রত মুখোপাধ্যায়।

বইটি প্রকাশ করেছে বাংলাদেশি ক্রিকেট সমর্থকদের সংগঠন বাংলাদেশ ক্রিকেট সাপোটার্স অ্যাসোসিয়েশন (বিসিএসএ)।

(বিঃ দ্রাঃ উপরের বেশির ভাগ তথ্য পরিবর্তন যোগ্য) 

বায়োমেট্রিক রি-রেজিস্ট্রেশন এর সময় বাড়লো ৩১শে মে ২০১৬ পর্যন্ত

 বায়োমেট্রিক রি-রেজিস্ট্রেশন এর সময় বাড়লো ৩১শে মে  ২০১৬ পর্যন্ত
 পূর্ব ঘোষণা অনুযায়ী গতকাল ৩০ এপ্রিল ছিলো বায়োমেট্রিক রি-রেজিস্ট্রেশন করার শেষ দিন। এ দিন ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী তারানা হালিম একটি সংবাদ সম্মেলনে ঘোষণা দেন বায়োমেট্রিক রি-রেজিস্ট্রেশন এর সময় আরো এক মাস বাড়ানো হলো। অর্থাৎ বায়োমেট্রিক রি-রেজিস্ট্রেশন চলবে আগামি ৩১ মে ২০১৬ পর্যন্ত।






তবে ৩০শে এপ্রিল এর মধ্যে যারা বায়োমেট্রিক রি-রেজিস্ট্রেশন সম্পূর্ণ করেনি তাদের সিম আজ ১লা মে তিন ঘন্টার জন্য বন্ধ থাকবে। কিন্তু যারা বেধেঁ দেয়া নতুন সময়ের মধ্যে বায়োমেট্রিক রি-রেজিস্ট্রেশন না করবে তাদের সিম পাকাপাকি ভাবে বন্ধ করে দেয়ার কথাও বলা হয়েছে সংবাদ সম্মেলনে ।

বন্ধ করেদেয়া সিম গুলো আগামি ১৫ মাস সিম কম্পানির কাছে সংরক্ষণ করা থাকবে। এই সময়ের মধ্যে সিমের মালিক ইচ্ছা করলে সিমটি রিপ্লেস করতে পারবেন। তবে এই বিশেষ শুবিধাটি দেয়া হয়েছে প্রবাসীদের কথা মাথায় রেখে।

"দুরদৃষ্টির" শীতার্তদের মাঝে কম্বল বিতরণ।

"দুরদৃষ্টির" শীতার্তদের মাঝে কম্বল বিতরণ।

হবিগঞ্জ শহরের এক ঝাঁক তরুণের সমন্বয়ে গঠিত দূরদৃষ্টি সমাজকল্যাণ সংস্থার উদ্যোগে গড়া  "দুরদৃষ্টি"।  যার জন্ম হয়েছে ৩ বছর আগে ২০১৩ সালে। ১০ জন সদস্য নিয়ে যাত্রা শুরু করা এই সংগঠনের বর্তমান সদস্য সংখ্যা প্রায় ৩৫০ জন। শুরু থেকেই সংগঠনটি নিরলস কাজ করে যাচ্ছে সমাজের অসঙ্গতি ও  আর্ত মানবতায় । 

এরই ধারাবাহীকতায়  গত ২৫ ডিসেম্বর হবিগঞ্জ জেলার  বানিয়াচঙ্গ থানার   কালাইনজুরা, কদুপুর, রাজাপুর ও বেতকান্দি গ্রামের চার শতাধিক পরিবারের মাঝে শীতবস্ত্র বিতরণ করা হয়েছে।শীতবস্ত্র বিতরণ অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন কদুপুরের পঞ্চায়েত প্রধান মোঃ মামুন মিয়া, মেম্বার নিজাম উদ্দিন, স্থানীয় মুরুব্বী নুরুল হক কাজল, তরুণ সমাজসেবক সাইফুল ইসলাম সেফুল, সাইফুল ইসলাম ও দূরদৃষ্টির সদস্যবৃন্দ। 
এই সময় দুরদৃষ্টির সভাপতি মনিরুল ইসলাম সবাইকে ধন্যবাদ জানান যারা দুরদৃষ্টির সাথে থেকে কাজ করেছেন প্রত্যক্ষ এবং পরোক্ষ্ ভাবে 



উল্লেখ্য  দুরদৃষ্টি এছাড়া আরও অনেক সামাজিক কাজে অংসগ নিয়ে থাকে যেমন ঈদে শিশুদের মাঝে নতুন কাপড়,গরিব মেধাবী ছাত্র ছাত্রীদের পড়ালেখায় সাহায্য, চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতা,রচনা প্রতিযোগিতা ইত্যাদি।

আশা ইউনিভার্সিটি বিজনেস ক্লাবের উদ্যোগে হয়ে "কনসার্ট ফর কম্বল"

আশা ইউনিভার্সিটি বিজনেস ক্লাবের উদ্যোগে হয়ে "কনসার্ট ফর কম্বল"
সারা দেশে এখন প্রচন্ড ঠান্ডা পড়া শুরু করেছে। কিন্তু এই ঠান্ডা বাংলাদেশের উত্তর বঙ্গে অনেক আগেই পড়া শুরু হয়েছে। আর এখন সেটা রুপ নিয়েছে ভয়ংকর শীতে। সেখানে শীত যেমন বেশি শীতার্ত মানুষের সংখাও তেমনি বেশি। আর প্রতি বছর দুর্ভোগের চরম মাত্রায় চলে যায় উত্তর বঙ্গের গরিব মানুষের জীবন যাত্রা। ঘর থেকে কাজের জন্য বের হয়ে পারে না খেটে খাওয়া দিন মুজুর'রা।




আবহাওয়া অফিস থেকে যানা যায় সাইবেরিয়া থেকে আসা বাতাসের কারনে শীতের প্রকপ বেড়েছে। তাদের মতে এই মাত্রায় শীত আরোও
কয়েক দিন থাকতে পারে। আর এই সময় উত্তর বঙ্গের দিকে তাপমাত্রা ৮ ডিগ্রিতে নেমে যেতে পারে।



দশমিক
আর এরই মাজে আশা ইনিভার্সিট বিজনেস ক্লাব শীতার্তদের সাহায্যার্থে আয়োজন করে ফেলল "কনসার্ট ফর কম্বল" শ্লোগানে একটি কনসার্টের। 

গত কাল ১৯ ডিসেম্বর এই কনসার্টের আয়োজন করা হয়। যেখানে গান পরিবেশন করনে ব্যান্ড দল সাইলেন্ট টাইম, ইমপ্লিসেন্ট, দশমিক কৃষ্ণ গ্রহব্বর এর ধ্রুব। কনসার্টে আরোও সঙ্গিত পরিবেশন করেন শিক্ষক ও শিক্ষার্থী রা। এ ছাড়া কনসার্টে মনমুগ্ধকর নাচ পরিবেশন করে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী'রা।


কনসার্টির ভেনু ঠিক করা হয় বিশ্ববিদ্যালয়ের  হল রুম। আর এই কনসার্ট ফর কম্বল দেখার জন্য সবাইকে সাথে নিয়ে যেতে হয়েছে একটি করে কম্বল। যা ছিল কনসার্টে প্রবেশের টিকেট। আর এতে অংশ নেয় বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক ও শিক্ষার্থী'রা। কনসার্টি শুরু হয় বেলা ১২ টা থেকে।


এর আগে গত দু'সপ্তাহ দরে বিশ্ববিদ্যালয়ে কনসার্ট ফর কম্বল সম্পর্কে প্রচারনা চালানো হয়।  বিজনেস ক্লাব এই এই উদ্যোগে সায় দিয়ে এগিয়ে আশে বিশ্ববিদ্যালয়ের সিনিয়ার'রা। যারা অতিতে এই বিজনেস ক্লাবের সাথে জড়িত ছিল। তারা এই মহৎ কাজের জন্য ব্যবস্থা করে দেন স্পন্সারেরও।
 
বিজনেস ক্লাবের সিনিয়ার মেম্বারদের সাথে জুনিয়ার'রা
এছাড়া বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষার্থীদের  অব্যবহিত  কাপর সংরহের ব্যবস্থা করা হয়।


জেনে নিন আপনার প্রিয় তারকা জন সিনা'র অতিত এবং বর্তমান

জেনে নিন আপনার প্রিয় তারকা জন সিনা'র অতিত এবং বর্তমান
কেমন আসেন সবাই? আশা করি ভালো। আজ আপনাদের হাজির হলাম একটি নতুন বিষয় নিয়ে। এখন থেকে আমরা ধারাবাহিক ভাবে তারকাদের জীবন-যাপন সম্পর্কে আপনাদের সাথে তুলে ধরবো। বাংলাদেশী থেকে শুরু করে জানবো বলিউড, হলিউড, ক্রিকেটার, ফুটবলার দের জীবন ইতিহাস।

আর আজ শুরু করছি এমন একজন তারকাকে নিয়ে যিনি ছোট বড় সবার কাছেই খুব জনপ্রিয়। বিশেষ করে ছেলেদের কাছে। আর তার নাম "জন সিনা" যিনি প্রপেশনে একজন কুস্তিগির বা রেসলার।  জানবো জন সিনা রেসলিং এর আগে কি ছিলেন? কোথায় ছিলেন? কোথায় পড়াশোনা করেছেন ইত্যাদি।

পুরো নামঃ জন ফিলিক্স অ্যন্থনিও সিনা
জন্মঃ ২৩ এপ্রিল , ১৯৭৭(ওয়েস্ট নিউবারি, ম্যাসাচুসেটস)
বর্তমান বাসস্থানঃ  টাম্পা, ফ্লোরিডা
উচ্চতাঃ ছয় ফুট এক ইঞ্চি
ওজনঃ ১১৪ কেজি
পেশাঃ কুস্তিগির (১৯৯৯ থেকে বর্তমান)
                   অভিনেতা (২০০০ থেকে বর্তমান)
                   র‍্যাপ সঙ্গিত শিল্পী (২০০৪-২০০৫, ২০১৪)
অর্জনঃ ১৫ বার হেবিওয়েট চ্যাম্পিয়ন; পাঁচ বার ইউ এস চ্যাম্পিয়ন;  WWE ট্যাগ টিম চ্যাম্পিয়ন; দুই বার  রয়্যাল রাম্বল ম্যাচ বিজয়ী;মানি  ব্যাংক  ম্যাচ বিজয়ী 2012;

একাডেমী থেকে স্নাতক হওয়ার পর ম্যাসাচুসেটস স্প্রিংফিল্ড কলেজ যোগ দেন। সেখানে তিনি . এনসিএএ তৃতীয়  বিভাগ  ফুটবল দল অল-আমেরিকান সেন্টার এর সাথে যোগ দেন।
Monetize your website traffic with yX Media

জন সিনা ১৯৯৮ সালে14141ত্রে তাঁর উল্লেখযোগ্য অবদান।  তখন লিমোউসিন কোম্পানির নামে একটি কোম্পানিতে  ড্রাইভার হিসেবে কাজ করে তার কর্ম জীবন শুরু করেন।



১৯৯৯ সালে জন সিনা শুরু করেন তার কুস্তিগিরি(WWE) ক্যারিয়ার। আর ২০০০ অচিনেতা হিসেবে যুক্ত হন হলিউড সিনেমার সাথে।  অভিনয় করেন বেশ কয়েকটি ছবিতে। তার উল্যেখ যোগ্য কয়েকটি ছবি হল Ready to Rumble (২০০০),  The Marine (২০০৬), 12 Rounds (২০০৯), Legendary (২০১০), Fred: The Movie (২০১০) ইত্যাদি। আর ২০১৪ সালে Scooby-Doo! WrestleMania Mystery নামে ছবিতে অভিনয় করেন নিজের চরিত্রে।

কিছু চিরচেন ভঙ্গিতে জন সিনা
তিনি ২০০৫ সাল থেকে ডাব্লিউডাব্লিউই-এর ফ্র্যাঞ্চাইজি খেলোয়াড় এবং পরবর্তীতে তাকে আখ্যায়িত করা হয়েছে সংস্থার জনপ্রিয় মুখ হিসেবে।
সিনা অনেক জনসেবামূলক কাজের সাথে জড়িত। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো মেইক-আ-উইশ ফাউন্ডেশনের সাথে তার সম্পৃক্ততা । তিনি মেইক-আ-উইশ ইতিহাসের সবচেয়ে বেশি ইচ্ছা পূরণ করেছেন।